কুমিল্লার তিতাসে মৎস্য খামার নিয়ে বিরোধের জেরে যুবলীগ নেতা মো. জহিরকে পুলিশের সামনে থেকে তুলে নিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে পতিপক্ষের ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় তিতাস থানার এসআই মো. মাহমুদুল হাসানসহ ৬-৭ জন আহত হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে সন্ধ্যায় উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের মানিককান্দি গ্রামে। নিহত যুবলীগ নেতা মো. জহির ভিটিকান্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন আবু মোল্লার ছেলে।
সূত্রে জানা গেছে, ওই গ্রামে বিকেলে মৎস্য খামার নিয়ে সাবেক মেম্বার সাইফুল ইসলাম ও সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লার সমর্থকদের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। খবর পেয়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে উভয় পক্ষকে শান্ত রাখার চেষ্টা করে পুলিশ।
এ সময় সাইফুল মেম্বারসহ তার ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা পুলিশের সামনে থেকে যুবলীগ নেতা জহিরকে তুলে নিয়ে বাড়ির গেট তালা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় রাস্তায় ফেলে চলে যায়।
এ সময় তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশের এসআই মো. মাহমুদুল হাসানসহ উভয়পক্ষের অন্তত ৬/৭ জন আহত হয়।
যুবলীগ নেতা জহিরকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সাইফুল মেম্বারের বসতঘরের ভেতরে আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
তিতাস থানার ওসি সুধীন চন্দ্র দাস সাংবাদিকদের বলেন, ভিটিকান্দিতে দুই পক্ষের মারামারির খবর শুনে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে এক পক্ষের সঙ্গে কথা বলার সময় অন্য পক্ষ হামলা করে। এ সময় আমাদের পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছে। তবে শুনেছি আহত একজন মারা গেছে।
মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২২
কুমিল্লার তিতাসে মৎস্য খামার নিয়ে বিরোধের জেরে যুবলীগ নেতা মো. জহিরকে পুলিশের সামনে থেকে তুলে নিয়ে কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে পতিপক্ষের ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় তিতাস থানার এসআই মো. মাহমুদুল হাসানসহ ৬-৭ জন আহত হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে সন্ধ্যায় উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের মানিককান্দি গ্রামে। নিহত যুবলীগ নেতা মো. জহির ভিটিকান্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন আবু মোল্লার ছেলে।
সূত্রে জানা গেছে, ওই গ্রামে বিকেলে মৎস্য খামার নিয়ে সাবেক মেম্বার সাইফুল ইসলাম ও সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লার সমর্থকদের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। খবর পেয়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে উভয় পক্ষকে শান্ত রাখার চেষ্টা করে পুলিশ।
এ সময় সাইফুল মেম্বারসহ তার ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা পুলিশের সামনে থেকে যুবলীগ নেতা জহিরকে তুলে নিয়ে বাড়ির গেট তালা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় রাস্তায় ফেলে চলে যায়।
এ সময় তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে পুলিশের এসআই মো. মাহমুদুল হাসানসহ উভয়পক্ষের অন্তত ৬/৭ জন আহত হয়।
যুবলীগ নেতা জহিরকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সাইফুল মেম্বারের বসতঘরের ভেতরে আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
তিতাস থানার ওসি সুধীন চন্দ্র দাস সাংবাদিকদের বলেন, ভিটিকান্দিতে দুই পক্ষের মারামারির খবর শুনে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে এক পক্ষের সঙ্গে কথা বলার সময় অন্য পক্ষ হামলা করে। এ সময় আমাদের পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছে। তবে শুনেছি আহত একজন মারা গেছে।