ভূমি অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভূমি ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও গতিশীলতা আনতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘ভূমিসেবা সপ্তাহ-২০২২’। ভূমি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ সেবা সপ্তাহ চলবে ২৩ মে পর্যন্ত। গত বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন থেকে দেশব্যাপী এ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সরাসরি ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে প্রচার করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভূমিসেবা খাতে চলতি বছরে যেসব অনলাইন সেবা যুক্ত হয়েছে সেগুলোকে জনগণের মাঝে ব্যাপক পরিচিত করানোর লক্ষ্যে এবারের ভূমিসেবা সপ্তাহ উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় জনগণের হয়রানি বন্ধ করতে এবং এই সংক্রান্ত সেবা সহজলভ্য করতে ইতোমধ্যে সরকার ভূমি সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই যেন সাধারণ মানুষ নিজের ভূমি সুরক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারে সেজন্য এক ঠিকানায় সব ভূমিসেবা নিয়ে আসার জন্য স্থাপন করা হয়েছে ষধহফ.মড়া.নফ ভূমি সেবা প্লাটফর্ম। এতে আরও জানানো হয়, ভূমিসেবা সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে দেয়া হবে বিশেষ সেবা।
‘ভূমি অফিসে না এসেই ডিজিটাল ভূমিসেবা গ্রহণ’ প্রতিপাদ্যে দেশের ৮টি বিভাগ, ৬৪টি জেলা এবং ৫০৭টি উপজেলা, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ও পৌর ভূমি অফিসে ১৯ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ভূমিসেবা সপ্তাহ কার্যক্রম চলবে। ‘১৬১২২ নম্বরে কল সেন্টারের মাধ্যমে ভূমিসেবা’ এবং ‘ডাকযোগে ভূমিসেবা’ বিষয় দুটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে এবার।
ভূমিসেবা সপ্তাহে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে, স্থানীয় সম্মেলন কক্ষে কিংবা সুবিধাজনক স্থানে ক্যাম্প করে সেবা বুথ স্থাপন করা হবে। সেবা বুথে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রযোজ্য ভূমিসেবা দেয়া হবে, বিভিন্ন ভূমিসেবা বিষয়ে অবহিত করা হবে এবং পরামর্শ সেবা দেয়া হবে।
বিভাগীয় পর্যায়ে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে স্থানীয়ভাবে আয়োজিত কার্যক্রম সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করা হবে। বিভাগীয় কমিশনার দপ্তর থেকে পুরো বিভাগে সুষ্ঠুভাবে ভূমিসেবা সপ্তাহ পালনের ব্যাপারটি তদারকি করা হবে।
জেলা পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন, ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান সংক্রান্ত কার্যক্রম, ই-নামজারির আবেদন গ্রহণ, নিষ্পত্তিকৃত এলএ কেইসের ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান, খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি প্রাপ্তির আবেদন গ্রহণ ও তাৎক্ষণিকভাবে তা সরবরাহ এবং অনলাইনে মৌজা ম্যাপ ডাক বিভাগের মাধ্যমে সরবরাহ করা ইত্যাদি।
উপজেলা পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যে রেজিস্ট্রেশন, ই-নামজারির আবেদন গ্রহণ, ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্তকৃত জমির কবুলিয়ত ও দলিল হস্তান্তর, অফিসের প্রবেশমুখে নামজারির প্রবাহচিত্র স্থাপন করার ব্যবস্থা গ্রহণ, নামজারি বা জমাভাগ বা খারিজ করতে মোট খরচ এক হাজার ১৭০ টাকা লিখিত সাইনবোর্ড লাগানোর ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রদত্ত সেবা সমূহের ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড স্থাপন করার উদ্যোগ গ্রহণ এবং ডিসিআর ও খতিয়ান প্রদান ইত্যাদি সেবাসমূহ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি।
ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যে রেজিস্ট্রেশন, অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে ব্যাপক প্রচার এবং ভূমিসেবা সংক্রান্ত বুকলেট ও লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি।
এছাড়া এবার থেকে প্রতি বছর ভূমিসেবা সপ্তাহে স্বচ্ছ, দক্ষ, জনবান্ধব ও জবাবদিহিতামূলক ভূমিসেবা প্রদান ও বাস্তবায়নে বিশেষ কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মাঠ পর্যায়ে ভূমি অফিসে কর্মরতদের পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। অনুপ্রেরণা, উৎসাহ ও উদ্দীপনা যোগানো এবং ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন পদবির গণকর্মচারীকে নিজ পদবির ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি), কানুনগো, সার্ভেয়ার, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, চার্জ অফিসার, সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার, উপসহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার এবং সেটেলমেন্ট সার্ভেয়ারদের মধ্যে থেকে নিজ নিজ পদবির ক্যাটাগরিতে মূল্যায়ন করা হবে। মূল্যায়নে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তদের পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
পুরস্কারের জন্য একটি নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। পুরস্কারের যোগ্য প্রার্থী যাচাইয়ে নীতিমালায় স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট গণকর্মচারীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সম্পূর্ণ ডিজিটালি ভূমি প্রশাসন ব্যবস্থাপনা সিস্টেমের মাধ্যমে চূড়ান্ত মূল্যায়ন করা হবে। মূল্যায়নে অস্বাভাবিক বিচ্যুতি যাচাই করার জন্য বিশেষ অ্যালগরিদম অনুসরণ করা হবে।
শনিবার, ১৪ মে ২০২২
ভূমি অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ভূমি ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও গতিশীলতা আনতে আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘ভূমিসেবা সপ্তাহ-২০২২’। ভূমি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ সেবা সপ্তাহ চলবে ২৩ মে পর্যন্ত। গত বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন থেকে দেশব্যাপী এ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সরাসরি ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে প্রচার করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভূমিসেবা খাতে চলতি বছরে যেসব অনলাইন সেবা যুক্ত হয়েছে সেগুলোকে জনগণের মাঝে ব্যাপক পরিচিত করানোর লক্ষ্যে এবারের ভূমিসেবা সপ্তাহ উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় জনগণের হয়রানি বন্ধ করতে এবং এই সংক্রান্ত সেবা সহজলভ্য করতে ইতোমধ্যে সরকার ভূমি সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই যেন সাধারণ মানুষ নিজের ভূমি সুরক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারে সেজন্য এক ঠিকানায় সব ভূমিসেবা নিয়ে আসার জন্য স্থাপন করা হয়েছে ষধহফ.মড়া.নফ ভূমি সেবা প্লাটফর্ম। এতে আরও জানানো হয়, ভূমিসেবা সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষে দেয়া হবে বিশেষ সেবা।
‘ভূমি অফিসে না এসেই ডিজিটাল ভূমিসেবা গ্রহণ’ প্রতিপাদ্যে দেশের ৮টি বিভাগ, ৬৪টি জেলা এবং ৫০৭টি উপজেলা, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ও পৌর ভূমি অফিসে ১৯ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ভূমিসেবা সপ্তাহ কার্যক্রম চলবে। ‘১৬১২২ নম্বরে কল সেন্টারের মাধ্যমে ভূমিসেবা’ এবং ‘ডাকযোগে ভূমিসেবা’ বিষয় দুটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে এবার।
ভূমিসেবা সপ্তাহে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে, স্থানীয় সম্মেলন কক্ষে কিংবা সুবিধাজনক স্থানে ক্যাম্প করে সেবা বুথ স্থাপন করা হবে। সেবা বুথে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রযোজ্য ভূমিসেবা দেয়া হবে, বিভিন্ন ভূমিসেবা বিষয়ে অবহিত করা হবে এবং পরামর্শ সেবা দেয়া হবে।
বিভাগীয় পর্যায়ে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে ভূমিসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে স্থানীয়ভাবে আয়োজিত কার্যক্রম সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করা হবে। বিভাগীয় কমিশনার দপ্তর থেকে পুরো বিভাগে সুষ্ঠুভাবে ভূমিসেবা সপ্তাহ পালনের ব্যাপারটি তদারকি করা হবে।
জেলা পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন, ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান সংক্রান্ত কার্যক্রম, ই-নামজারির আবেদন গ্রহণ, নিষ্পত্তিকৃত এলএ কেইসের ক্ষতিপূরণের চেক প্রদান, খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি প্রাপ্তির আবেদন গ্রহণ ও তাৎক্ষণিকভাবে তা সরবরাহ এবং অনলাইনে মৌজা ম্যাপ ডাক বিভাগের মাধ্যমে সরবরাহ করা ইত্যাদি।
উপজেলা পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যে রেজিস্ট্রেশন, ই-নামজারির আবেদন গ্রহণ, ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্তকৃত জমির কবুলিয়ত ও দলিল হস্তান্তর, অফিসের প্রবেশমুখে নামজারির প্রবাহচিত্র স্থাপন করার ব্যবস্থা গ্রহণ, নামজারি বা জমাভাগ বা খারিজ করতে মোট খরচ এক হাজার ১৭০ টাকা লিখিত সাইনবোর্ড লাগানোর ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রদত্ত সেবা সমূহের ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড স্থাপন করার উদ্যোগ গ্রহণ এবং ডিসিআর ও খতিয়ান প্রদান ইত্যাদি সেবাসমূহ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি।
ইউনিয়ন পর্যায়ে যেসব ভূমিসেবা প্রদানে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ও অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যে রেজিস্ট্রেশন, অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানের জন্য রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে ব্যাপক প্রচার এবং ভূমিসেবা সংক্রান্ত বুকলেট ও লিফলেট বিতরণ ইত্যাদি।
এছাড়া এবার থেকে প্রতি বছর ভূমিসেবা সপ্তাহে স্বচ্ছ, দক্ষ, জনবান্ধব ও জবাবদিহিতামূলক ভূমিসেবা প্রদান ও বাস্তবায়নে বিশেষ কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মাঠ পর্যায়ে ভূমি অফিসে কর্মরতদের পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। অনুপ্রেরণা, উৎসাহ ও উদ্দীপনা যোগানো এবং ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন পদবির গণকর্মচারীকে নিজ পদবির ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি), কানুনগো, সার্ভেয়ার, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, চার্জ অফিসার, সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার, উপসহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার এবং সেটেলমেন্ট সার্ভেয়ারদের মধ্যে থেকে নিজ নিজ পদবির ক্যাটাগরিতে মূল্যায়ন করা হবে। মূল্যায়নে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তদের পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
পুরস্কারের জন্য একটি নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। পুরস্কারের যোগ্য প্রার্থী যাচাইয়ে নীতিমালায় স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট গণকর্মচারীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সম্পূর্ণ ডিজিটালি ভূমি প্রশাসন ব্যবস্থাপনা সিস্টেমের মাধ্যমে চূড়ান্ত মূল্যায়ন করা হবে। মূল্যায়নে অস্বাভাবিক বিচ্যুতি যাচাই করার জন্য বিশেষ অ্যালগরিদম অনুসরণ করা হবে।