বরগুনার পাথরঘাটায় জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জেলা পরিষদের দুই সাধারণ সদস্য প্রার্থী পাল্টা-অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের কার্যলয় সকাল ১১ টায় বরগুনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৫ নং ওয়ার্ড সাধারণ সদস্য পদ এর টিউবয়েল প্রতীকের প্রার্থী পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার এম এ খালেক সংবাদ সম্মেলন করেন। এসময়ে তার সাথে পাথরঘাটা উপজেলার অর্ধ শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন এম এ খালেক লিখিত ও মৌখিক অভিযোগে বলেন, বরগুনা-২ আসনের স্থানীয় এমপি শওকত হাচানুর রহমান রিমন প্রতিদ্বন্দ্বী তালা প্রতীকের প্রার্থী মো. এনামুল হোসাইনের পক্ষ নিয়ে ২৬ সেপ্টেম্বর এনামুল হোসাইনের কেবি বরফ কল প্রাঙ্গনে চেয়ারম্যান, মেম্বার, কাউন্সিলরসহ ৯০ জন ভোটারদের ডেকে তাদের মাঝে ২৭ লক্ষ টাকা বিতরন করে এনামুলের তালা প্রতীকে ভোট দিতে চাপ প্রয়োগ করেন।
এম এ খালেক বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধাগণ এমপি মহোদয়কে নিরেপেক্ষ থাকার অনুরোধ করেও কোন কাজ হয়নি।
অপরদিকে একই দিন বেলা ১ টায় পাথরঘাটা কলেজ সংলংগ্ন ঘুটাবাছা আশ্রয়ন কেন্দ্রের নিচে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেছেন তালা প্রতীকের প্রার্থী পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. এনামুল হোসাইন। এসময়ে তার সাথে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আলমগির হোসেন এবং অর্ধশাতাধিক ইউপি সদস্য সহ ছাত্রলীগের ৫ শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এসময়ে এনামুল হোসাইন বলেন বিভিন্ন কারনে ১৮ সেপ্টেম্বর আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এম এ খালেকের প্রার্থীতা বাতিল করেন বরগুনা জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তা।
পরে তিনি উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কমিশনার বরাবর আপিল করলে সেখানেও পূর্বের আদেশ বহাল থাকায় ২৫ সেপ্টেস্বর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আমাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, আমি লিখিত ভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা পাওয়ার পরে ২৬ সেপ্টেম্বর ভোটারদের সাথে কুশল বিনীময়ের লক্ষ্যে প্রতিভোজের আয়োজন করি। সেখানে স্থানীয় এমপিসহ উপজেলার বিভিন্ন স্তরের জনপ্রতিনিধি ও ৯০ জন ইউপি সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এনামুল বলেন, পরবর্তীতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এম এ খালেক হাই কোর্টে রিট করলে উক্ত আদালত ৪ অক্টোবর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রার্থীতা বহালসহ তাকে প্রতীক বরাদ্দ দিতে জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তাকে আদেশ প্রদান করলে পূনরায় আমি নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করি।
বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জেলা পরিষদের দুই সাধারণ সদস্য প্রার্থী পাল্টা-অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের কার্যলয় সকাল ১১ টায় বরগুনা জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৫ নং ওয়ার্ড সাধারণ সদস্য পদ এর টিউবয়েল প্রতীকের প্রার্থী পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার এম এ খালেক সংবাদ সম্মেলন করেন। এসময়ে তার সাথে পাথরঘাটা উপজেলার অর্ধ শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন এম এ খালেক লিখিত ও মৌখিক অভিযোগে বলেন, বরগুনা-২ আসনের স্থানীয় এমপি শওকত হাচানুর রহমান রিমন প্রতিদ্বন্দ্বী তালা প্রতীকের প্রার্থী মো. এনামুল হোসাইনের পক্ষ নিয়ে ২৬ সেপ্টেম্বর এনামুল হোসাইনের কেবি বরফ কল প্রাঙ্গনে চেয়ারম্যান, মেম্বার, কাউন্সিলরসহ ৯০ জন ভোটারদের ডেকে তাদের মাঝে ২৭ লক্ষ টাকা বিতরন করে এনামুলের তালা প্রতীকে ভোট দিতে চাপ প্রয়োগ করেন।
এম এ খালেক বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধাগণ এমপি মহোদয়কে নিরেপেক্ষ থাকার অনুরোধ করেও কোন কাজ হয়নি।
অপরদিকে একই দিন বেলা ১ টায় পাথরঘাটা কলেজ সংলংগ্ন ঘুটাবাছা আশ্রয়ন কেন্দ্রের নিচে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেছেন তালা প্রতীকের প্রার্থী পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. এনামুল হোসাইন। এসময়ে তার সাথে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আলমগির হোসেন এবং অর্ধশাতাধিক ইউপি সদস্য সহ ছাত্রলীগের ৫ শতাধিক নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এসময়ে এনামুল হোসাইন বলেন বিভিন্ন কারনে ১৮ সেপ্টেম্বর আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এম এ খালেকের প্রার্থীতা বাতিল করেন বরগুনা জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তা।
পরে তিনি উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কমিশনার বরাবর আপিল করলে সেখানেও পূর্বের আদেশ বহাল থাকায় ২৫ সেপ্টেস্বর জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা আমাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, আমি লিখিত ভাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা পাওয়ার পরে ২৬ সেপ্টেম্বর ভোটারদের সাথে কুশল বিনীময়ের লক্ষ্যে প্রতিভোজের আয়োজন করি। সেখানে স্থানীয় এমপিসহ উপজেলার বিভিন্ন স্তরের জনপ্রতিনিধি ও ৯০ জন ইউপি সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
এনামুল বলেন, পরবর্তীতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এম এ খালেক হাই কোর্টে রিট করলে উক্ত আদালত ৪ অক্টোবর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রার্থীতা বহালসহ তাকে প্রতীক বরাদ্দ দিতে জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তাকে আদেশ প্রদান করলে পূনরায় আমি নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করি।