নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নে জমি দখল করে বালু ভরাট বন্ধের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লার হাতে ক্ষতিগ্রস্ত জমি মালিকদের পক্ষে স্মারকলিপি তুলে দেন কায়েতপাড়ার ভূমিদস্যু প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক মঈনউদ্দিন আহমেদ৷
মঈনউদ্দিন আহমেদ বলেন, এর আগেও জমি দখলের বিষয়ে আমরা বিভিন্ন সময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছি। সমাধান না পেয়ে ২০২০ সালে উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন দায়ের করি। এর ভিত্তিতে আদালত জমি ভরাটের উপর স্থিতিবস্থা জারি করে৷ এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসককে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। দখলকারীরা আদালতের নির্দেশ অমান্য করে বর্তমানে প্রায় ত্রিশটি ড্রেজার দিয়ে বালু ভরাট চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা জেলা প্রশাসককে এসব বিষয় জানানোর পাশাপাশি আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার অনুরোধ করেছি। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান মঈনউদ্দিন।
কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ১৩ টি মৌজায় প্রায় সাড়ে সাত হাজার বিঘা জমি অবৈধভাবে দখল হচ্ছে বলে স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়। স্মারক লিপিতে বলা হয়েছে, প্রায় দেড় বছর ধরে বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল সাড়ে সাত হাজার বিঘা জমিতে অবৈধভাবে বালু ভড়াট করছে। এসব জমির আশি শতাংশই কৃষি জমি। এতে ওই এলাকার প্রায় দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নে জমি দখল করে বালু ভরাট বন্ধের দাবিতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লার হাতে ক্ষতিগ্রস্ত জমি মালিকদের পক্ষে স্মারকলিপি তুলে দেন কায়েতপাড়ার ভূমিদস্যু প্রতিরোধ কমিটির আহ্বায়ক মঈনউদ্দিন আহমেদ৷
মঈনউদ্দিন আহমেদ বলেন, এর আগেও জমি দখলের বিষয়ে আমরা বিভিন্ন সময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছি। সমাধান না পেয়ে ২০২০ সালে উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন দায়ের করি। এর ভিত্তিতে আদালত জমি ভরাটের উপর স্থিতিবস্থা জারি করে৷ এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসককে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। দখলকারীরা আদালতের নির্দেশ অমান্য করে বর্তমানে প্রায় ত্রিশটি ড্রেজার দিয়ে বালু ভরাট চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা জেলা প্রশাসককে এসব বিষয় জানানোর পাশাপাশি আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার অনুরোধ করেছি। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান মঈনউদ্দিন।
কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ১৩ টি মৌজায় প্রায় সাড়ে সাত হাজার বিঘা জমি অবৈধভাবে দখল হচ্ছে বলে স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়। স্মারক লিপিতে বলা হয়েছে, প্রায় দেড় বছর ধরে বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি মহল সাড়ে সাত হাজার বিঘা জমিতে অবৈধভাবে বালু ভড়াট করছে। এসব জমির আশি শতাংশই কৃষি জমি। এতে ওই এলাকার প্রায় দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।