বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে হতদরিদ্র এক কৃষক পরিবারকে উচ্ছেদ করতে বিভিন্নভাবে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হোগলাপাশা ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামের কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী (৭০) ও তার স্ত্রী কমলা রানী মিস্ত্রী (৫০) ২০১০ সালে এসএ ২৮৩ খতিয়ান ১২৩১ বিএস ১৩৫০, ১৩৪৯ দাগে ২১ শতক জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছে। সম্প্রতি একই গ্রামের প্রতিবেশী মৃত. মহেন্দ্র নাথ মজুমদারের ছেলে কৃষ্ণ কান্ত মজুমদার ও মৃত. খিরোদ মল্লিকের ছেলে অনিল মল্লিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে ওই কৃষক পরিবারটিকে। বিভিন্ন দপ্তরে হয়রানিমূলক অভিযোগও দায়ের করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী বলেন, জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছি। বর্তমান চলমান রেকর্ডে নিজ নামে রেকর্ড হয়েছে। প্রতিবছর নিয়মিত খাজনা পরিষদ করে দাখিলা রয়েছে তার নামে। অথচ প্রভাবশালী মহল তাকে জমি থেকে উচ্ছেদের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। একের পর এক হয়রানিমূলক অভিযোগ করছেন। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়েছে। পরিষদের সিদ্ধান্ত মানছে না এ মহলটি। স্থানীয় মনিন্দ্রনাথ হালদার, দিপাংকর মন্ডল, পার্থ হালাদার, মিঠু মন্ডল, দিপাংকর মজুমদার, গোবিন্দ্র মন্ডলসহ একধিক গ্রামবাসীরা বলেন, কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী এলাকার দরিদ্র কৃষক পরিবার তাকে একটি মহল জমি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে হয়রানি করছে। বিষয়টি সুষ্ঠু সমাধান করার জন্য উর্দ্ধতন প্রশাসনের প্রতি দাবী জানান তারা।
এ বিষয়ে কৃষ্ণ কান্ত মজুমদার বলেন, একই মালিকের কাছ থেকে ২০১৪ সালে ৩১ শতক জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছেন। তিনি কাউকে হয়রানি করছেন না। উল্টো তার ভোগদখলীয় জমি বেদখল হয়েছে তিনি আদালতে আশ্রয় নিয়েছে।
রোববার, ২৬ জুন ২০২২
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে হতদরিদ্র এক কৃষক পরিবারকে উচ্ছেদ করতে বিভিন্নভাবে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হোগলাপাশা ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামের কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী (৭০) ও তার স্ত্রী কমলা রানী মিস্ত্রী (৫০) ২০১০ সালে এসএ ২৮৩ খতিয়ান ১২৩১ বিএস ১৩৫০, ১৩৪৯ দাগে ২১ শতক জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছে। সম্প্রতি একই গ্রামের প্রতিবেশী মৃত. মহেন্দ্র নাথ মজুমদারের ছেলে কৃষ্ণ কান্ত মজুমদার ও মৃত. খিরোদ মল্লিকের ছেলে অনিল মল্লিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে ওই কৃষক পরিবারটিকে। বিভিন্ন দপ্তরে হয়রানিমূলক অভিযোগও দায়ের করেছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী বলেন, জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছি। বর্তমান চলমান রেকর্ডে নিজ নামে রেকর্ড হয়েছে। প্রতিবছর নিয়মিত খাজনা পরিষদ করে দাখিলা রয়েছে তার নামে। অথচ প্রভাবশালী মহল তাকে জমি থেকে উচ্ছেদের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। একের পর এক হয়রানিমূলক অভিযোগ করছেন। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়েছে। পরিষদের সিদ্ধান্ত মানছে না এ মহলটি। স্থানীয় মনিন্দ্রনাথ হালদার, দিপাংকর মন্ডল, পার্থ হালাদার, মিঠু মন্ডল, দিপাংকর মজুমদার, গোবিন্দ্র মন্ডলসহ একধিক গ্রামবাসীরা বলেন, কৃষক সুভাষ চন্দ্র মিস্ত্রী এলাকার দরিদ্র কৃষক পরিবার তাকে একটি মহল জমি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে হয়রানি করছে। বিষয়টি সুষ্ঠু সমাধান করার জন্য উর্দ্ধতন প্রশাসনের প্রতি দাবী জানান তারা।
এ বিষয়ে কৃষ্ণ কান্ত মজুমদার বলেন, একই মালিকের কাছ থেকে ২০১৪ সালে ৩১ শতক জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছেন। তিনি কাউকে হয়রানি করছেন না। উল্টো তার ভোগদখলীয় জমি বেদখল হয়েছে তিনি আদালতে আশ্রয় নিয়েছে।