খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় ‘সুকৈ’ ত্রিপুরা জাতিগোষ্ঠীর বিশেষ একটি খেলা। যেটি আলারি/ঘিলা/নাডেং খেলা নামেও পরিচিত। এই সুকৈ খেলাকে কেন্দ্র করে হাতং এবং হাপৈং নামক দুটি পাড়ার মধ্যে একদিকে বিবাদ, প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং উদ্দীপনা। অপরদিকে দুটি গ্রামের তরুণ-তরুণী বখ্রৈ এবং বেক্রাং এর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। আর এই প্রেমের সম্পর্ক কিভাবে দুটো গ্রামের মধ্যকার বিবাদ ভুলিয়ে দিয়েছে সেটিই তুলে ধরা হয়েছে ত্রিপুরা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈঘ্য ঐতিহ্যবাহী চলচ্চিত্র ‘তাক্রিদি’তে। যার অর্থ ভয় করো না।
শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটে চলচ্চিত্রটি মুক্তি দেয়া হয়েছে। প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টার এই চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেছেন প্রায় শতাধিক দর্শক। চলচ্চিত্রে ত্রিপুরা জাতির ভাষা, উৎসব, সংস্কৃতি, ত্রিপুরাদের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি, নিজস্ব পূজা অর্চনা, জুম চাষ, বিয়ে প্রথা তুলে ধরা হয়েছে। চলচ্চিত্রটির শুভমুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।
রোববার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় ‘সুকৈ’ ত্রিপুরা জাতিগোষ্ঠীর বিশেষ একটি খেলা। যেটি আলারি/ঘিলা/নাডেং খেলা নামেও পরিচিত। এই সুকৈ খেলাকে কেন্দ্র করে হাতং এবং হাপৈং নামক দুটি পাড়ার মধ্যে একদিকে বিবাদ, প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং উদ্দীপনা। অপরদিকে দুটি গ্রামের তরুণ-তরুণী বখ্রৈ এবং বেক্রাং এর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। আর এই প্রেমের সম্পর্ক কিভাবে দুটো গ্রামের মধ্যকার বিবাদ ভুলিয়ে দিয়েছে সেটিই তুলে ধরা হয়েছে ত্রিপুরা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈঘ্য ঐতিহ্যবাহী চলচ্চিত্র ‘তাক্রিদি’তে। যার অর্থ ভয় করো না।
শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) খাগড়াছড়ির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটে চলচ্চিত্রটি মুক্তি দেয়া হয়েছে। প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টার এই চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেছেন প্রায় শতাধিক দর্শক। চলচ্চিত্রে ত্রিপুরা জাতির ভাষা, উৎসব, সংস্কৃতি, ত্রিপুরাদের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি, নিজস্ব পূজা অর্চনা, জুম চাষ, বিয়ে প্রথা তুলে ধরা হয়েছে। চলচ্চিত্রটির শুভমুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।