মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর
গজারিয়া চরবাউশিয়া বড়কান্দি গ্রামের কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জমি বেদখলের সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সরকারি জায়গা দখলমুক্ত অভিযানে নামে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা। মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর বেদখল হওয়া কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধারে সরব প্রশাসন। বুধবার (১৬ জুন) সকাল ১০টা থেকে অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানার নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় গজারিয়া থানার পুলিশ প্রশাসনও সহযোগিতা করে।
কিন্তু বাউশিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানর বন্ধু বলে কথা। তার বন্ধুর সরকারি জায়গায় তৈরীকৃত কিন্ডারগার্টেন উচ্ছেদ করছে না প্রশাসন। এছাড়াও অর্ধেক এখনো দখলমুক্ত করেনি প্রশাসন। এখানে সরকারি জায়গা দখলের বিষয়ে বাউশিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের হাত রয়েছে। তার নির্দেশেই দখলকৃত অর্ধেক জায়গা উদ্ধার করলেও বাকী অর্ধেক উদ্ধার করছে না প্রশাসন।
চরবাউশিয়া মৌজা ২নং সিটের বড়কান্দি গ্রামের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে শুরু করে দক্ষিণ থেকে শুরু করে উত্তর দিকের সম্পূর্ণ সরকারি জায়গা দখল করে নিয়েছে। দখলের হিড়িক পড়ে গেছে অত্র এলাকায়। অত্র এলাকার ৪০টি পরিবার মিলে ৩০০ জন নারী-পুরুষ ও শিশু বৃদ্ধার বসবাস। এখানের ৩০০জন নারী, শিশু, বৃদ্ধা-বৃদ্ধ মিলে মানবেতর জীবন যাপন করছে। কারো আধাশতংশের মধ্যে ঘর উঠিয়ে ঠাসাঠাসি করে বসবাস করে আসছে।
কয়েকশ নারী-পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা মিলে সরকারি জায়গা দখল করতে যাতে না পারে সেলক্ষ্যে মানব বন্ধন করে। এই ডোবা ভরাট করে দেওয়ার জন্য প্রশাসনকে প্রস্তাব দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান প্রধান। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে এমন আশ্বাস দিয়েছিলেন। খালি ডোবা ভরাট করে দখল করতে পারলে কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জায়গা দখল করে কাদের বরাদ্ধ দিতে চেয়েছিলেন তা এখনো পরিস্কার না।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল ইসলাম চৌধুরী জানান, অবৈধ দখলমুক্ত অভিযান শুরু হয়েছে। কাউকেই অবৈধভাবে সরকারি জায়গা দখল করতে দেয়া হবে না।
মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর
বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
গজারিয়া চরবাউশিয়া বড়কান্দি গ্রামের কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জমি বেদখলের সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সরকারি জায়গা দখলমুক্ত অভিযানে নামে উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা। মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর বেদখল হওয়া কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধারে সরব প্রশাসন। বুধবার (১৬ জুন) সকাল ১০টা থেকে অবৈধ দখল উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সৈয়দা ইয়াসমিন সুলতানার নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় গজারিয়া থানার পুলিশ প্রশাসনও সহযোগিতা করে।
কিন্তু বাউশিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানর বন্ধু বলে কথা। তার বন্ধুর সরকারি জায়গায় তৈরীকৃত কিন্ডারগার্টেন উচ্ছেদ করছে না প্রশাসন। এছাড়াও অর্ধেক এখনো দখলমুক্ত করেনি প্রশাসন। এখানে সরকারি জায়গা দখলের বিষয়ে বাউশিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের হাত রয়েছে। তার নির্দেশেই দখলকৃত অর্ধেক জায়গা উদ্ধার করলেও বাকী অর্ধেক উদ্ধার করছে না প্রশাসন।
চরবাউশিয়া মৌজা ২নং সিটের বড়কান্দি গ্রামের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে শুরু করে দক্ষিণ থেকে শুরু করে উত্তর দিকের সম্পূর্ণ সরকারি জায়গা দখল করে নিয়েছে। দখলের হিড়িক পড়ে গেছে অত্র এলাকায়। অত্র এলাকার ৪০টি পরিবার মিলে ৩০০ জন নারী-পুরুষ ও শিশু বৃদ্ধার বসবাস। এখানের ৩০০জন নারী, শিশু, বৃদ্ধা-বৃদ্ধ মিলে মানবেতর জীবন যাপন করছে। কারো আধাশতংশের মধ্যে ঘর উঠিয়ে ঠাসাঠাসি করে বসবাস করে আসছে।
কয়েকশ নারী-পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা মিলে সরকারি জায়গা দখল করতে যাতে না পারে সেলক্ষ্যে মানব বন্ধন করে। এই ডোবা ভরাট করে দেওয়ার জন্য প্রশাসনকে প্রস্তাব দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান প্রধান। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে এমন আশ্বাস দিয়েছিলেন। খালি ডোবা ভরাট করে দখল করতে পারলে কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জায়গা দখল করে কাদের বরাদ্ধ দিতে চেয়েছিলেন তা এখনো পরিস্কার না।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল ইসলাম চৌধুরী জানান, অবৈধ দখলমুক্ত অভিযান শুরু হয়েছে। কাউকেই অবৈধভাবে সরকারি জায়গা দখল করতে দেয়া হবে না।