তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলার মিরেশ্বরে সালিশ বৈঠককে কেন্দ্র করে প্রতি পক্ষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে পিতা-পুত্রসহ উভয় পক্ষের ৫ জন আহত হয়েছে। আহতরা হলো মো. সবুজ (৩০), মো. সালাউদ্দিন (৬৩), মো. সফিক (৫৫), মো. বাবুল (৪০) ও মো. সাদ্দাম (৩০)। গত ৩ আগস্ট বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, মিরেশ^রাই গ্রামের মো. সালাউদ্দিনের ছেলে মো. সবুজ ও একই গ্রামের মরন বেপারীর ছেলে মো. তাইজদ্দিন এর সাথে চার দিন পূর্বে সামান্য তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এ নিয়ে বিবাদ দেখা দিলে বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টায় মিরেশ^রাই জাবালে নুর জামে মসজিদ এর দ্বিতীয় তলায় পঞ্চায়েতের সালিশ বৈঠক বসে। বৈঠকের এক পর্যায় সাদ্দাম ও তার আত্মীয়রা উত্তেজিত হয়ে সবুজ এর ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাকে বাচাতে সবুজের পিতা মো. সালাউদ্দিন ও তার আত্মীয়রা এগিয়ে এলে প্রতি পক্ষের আঘাতে তারা চারজন ও প্রতি পক্ষের সাদ্দাম আহত হয়। এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তারিকুজ্জামান জানান বিষটি সম্পর্কে আমি অবগত আছি। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলার মিরেশ্বরে সালিশ বৈঠককে কেন্দ্র করে প্রতি পক্ষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে পিতা-পুত্রসহ উভয় পক্ষের ৫ জন আহত হয়েছে। আহতরা হলো মো. সবুজ (৩০), মো. সালাউদ্দিন (৬৩), মো. সফিক (৫৫), মো. বাবুল (৪০) ও মো. সাদ্দাম (৩০)। গত ৩ আগস্ট বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, মিরেশ^রাই গ্রামের মো. সালাউদ্দিনের ছেলে মো. সবুজ ও একই গ্রামের মরন বেপারীর ছেলে মো. তাইজদ্দিন এর সাথে চার দিন পূর্বে সামান্য তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এ নিয়ে বিবাদ দেখা দিলে বুধবার বিকাল সাড়ে ৫টায় মিরেশ^রাই জাবালে নুর জামে মসজিদ এর দ্বিতীয় তলায় পঞ্চায়েতের সালিশ বৈঠক বসে। বৈঠকের এক পর্যায় সাদ্দাম ও তার আত্মীয়রা উত্তেজিত হয়ে সবুজ এর ওপর হামলা চালায়। এ সময় তাকে বাচাতে সবুজের পিতা মো. সালাউদ্দিন ও তার আত্মীয়রা এগিয়ে এলে প্রতি পক্ষের আঘাতে তারা চারজন ও প্রতি পক্ষের সাদ্দাম আহত হয়। এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তারিকুজ্জামান জানান বিষটি সম্পর্কে আমি অবগত আছি। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে।