কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের খরের দ্বীপে অভিযান চালিয়ে কোটি টাকার মূল্যের বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ মঙ্গলবার বিকালে উখিয়া ব্যাটালিয়নের (৬৪ বিজিবি) নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, নদীপথে সন্দেহজনক কিছু লোকের উপস্থিতি টের পেয়ে বিজিবি সদস্যরা অভিযান চালান। বিজিবি সদস্যদের দেখে সন্ত্রাসীরা এক রাউন্ড গুলি ছুড়ে মিয়ানমারের ভেতরে নৌকাযোগে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে তল্লাশি চালিয়ে লুকানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়—জি-৩ রাইফেল – ২টি,এমএ-১ (Variant MK2) – ১টি, এলএম-১৬ রাইফেল – ১টি, ম্যাগাজিন – ৮টি। গুলি – মোট ৫০৭ রাউন্ড (জি-৩: ১৯৯, এমএ-১: ১২০, এলএম-১৬: ১৮৮)
লে. কর্নেল জসীম উদ্দিন বলেন, উদ্ধারকৃত অস্ত্রসমূহ সম্ভবত সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী চোরাকারবারী বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মাধ্যমে আনা হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো সন্ত্রাসী কার্যক্রম, মাদক বা অস্ত্র চোরাচালান কিংবা নাশকতার উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। এ বিষয়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করে অস্ত্রের উৎস ও সংশ্লিষ্টদের সনাক্তকরণের কাজ চলছে।
স্থানীয়দের দাবি, বিজিবি’র এমন সাহসী উদ্যোগ সীমান্ত এলাকায় অপরাধ দমনে বড় ভূমিকা রাখছে। তারা মনে করেন, বিজিবি কঠোর অবস্থান না নিলে সীমান্তবর্তী এলাকায় নিরাপত্তা বজায় রাখা সম্ভব হতো না। উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গুলি আলামত হিসেবে টেকনাফ থানায় জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের খরের দ্বীপে অভিযান চালিয়ে কোটি টাকার মূল্যের বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ মঙ্গলবার বিকালে উখিয়া ব্যাটালিয়নের (৬৪ বিজিবি) নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, নদীপথে সন্দেহজনক কিছু লোকের উপস্থিতি টের পেয়ে বিজিবি সদস্যরা অভিযান চালান। বিজিবি সদস্যদের দেখে সন্ত্রাসীরা এক রাউন্ড গুলি ছুড়ে মিয়ানমারের ভেতরে নৌকাযোগে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে তল্লাশি চালিয়ে লুকানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়—জি-৩ রাইফেল – ২টি,এমএ-১ (Variant MK2) – ১টি, এলএম-১৬ রাইফেল – ১টি, ম্যাগাজিন – ৮টি। গুলি – মোট ৫০৭ রাউন্ড (জি-৩: ১৯৯, এমএ-১: ১২০, এলএম-১৬: ১৮৮)
লে. কর্নেল জসীম উদ্দিন বলেন, উদ্ধারকৃত অস্ত্রসমূহ সম্ভবত সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী চোরাকারবারী বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মাধ্যমে আনা হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এগুলো সন্ত্রাসী কার্যক্রম, মাদক বা অস্ত্র চোরাচালান কিংবা নাশকতার উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। এ বিষয়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করে অস্ত্রের উৎস ও সংশ্লিষ্টদের সনাক্তকরণের কাজ চলছে।
স্থানীয়দের দাবি, বিজিবি’র এমন সাহসী উদ্যোগ সীমান্ত এলাকায় অপরাধ দমনে বড় ভূমিকা রাখছে। তারা মনে করেন, বিজিবি কঠোর অবস্থান না নিলে সীমান্তবর্তী এলাকায় নিরাপত্তা বজায় রাখা সম্ভব হতো না। উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গুলি আলামত হিসেবে টেকনাফ থানায় জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।