ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ৮নং ওয়ার্ড ঢালারদোয়ার নামক এলাকায় নবনির্মিত একটি মসজিদ কমপ্লেক্সের নাম সম্বলিত গেইটে স্থানীয় মেম্বার মোহাম্মদ নাঈম (প্রকাশ রোহিঙ্গা মেম্বার) নিজেকে মসজিদ ব্যাবস্থাপনা কমিটির প্রধান হিসেবে উল্লেখ করাকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার রাতে মেম্বারের পরিবারের সাথে স্থানীয় মুসল্লীদের বাকবিতণ্ডা হয়।
মুসল্লীদের দাবি আল্লাহর ঘর মসজিদের গেইটে কোন ব্যাক্তি বিশেষের নাম থাকতে পারবে না। আর নিজেকে সকল ক্ষমতার কেন্দ্র বিন্দু ভেবে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রধান হিসেবে মেম্বারের নাম মসজিদের গেইটে দেওয়া যাবে না। এক পর্যায়ে মেম্বারের পরিবারের উগ্রবাদী আচরণের প্রতিবাদে মুসল্লীরা মেম্বার নাঈম ও তার পরিবারে বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, নবনির্মিত মসজিদটি বৃহত্তর খোদাইবাড়ী, ওয়াহেদরপাড়া, ঢালারদোয়ার ও আওলিয়াবাদের কেন্দ্রীয় কবরস্থান সংলগ্ন এবং ঢালারদোয়ার এলাকার ৯টি সমাজ ব্যবস্থাপনা কমিটির সমন্বিত কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। পুরাতন মসজিদ ভবন ভেঙে নতুন করে মসজিদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণে সৌদি আরব থেকে অনুদানের ব্যবস্থা করে দেয় মেম্বার নাঈম। স্থানীয় মেম্বার হয়েও ৯টি সমাজ ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে প্রায় ১৭ লাখ টাকা কমিশন নিয়েছে মেম্বার ও তার পরিবারের সদস্যরা।
ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সংবাদকে বলেন স্থানীয় মুসল্লীরা গেইটে মেম্বারের নাম দেওয়ার প্রতিবাদে রাতে মিছিল করেছে। দু’পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হলেও অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি।
মেম্বার নাঈম জানান, সংস্থা থেকে অনুদান এনে ঢালারদোয়ার মসজিদটি নির্মাণ করি। মসজিদের নামফলক সম্বলিত গেইটে আমার নাম ব্যবহারকে কেন্দ্র করে মুসল্লীরা আমার হাফেজ ভাইয়ের উপর হামলা করে। হামলা ঢাকতেই মুসল্লীরা বিক্ষোভ মিছিলের নাটক করে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ৮নং ওয়ার্ড ঢালারদোয়ার নামক এলাকায় নবনির্মিত একটি মসজিদ কমপ্লেক্সের নাম সম্বলিত গেইটে স্থানীয় মেম্বার মোহাম্মদ নাঈম (প্রকাশ রোহিঙ্গা মেম্বার) নিজেকে মসজিদ ব্যাবস্থাপনা কমিটির প্রধান হিসেবে উল্লেখ করাকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার রাতে মেম্বারের পরিবারের সাথে স্থানীয় মুসল্লীদের বাকবিতণ্ডা হয়।
মুসল্লীদের দাবি আল্লাহর ঘর মসজিদের গেইটে কোন ব্যাক্তি বিশেষের নাম থাকতে পারবে না। আর নিজেকে সকল ক্ষমতার কেন্দ্র বিন্দু ভেবে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রধান হিসেবে মেম্বারের নাম মসজিদের গেইটে দেওয়া যাবে না। এক পর্যায়ে মেম্বারের পরিবারের উগ্রবাদী আচরণের প্রতিবাদে মুসল্লীরা মেম্বার নাঈম ও তার পরিবারে বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, নবনির্মিত মসজিদটি বৃহত্তর খোদাইবাড়ী, ওয়াহেদরপাড়া, ঢালারদোয়ার ও আওলিয়াবাদের কেন্দ্রীয় কবরস্থান সংলগ্ন এবং ঢালারদোয়ার এলাকার ৯টি সমাজ ব্যবস্থাপনা কমিটির সমন্বিত কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। পুরাতন মসজিদ ভবন ভেঙে নতুন করে মসজিদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণে সৌদি আরব থেকে অনুদানের ব্যবস্থা করে দেয় মেম্বার নাঈম। স্থানীয় মেম্বার হয়েও ৯টি সমাজ ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে প্রায় ১৭ লাখ টাকা কমিশন নিয়েছে মেম্বার ও তার পরিবারের সদস্যরা।
ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সংবাদকে বলেন স্থানীয় মুসল্লীরা গেইটে মেম্বারের নাম দেওয়ার প্রতিবাদে রাতে মিছিল করেছে। দু’পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হলেও অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি।
মেম্বার নাঈম জানান, সংস্থা থেকে অনুদান এনে ঢালারদোয়ার মসজিদটি নির্মাণ করি। মসজিদের নামফলক সম্বলিত গেইটে আমার নাম ব্যবহারকে কেন্দ্র করে মুসল্লীরা আমার হাফেজ ভাইয়ের উপর হামলা করে। হামলা ঢাকতেই মুসল্লীরা বিক্ষোভ মিছিলের নাটক করে।