ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের ছেলেকে সাত বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তার আরও তিন সহযোগীকে আটক করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে আল মামুন সরকারের ছেলে মাহি সরকারকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার নিজ বাসা থেকে আটক করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. এমরানুল ইসলাম।
স্থানীয়রা জানান, বেলা ১১টার দিকে মাদকাসক্ত মাহি শহরের মৌলভীপাড়ায় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর এলাকায় অবস্থিত তার বাবার ব্যক্তিগত কার্যালয়ে গিয়ে টাকা চেয়ে বাগবিতণ্ডায় লিপ্ত হন। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, সে তার বাবার কার্যালয়ে কর্মরত ব্যক্তিগত কর্মচারীকে মারধর করে এবং ওই কার্যালয় বাইরের দিক থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এরপর সে ওই এলাকা ত্যাগ করার সময় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরের মেন গেটে দাঁড়িয়ে থাকা সোনালী ব্যাংকের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে।
এই ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তাকে ধরতে তার মুন্সেফপাড়ার বাসায় পুলিশ অভিযান চালায়।
অভিযানের সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য অনুযায়ী, পুলিশ মাহি এবং তার সহযোগীদেরকে ফেনসিডিল ও অস্ত্রসহ আটক করে। কিন্তু অভিযানে নেতৃত্বদানকারী পুলিশের কর্মকর্তারা অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
ওসি এমরানুল ইসলাম জানান, আল মামুন সরকারের কার্যালয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর তার ছেলের বিরুদ্ধে ‘মাদকাসক্ত ছেলের কাছ থেকে পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা বিধান এবং তাকে মাদক নিরাময় কেন্দ্রে পাঠাতে সহযোগিতা’ করার কথা উল্লেখ করে থানায় লিখিত আবেদন করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাত বোতল ফেনসিডিল ও তার তিন সহযোগীসহ তাকে আটক করে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০২২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের ছেলেকে সাত বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তার আরও তিন সহযোগীকে আটক করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে আল মামুন সরকারের ছেলে মাহি সরকারকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার নিজ বাসা থেকে আটক করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. এমরানুল ইসলাম।
স্থানীয়রা জানান, বেলা ১১টার দিকে মাদকাসক্ত মাহি শহরের মৌলভীপাড়ায় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর এলাকায় অবস্থিত তার বাবার ব্যক্তিগত কার্যালয়ে গিয়ে টাকা চেয়ে বাগবিতণ্ডায় লিপ্ত হন। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, সে তার বাবার কার্যালয়ে কর্মরত ব্যক্তিগত কর্মচারীকে মারধর করে এবং ওই কার্যালয় বাইরের দিক থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এরপর সে ওই এলাকা ত্যাগ করার সময় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরের মেন গেটে দাঁড়িয়ে থাকা সোনালী ব্যাংকের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে।
এই ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক তাকে ধরতে তার মুন্সেফপাড়ার বাসায় পুলিশ অভিযান চালায়।
অভিযানের সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য অনুযায়ী, পুলিশ মাহি এবং তার সহযোগীদেরকে ফেনসিডিল ও অস্ত্রসহ আটক করে। কিন্তু অভিযানে নেতৃত্বদানকারী পুলিশের কর্মকর্তারা অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি অস্বীকার করেন।
ওসি এমরানুল ইসলাম জানান, আল মামুন সরকারের কার্যালয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর তার ছেলের বিরুদ্ধে ‘মাদকাসক্ত ছেলের কাছ থেকে পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা বিধান এবং তাকে মাদক নিরাময় কেন্দ্রে পাঠাতে সহযোগিতা’ করার কথা উল্লেখ করে থানায় লিখিত আবেদন করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাত বোতল ফেনসিডিল ও তার তিন সহযোগীসহ তাকে আটক করে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।