ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে হাফিজিয়া মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে এক শিক্ষককে আটক করেছে শিবালয় থানা পুলিশ। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। ওই শিক্ষকের বাড়ি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার চরখন্ড গোলড়া গ্রামে।
ভুক্তভোগীর চাচা জানান, প্রায় ৫/৬ মাস ধরে তার ভাতিজাকে মাদ্রাসার শিক্ষক মোহাম্মাদ উল্লাহ হত্যাসহ নানাবিধ ভয় দেখিয়ে বলাৎকার করে আসছিল। ভাতিজা প্রাণভয়ে এতদিন কাউকে কিছু বলেনি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে কান্নাকাটি করছিল। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর দাদা সম্পর্কের স্থানীয় একজন নাতির কান্নার কারণ জানতে চাইলে, তার কাছে বলাৎকারসহ সব ঘটনা খুলে বলে।
জানা যায়, মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে আসলে মাদ্রাসায় যেতে চাইতো না। শিক্ষার্থী তার মাকে বলতো সে আর মাদ্রাসায় পড়বে না এবং তাকে স্কুলে ভর্তি করে দেয়ার কথা বলতো। কারণ জানতে চাইলে সে লজ্জায় আমাদের কাছে বলাৎকারের কথা না বলে শিক্ষক তাকে মারপিটসহ
নানাবিধ ভয় দেখাতো এসব কথা বলতো। ও বলতো ওই শিক্ষক ভালো না, খারাপ। আমি ওখানে পড়বো না।
ঘটনা জানার পর ওই শিক্ষককে এলাকাবাসী আটক করে পুলিশে দিয়েছে। এ ব্যাপারে শিবালয় থানায় একটি অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
শিবালয় থানার ওসি (তদন্ত) মানবেন্দ্র ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেছেন, এই বিষয়ে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার থেকে একটি অভিযোগ করেছে। শিক্ষার্থী এবং তার মায়ের কথা শোনা হচ্ছে। এরপর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে হাফিজিয়া মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে এক শিক্ষককে আটক করেছে শিবালয় থানা পুলিশ। মঙ্গলবার,(২৬ আগস্ট ২০২৫) এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। ওই শিক্ষকের বাড়ি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার চরখন্ড গোলড়া গ্রামে।
ভুক্তভোগীর চাচা জানান, প্রায় ৫/৬ মাস ধরে তার ভাতিজাকে মাদ্রাসার শিক্ষক মোহাম্মাদ উল্লাহ হত্যাসহ নানাবিধ ভয় দেখিয়ে বলাৎকার করে আসছিল। ভাতিজা প্রাণভয়ে এতদিন কাউকে কিছু বলেনি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে কান্নাকাটি করছিল। এ সময় ওই শিক্ষার্থীর দাদা সম্পর্কের স্থানীয় একজন নাতির কান্নার কারণ জানতে চাইলে, তার কাছে বলাৎকারসহ সব ঘটনা খুলে বলে।
জানা যায়, মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে আসলে মাদ্রাসায় যেতে চাইতো না। শিক্ষার্থী তার মাকে বলতো সে আর মাদ্রাসায় পড়বে না এবং তাকে স্কুলে ভর্তি করে দেয়ার কথা বলতো। কারণ জানতে চাইলে সে লজ্জায় আমাদের কাছে বলাৎকারের কথা না বলে শিক্ষক তাকে মারপিটসহ
নানাবিধ ভয় দেখাতো এসব কথা বলতো। ও বলতো ওই শিক্ষক ভালো না, খারাপ। আমি ওখানে পড়বো না।
ঘটনা জানার পর ওই শিক্ষককে এলাকাবাসী আটক করে পুলিশে দিয়েছে। এ ব্যাপারে শিবালয় থানায় একটি অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
শিবালয় থানার ওসি (তদন্ত) মানবেন্দ্র ঘটনার সত্যতা শিকার করে বলেছেন, এই বিষয়ে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার থেকে একটি অভিযোগ করেছে। শিক্ষার্থী এবং তার মায়ের কথা শোনা হচ্ছে। এরপর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।