বান্দরবান পার্বত্য জেলায় বাঙালীর পাশাপাশি ১১টি আদিবাসী সম্প্রদায়ের বসবাস। বাঙলা ভাষার পাশাপাশি এসব আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকজন ১১টি ভাষায় কথা বলেন। আর তাই আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য স্ব স্ব ভাষায় পোষ্টার প্রকাশ করে নির্বাচনি প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানের থানচি উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে আগামী ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রেমাক্রী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মুইশৈথুই মারমা বাংলা, ম্রো ও মারমা ভাষায় পোষ্টার তৈরী করছেন। তার মতো অনেক প্রার্থী তৈরী করছেন ভিন্ন ভাষার পোস্টার।
মুইশৈথুই মারমা বলেন, পার্বত্য জেলাগুলোতে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষদের বসবাস। এসব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে প্রচুর সংখ্যক বয়স্ক লোকজন আছেন। তারা যাতে নিজ ভাষায় পোস্টারের লেখা বুঝতে পারেন, তাই ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় পোস্টার করা হয়েছে।’
বান্দরবানসহ অপর দুই পার্বত্য রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ভিন্ন ভাষায় পোস্টার তৈরীর রীতি নতুন নয়। এর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ও পৌর নির্বাচনের প্রার্থীরা বিভিন্ন ভাষায় পোস্টার ও লিফলেট তৈরী করে নির্বাচনি প্রচার চালিয়েছেন।
থানচি উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা তরুন কুমার চাকমা বলেন, ‘পাহাড়ে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠির বসবাস, তাই নির্বাচনে নিজেদের কথা তুলে ধরতে প্রার্থীরা বিভিন্ন ভাষায় পোস্টার তৈরী করেন। অন্য ভাষায় পোষ্টার তৈরী করতে নির্বাচনী আইনে কোন বাধা নেই।’
প্রসঙ্গত, বান্দরবানে থানচির ৪ ইউপিতে ১৩ জন চেয়ারম্যান, ৩৩ জন সংরক্ষিত মহিলা ও ১১৬ জন সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২১
বান্দরবান পার্বত্য জেলায় বাঙালীর পাশাপাশি ১১টি আদিবাসী সম্প্রদায়ের বসবাস। বাঙলা ভাষার পাশাপাশি এসব আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকজন ১১টি ভাষায় কথা বলেন। আর তাই আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য স্ব স্ব ভাষায় পোষ্টার প্রকাশ করে নির্বাচনি প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানের থানচি উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে আগামী ২৬ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রেমাক্রী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মুইশৈথুই মারমা বাংলা, ম্রো ও মারমা ভাষায় পোষ্টার তৈরী করছেন। তার মতো অনেক প্রার্থী তৈরী করছেন ভিন্ন ভাষার পোস্টার।
মুইশৈথুই মারমা বলেন, পার্বত্য জেলাগুলোতে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষদের বসবাস। এসব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে প্রচুর সংখ্যক বয়স্ক লোকজন আছেন। তারা যাতে নিজ ভাষায় পোস্টারের লেখা বুঝতে পারেন, তাই ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় পোস্টার করা হয়েছে।’
বান্দরবানসহ অপর দুই পার্বত্য রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ভিন্ন ভাষায় পোস্টার তৈরীর রীতি নতুন নয়। এর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ও পৌর নির্বাচনের প্রার্থীরা বিভিন্ন ভাষায় পোস্টার ও লিফলেট তৈরী করে নির্বাচনি প্রচার চালিয়েছেন।
থানচি উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা তরুন কুমার চাকমা বলেন, ‘পাহাড়ে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠির বসবাস, তাই নির্বাচনে নিজেদের কথা তুলে ধরতে প্রার্থীরা বিভিন্ন ভাষায় পোস্টার তৈরী করেন। অন্য ভাষায় পোষ্টার তৈরী করতে নির্বাচনী আইনে কোন বাধা নেই।’
প্রসঙ্গত, বান্দরবানে থানচির ৪ ইউপিতে ১৩ জন চেয়ারম্যান, ৩৩ জন সংরক্ষিত মহিলা ও ১১৬ জন সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।