কিশোরগঞ্জে ক্রমাগতই করোনা রোগির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিনই সুস্থতার চেয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। ফলে প্রতিদিনই চিকিৎসাধীন রোগির সংখ্যাও বেড়েই চলেছে। যে কারণে জেলার একমাত্র কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল জেলা সদরের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কোভিড রোগিদের শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণ করা হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানিয়েছেন, শুরুতে এখানে ১০টি আইসিইউ বেড এবং ১০০টি সাধারণ আইসোলেশন বেড স্থাপন করা হয়েছিল। এছাড়া জেলা সদরের জেনারেল হাসপাতালে ২০টি, আর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে ৫ থেকে ১০টি করে আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কিন্তু এখন প্রতিদিনই সৈয়দ নজরুল হাসপাতালে ধারণ ক্ষমতার বেশি রোগি ভর্তি থাকছে। মঙ্গলবার রাত পর্যন্তও ১০টি আইসিইউ বেড পূর্ণ ছিল। আর মোট রোগি ছিল ১৭৭ জন। যে কারণে এখন থেকে সাধারণ করোনা রোগিদের জন্য আরও ১০০টি আইসোলেশন শয্যা বাড়ানো হয়েছে। আর আইসিইউ’র ১০টি বেডের পাশাপাশি এইচডিইউ-তে (হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট) ১০টি বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। আইসিইউ আর এইচডিইউ’র মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, আইসিইউ-তে ভেন্টিলেটর আছে, আর এইচডিইউ-তে ভেন্টিলেটর নেই। জেলায় এ পর্যন্ত করোনায় ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জেলায় করোনায় মোট চিকিৎসাধীন ছিল এক হাজার ৩৮৩ জন, যার মধ্যে সৈয়দ নজরুল হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন ছিল ১৭৭ জন।
বুধবার, ১৪ জুলাই ২০২১
কিশোরগঞ্জে ক্রমাগতই করোনা রোগির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিদিনই সুস্থতার চেয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। ফলে প্রতিদিনই চিকিৎসাধীন রোগির সংখ্যাও বেড়েই চলেছে। যে কারণে জেলার একমাত্র কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল জেলা সদরের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কোভিড রোগিদের শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণ করা হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানিয়েছেন, শুরুতে এখানে ১০টি আইসিইউ বেড এবং ১০০টি সাধারণ আইসোলেশন বেড স্থাপন করা হয়েছিল। এছাড়া জেলা সদরের জেনারেল হাসপাতালে ২০টি, আর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে ৫ থেকে ১০টি করে আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কিন্তু এখন প্রতিদিনই সৈয়দ নজরুল হাসপাতালে ধারণ ক্ষমতার বেশি রোগি ভর্তি থাকছে। মঙ্গলবার রাত পর্যন্তও ১০টি আইসিইউ বেড পূর্ণ ছিল। আর মোট রোগি ছিল ১৭৭ জন। যে কারণে এখন থেকে সাধারণ করোনা রোগিদের জন্য আরও ১০০টি আইসোলেশন শয্যা বাড়ানো হয়েছে। আর আইসিইউ’র ১০টি বেডের পাশাপাশি এইচডিইউ-তে (হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট) ১০টি বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। আইসিইউ আর এইচডিইউ’র মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে, আইসিইউ-তে ভেন্টিলেটর আছে, আর এইচডিইউ-তে ভেন্টিলেটর নেই। জেলায় এ পর্যন্ত করোনায় ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জেলায় করোনায় মোট চিকিৎসাধীন ছিল এক হাজার ৩৮৩ জন, যার মধ্যে সৈয়দ নজরুল হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন ছিল ১৭৭ জন।