ঝালকাঠির বিষখালী ও সুগন্ধা নদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হয়ে পড়েছে জেলার ৩ উপজেলার ১৮টি গ্রাম । বুধবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে বিষখালী ও সুগন্ধা নদীতে পূর্নিমার জোর কারণে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে এসব গ্রাম তলিয়ে যায়। ফলে কৃষি-মৎস্যসহ গ্রামের কাঁচা ঘরবাড়ি ও রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীর অংশে বেরিবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানিতে উপজেলা পরিষদ ভবন, ইউএনওর অফিস ও বাসভবনসহ ১১টি গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে। কাঠালিয়া, আউরা, চিংড়াখালী, জয়খালী, কচুয়া, শৌলজালিয়া, আওরাবুনিয়া, আমুয়া, মশাবুনিয়া গ্রামের মৎস্য এবং কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব গ্রামের কাঁচা রাস্তা ও ঘর-বাড়ি প্লাবিত হয়ে মারাত্মক জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
অপরদিকে, নলছিটি ও রাজাপুর এবং ঝালকাঠির নিম্নাঞ্চলে বেশ কিছুগ্রাম গ্রাম প্লাবিত হয়। তবে ভাটায় পানি নেমে গেলেও এসব এলাকার মৎস্য ও কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েন স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
ঝালকাঠির বিষখালী ও সুগন্ধা নদীর পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় প্লাবিত হয়ে পড়েছে জেলার ৩ উপজেলার ১৮টি গ্রাম । বুধবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে বিষখালী ও সুগন্ধা নদীতে পূর্নিমার জোর কারণে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে এসব গ্রাম তলিয়ে যায়। ফলে কৃষি-মৎস্যসহ গ্রামের কাঁচা ঘরবাড়ি ও রাস্তা-ঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদীর অংশে বেরিবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানিতে উপজেলা পরিষদ ভবন, ইউএনওর অফিস ও বাসভবনসহ ১১টি গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে। কাঠালিয়া, আউরা, চিংড়াখালী, জয়খালী, কচুয়া, শৌলজালিয়া, আওরাবুনিয়া, আমুয়া, মশাবুনিয়া গ্রামের মৎস্য এবং কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব গ্রামের কাঁচা রাস্তা ও ঘর-বাড়ি প্লাবিত হয়ে মারাত্মক জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
অপরদিকে, নলছিটি ও রাজাপুর এবং ঝালকাঠির নিম্নাঞ্চলে বেশ কিছুগ্রাম গ্রাম প্লাবিত হয়। তবে ভাটায় পানি নেমে গেলেও এসব এলাকার মৎস্য ও কৃষির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েন স্থানীয়রা।