ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বান্দরবান সদর উপজেলার টংকাবতী ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের অভ্যন্তরে ৮টি সেগুন গাছ অনুমোদন ছাড়া কেটে বিক্রির সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে গাছ কাটার সঙ্গে জড়িত মূল অপরাধীকে চিহ্নিত করতে পারেনি তদন্ত টিম। গাছ বিক্রির চার মাসের মাথায় স্থানীয়রা সোচ্চার হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের টনক নড়ে। তড়িগড়ি করে করা হয় তদন্ত টিম। এই ঘটনায় বদলি করা হয়েছে তিন স্টাফকে। তবে দিনশেষে মূল অপরাধীকে তদন্ত টিম চিহ্নিত করতে না পরায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। গাছ কাটার ওই ঘটনায় টংকাবতী ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের উপ-সহকারী কমিনিটি মেডিকেল অফিসার মিজানুর রহমানকে লামায়,পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা কোহিনুর আক্তারকে রুমায় এবং আয়া লিলি প্রুকে বান্দরবান সদরে বদলি করা হয়। জড়িতদের চিহ্নিত না করে এই বদলিকে তাদের প্রমোশন হিসেবে দেখছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় তদন্ত টিম ঘটনাস্থলে ৮টি সেগুন গাছ কাটার প্রমান হিসেবে গাছের গুড়ালিগুলো চিহ্নিত করে। পরবর্তী লামা ও রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার দুইজনকে নিয়ে আরো একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তারাও সরেজমিনে গাছ কাটার প্রমান পায়।
এবিষয়ে তদন্ত টিমের প্রধান রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার মো. তানভীর হোসেন বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ৮টি গাছ কাটার প্রমান পেয়েছি। পরিদর্শণকালে যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। সেই তদন্ত প্রতিবেদন জেলা অফিসে জমা দেওয়া হবে। ঐ তদন্ত টিমে লামা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার বাপ্পী মার্মা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. লেনিন তালুকদার বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে শৃংখলা বিভাগে পাঠানো হবে। তদন্তে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রেমান পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫
বান্দরবান সদর উপজেলার টংকাবতী ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের অভ্যন্তরে ৮টি সেগুন গাছ অনুমোদন ছাড়া কেটে বিক্রির সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে গাছ কাটার সঙ্গে জড়িত মূল অপরাধীকে চিহ্নিত করতে পারেনি তদন্ত টিম। গাছ বিক্রির চার মাসের মাথায় স্থানীয়রা সোচ্চার হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের টনক নড়ে। তড়িগড়ি করে করা হয় তদন্ত টিম। এই ঘটনায় বদলি করা হয়েছে তিন স্টাফকে। তবে দিনশেষে মূল অপরাধীকে তদন্ত টিম চিহ্নিত করতে না পরায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। গাছ কাটার ওই ঘটনায় টংকাবতী ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রের উপ-সহকারী কমিনিটি মেডিকেল অফিসার মিজানুর রহমানকে লামায়,পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা কোহিনুর আক্তারকে রুমায় এবং আয়া লিলি প্রুকে বান্দরবান সদরে বদলি করা হয়। জড়িতদের চিহ্নিত না করে এই বদলিকে তাদের প্রমোশন হিসেবে দেখছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, গত ২৯ জুলাই জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এসময় তদন্ত টিম ঘটনাস্থলে ৮টি সেগুন গাছ কাটার প্রমান হিসেবে গাছের গুড়ালিগুলো চিহ্নিত করে। পরবর্তী লামা ও রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার দুইজনকে নিয়ে আরো একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তারাও সরেজমিনে গাছ কাটার প্রমান পায়।
এবিষয়ে তদন্ত টিমের প্রধান রোয়াংছড়ি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার মো. তানভীর হোসেন বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ৮টি গাছ কাটার প্রমান পেয়েছি। পরিদর্শণকালে যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। সেই তদন্ত প্রতিবেদন জেলা অফিসে জমা দেওয়া হবে। ঐ তদন্ত টিমে লামা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার বাপ্পী মার্মা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. লেনিন তালুকদার বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে শৃংখলা বিভাগে পাঠানো হবে। তদন্তে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রেমান পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।