খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার বৈঠাহারা কে.পি সড়কটি নির্মাণের কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নামেমাত্র কাজ করে ১২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে পিয়ন মাইকেল রায়। উপজেলার দক্ষিণ অঞ্চলে কোন অফিসারের যোগাযোগ নেই। পিআইওর সঙ্গে সখ্যতা থাকায় সড়কের ছিটে-ফোটা কাজ দেখান হয়েছে। এই নিয়ে এলাকার সাধারণ জনগণের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ডুমুরিয়া পিআইও অফিস সূত্রে জানা যায়, সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পাদ মন্ত্রীর বাবার নামে কে.পি সড়কটি নির্মাণের জন্য মন্ত্রীর পিয়ন থাকার সুবাদে মাইকেল রায় ১২ লাখ টাকার কাজ পান। বিশ্বস্ত সূত্রে আরও জানা যায়, উপজেলা পিআইও আশরাফ হোসেন বদলি ঠেকাতে এমপির ডিও লেটার নিয়ে পিয়ন মাইকেলকে সহোযোগিতা করেন। উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের বৈটাহারা গ্রামের কে.পি সড়কটিকে দেখা যায় সড়ক না হলেও পুরাতন মৎস্য ঘেরের বাঁধটি ২-৩ ফুট চওড়া করা হয়েছে।
এ ব্যাপরে হাইস্কুল শিক্ষক খিতীশ চন্দ্র রায় বলেন, স্থানীয় এমপি মহদয়ের মৃত বাবার নামে কে.পি সড়ক করার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গত ২০২২ সালের শেষ দিকে ১ কিলোমিটারের একটু বেশি মাটির কাজ করতে দেখেছি। তপন জোয়াদ্দার নামে এক এলাকাবাসী বলেন, জনসাধরণের জন্য যে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে সেটি মনে হচ্ছে মৎস্য ঘের ঠেকানোর জন্য। পুরনো ভেড়ির পাশে ২-৩ ফুট ছিটে-ফোটা মাটির কাজ করে গোগা গুলিবন্দ করা হয়েছে। সাবেক মন্ত্রীর পিয়ন মাইকেল রায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো কর্মকর্তা এখানে নজরদারি করেননি।
এ ব্যাপারে সাবেক মন্ত্রীর পিয়ন মাইকেল রায় বলেন, দেখা যাচ্ছে মৎস্য ঘেরের ভেড়ি বাঁধ, কিন্তু এটাকে সড়ক করা হয়েছে প্রায় ১ কিলোমিটার পর্যন্ত। পাশে খাল থাকায় সড়ক আর বাড়ানো সম্ভাব হয়নি। উপজেলা পিআইও আশরাফ হোসের বলেন, এ ব্যাপারে আমার কিছু বলার নেই। যা লিখলে ভালো হয় লেখেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরীফ আসিফ রহমান বলেন, রাস্তার গুণগত মান ভালো না হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২২
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার বৈঠাহারা কে.পি সড়কটি নির্মাণের কাজে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নামেমাত্র কাজ করে ১২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে পিয়ন মাইকেল রায়। উপজেলার দক্ষিণ অঞ্চলে কোন অফিসারের যোগাযোগ নেই। পিআইওর সঙ্গে সখ্যতা থাকায় সড়কের ছিটে-ফোটা কাজ দেখান হয়েছে। এই নিয়ে এলাকার সাধারণ জনগণের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ডুমুরিয়া পিআইও অফিস সূত্রে জানা যায়, সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পাদ মন্ত্রীর বাবার নামে কে.পি সড়কটি নির্মাণের জন্য মন্ত্রীর পিয়ন থাকার সুবাদে মাইকেল রায় ১২ লাখ টাকার কাজ পান। বিশ্বস্ত সূত্রে আরও জানা যায়, উপজেলা পিআইও আশরাফ হোসেন বদলি ঠেকাতে এমপির ডিও লেটার নিয়ে পিয়ন মাইকেলকে সহোযোগিতা করেন। উপজেলার মাগুরখালি ইউনিয়নের বৈটাহারা গ্রামের কে.পি সড়কটিকে দেখা যায় সড়ক না হলেও পুরাতন মৎস্য ঘেরের বাঁধটি ২-৩ ফুট চওড়া করা হয়েছে।
এ ব্যাপরে হাইস্কুল শিক্ষক খিতীশ চন্দ্র রায় বলেন, স্থানীয় এমপি মহদয়ের মৃত বাবার নামে কে.পি সড়ক করার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। গত ২০২২ সালের শেষ দিকে ১ কিলোমিটারের একটু বেশি মাটির কাজ করতে দেখেছি। তপন জোয়াদ্দার নামে এক এলাকাবাসী বলেন, জনসাধরণের জন্য যে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে সেটি মনে হচ্ছে মৎস্য ঘের ঠেকানোর জন্য। পুরনো ভেড়ির পাশে ২-৩ ফুট ছিটে-ফোটা মাটির কাজ করে গোগা গুলিবন্দ করা হয়েছে। সাবেক মন্ত্রীর পিয়ন মাইকেল রায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো কর্মকর্তা এখানে নজরদারি করেননি।
এ ব্যাপারে সাবেক মন্ত্রীর পিয়ন মাইকেল রায় বলেন, দেখা যাচ্ছে মৎস্য ঘেরের ভেড়ি বাঁধ, কিন্তু এটাকে সড়ক করা হয়েছে প্রায় ১ কিলোমিটার পর্যন্ত। পাশে খাল থাকায় সড়ক আর বাড়ানো সম্ভাব হয়নি। উপজেলা পিআইও আশরাফ হোসের বলেন, এ ব্যাপারে আমার কিছু বলার নেই। যা লিখলে ভালো হয় লেখেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরীফ আসিফ রহমান বলেন, রাস্তার গুণগত মান ভালো না হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।