রাজধানী ঢাকাসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হলেও দক্ষিণাঞ্চলকে মনে করা হতো ডেঙ্গু মুক্ত। কিন্তু বর্তমানে দক্ষিণাঞ্চলে বিশেষ করে ভোলা ও বরগুনা জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি। বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে চলতি বছরের জহুলাই মাস থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল নগরীসহ বরিশাল বিভাগে মোট ৫৮৬ জন রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে একজনের।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে ডেঙ্গু রোগীদের শনাক্ত করতে পর্যাপ্ত পরিমাণ কিট তাদের কাছে আছে। আরো ৭৫ হাজার কিট শীঘ্রই আসছে। বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. বাসুদেব দাস জানান বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ওইসময়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়লেও চলতি বছরে জানুয়ারি মাসেই মূলত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। পরবর্তীতে করোনার প্রকোপের মধ্যেই আগস্ট মাস থেকে রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। গত ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের ৬টি জেলায় মোট ৫৮৬ জন ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। বরিশাল মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, এই সময়কালে এই হাসপাতালে ১৮৬ জন ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হলেও দক্ষিণাঞ্চলকে মনে করা হতো ডেঙ্গু মুক্ত। কিন্তু বর্তমানে দক্ষিণাঞ্চলে বিশেষ করে ভোলা ও বরগুনা জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি। বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে চলতি বছরের জহুলাই মাস থেকে এ পর্যন্ত বরিশাল নগরীসহ বরিশাল বিভাগে মোট ৫৮৬ জন রোগীর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে একজনের।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে ডেঙ্গু রোগীদের শনাক্ত করতে পর্যাপ্ত পরিমাণ কিট তাদের কাছে আছে। আরো ৭৫ হাজার কিট শীঘ্রই আসছে। বিভাগীয় স্বাস্থ্য বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. বাসুদেব দাস জানান বর্ষা মৌসুমে এডিস মশার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ওইসময়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়লেও চলতি বছরে জানুয়ারি মাসেই মূলত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। পরবর্তীতে করোনার প্রকোপের মধ্যেই আগস্ট মাস থেকে রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। গত ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের ৬টি জেলায় মোট ৫৮৬ জন ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। বরিশাল মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, এই সময়কালে এই হাসপাতালে ১৮৬ জন ও পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।