খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় পারভিন বেগম (৩৫) নামের এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১৪ জুন) রাত তিনটার দিকে ডুমুরিয়া কলেজের পাশে একটি বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে।
ডুমুরিয়া থানার এসআই হামিদুল ইসলাম জানান, ওই নারীর প্রথম সংসারের দুই মেয়ের মধ্যে একজনের বিয়ে হয়ে গেছে। অন্যজন মায়ের সঙ্গে সদরের ওই ভাড়া বাসায় থাকত। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ওই নারীর সাবেক স্বামী এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত। স্থানীয় কয়েকজনের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, প্রায় সাত বছর আগে ডুমুরিয়া সদর ইউনিয়নের লিটন মোল্লার সঙ্গে ওই নারীর দ্বিতীয় বিয়ে হয়। প্রায় একমাস আগে তাদের বিচ্ছেদ হলেও নতুন করে আবারও ওই নারীকে বিয়ে করার চেষ্টা করছিলেন লিটন। পারভিনকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি।
হামিদুল বলেন, রাতে ঘরের দরজা ভেঙে পারভিনের ঘরে ঢোকেন লিটন মোল্লা।
তাকে ঘরের সামনে বের করে ছুরি দিয়ে পেটে ও বুকে এবং রড দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। পারভিনের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে লিটন পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন পারভিনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় পারভিন বেগম (৩৫) নামের এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১৪ জুন) রাত তিনটার দিকে ডুমুরিয়া কলেজের পাশে একটি বাড়িতে ওই ঘটনা ঘটে।
ডুমুরিয়া থানার এসআই হামিদুল ইসলাম জানান, ওই নারীর প্রথম সংসারের দুই মেয়ের মধ্যে একজনের বিয়ে হয়ে গেছে। অন্যজন মায়ের সঙ্গে সদরের ওই ভাড়া বাসায় থাকত। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ওই নারীর সাবেক স্বামী এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত। স্থানীয় কয়েকজনের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, প্রায় সাত বছর আগে ডুমুরিয়া সদর ইউনিয়নের লিটন মোল্লার সঙ্গে ওই নারীর দ্বিতীয় বিয়ে হয়। প্রায় একমাস আগে তাদের বিচ্ছেদ হলেও নতুন করে আবারও ওই নারীকে বিয়ে করার চেষ্টা করছিলেন লিটন। পারভিনকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন তিনি।
হামিদুল বলেন, রাতে ঘরের দরজা ভেঙে পারভিনের ঘরে ঢোকেন লিটন মোল্লা।
তাকে ঘরের সামনে বের করে ছুরি দিয়ে পেটে ও বুকে এবং রড দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন। পারভিনের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে লিটন পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন পারভিনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।