ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডাকসুর সাবেক সহ-সভাপতি (ভিপি) এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর যৌথ বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার(৩০ আগস্ট ২০২৫) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে ঘন্টাব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে অবস্থান নেন তারা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা হামলায় জড়িতদের বিচার এবং জাতীয় পার্টিকে (জাপা) নিষিদ্ধের দাবি জানান।
ছাত্র অধিকার পরিষদ রাবি শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মারুফ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই, আপনারা ছাত্র-জনতার রক্তের ওপরের চেয়ারে বসে আছেন। সেই চেয়ারে বসে যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপরে হামলা চালানো হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, যেসকল সেনা ও পুলিশ সদস্য এই হামলা চালিয়েছে, তাদের দ্রুত চিহ্নিত শেষে চাকরিচ্যুত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আর যে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা অর্জনে সাহায্য করেছে, তাদেরকে দ্রুত সময়ে এই দেশ থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, যিনি আঠারোর কোটা সংস্কার আন্দোলনের অগ্রভাগের সেনাপতি ছিলেন, তার ওপর যদি এই ধরনের হামলা হয়, তাহলে আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চব্বিশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছি, তাদের অবস্থা কী হবে একবার ভাবুন। এই ধরনের হামলা বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। আজকে নুর ভাইয়ের ওপর হামলা হয়েছে, কাল আমাদের ওপর হবে। এই ঘটনার সাথে জড়িত যৌথবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে জড়িত ফাসিস্টের দোসর জাতীয় পার্টির বিচার করতে হবে। সেইসঙ্গে গতকাল সেনাবাহিনীর দেওয়া বিবৃতি প্রহসনমূলক, তাদেরকে পরিস্কারভাবে কথা বলতে হবে।’ উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকার কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী যৌথভাবে পদক্ষেপ নেয়।
এসময় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর গুরুতর আহত হন এবং তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ৩০ আগস্ট ২০২৫
ডাকসুর সাবেক সহ-সভাপতি (ভিপি) এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর যৌথ বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার(৩০ আগস্ট ২০২৫) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে ঘন্টাব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে অবস্থান নেন তারা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা হামলায় জড়িতদের বিচার এবং জাতীয় পার্টিকে (জাপা) নিষিদ্ধের দাবি জানান।
ছাত্র অধিকার পরিষদ রাবি শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মারুফ বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই, আপনারা ছাত্র-জনতার রক্তের ওপরের চেয়ারে বসে আছেন। সেই চেয়ারে বসে যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের ওপরে হামলা চালানো হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, যেসকল সেনা ও পুলিশ সদস্য এই হামলা চালিয়েছে, তাদের দ্রুত চিহ্নিত শেষে চাকরিচ্যুত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আর যে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা অর্জনে সাহায্য করেছে, তাদেরকে দ্রুত সময়ে এই দেশ থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, যিনি আঠারোর কোটা সংস্কার আন্দোলনের অগ্রভাগের সেনাপতি ছিলেন, তার ওপর যদি এই ধরনের হামলা হয়, তাহলে আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চব্বিশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছি, তাদের অবস্থা কী হবে একবার ভাবুন। এই ধরনের হামলা বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। আজকে নুর ভাইয়ের ওপর হামলা হয়েছে, কাল আমাদের ওপর হবে। এই ঘটনার সাথে জড়িত যৌথবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে জড়িত ফাসিস্টের দোসর জাতীয় পার্টির বিচার করতে হবে। সেইসঙ্গে গতকাল সেনাবাহিনীর দেওয়া বিবৃতি প্রহসনমূলক, তাদেরকে পরিস্কারভাবে কথা বলতে হবে।’ উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকার কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী যৌথভাবে পদক্ষেপ নেয়।
এসময় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর গুরুতর আহত হন এবং তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।