কুমিল্লার হোমনায় ৬তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মিলা আক্তার (১৩) নামে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
আজ ৯জানুয়ারী সোমবার দুপুর দুইটার দিকে উপজেলা পরিষদ গেইট সংলগ্ন সিটি সেন্টারের ছাদে কাপড় ছড়াতে গিয়ে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মিলা আক্তার উপজেলার মহিষমারী গ্রামের মিজান সরকারের মেয়ে ও উপজেলা সদরের খাদিজা মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলো।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, মিলা মানসিক ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলো। সে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী হিসেবে উপবৃত্তিপ্রাপ্তও ছিলো।
নিহত স্কুল ছাত্রীর মা মরিয়ম একই ভবনের নিচ তলায় অবস্থিত মদিনা জেনারেল হাসপাতাল ও চক্ষু সেন্টারে নার্স হিসেবে কর্মরত ও ৬তলায় ভাড়া থাকেন বাবা মিজান সরকার এনজিও ব্যবসা করেন।
নিহতের পরিবার জানায়, মিলা দুপুরে ছাদে কাপড় ছড়াতে গিয়ে আচমকা পড়ে গেলে থুতনিতে প্রচন্ড জখম হয় এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পড়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তারা আরো জানায়, মিলা জন্মগতভাবেই মানসিক প্রতিবন্ধী ছিল এবং তাকে ঢাকায় নিয়মিত চিকিৎসা করানো হচ্ছে। সে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে প্রতিবন্ধী ভাতাও পায়।
কর্তব্যরত ডা. ফাদলুল আজিম আবরার বলেন, পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা গেছে-হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের থুতনী ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
হোমনা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ভিকটিমের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। সে মানসিক ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলো বলে পরিবার জানিয়েছে। তাকে চিকিৎসাও করানো হচ্ছিল। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে সে ভাতাও পেত। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়।
সোমবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৩
কুমিল্লার হোমনায় ৬তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মিলা আক্তার (১৩) নামে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
আজ ৯জানুয়ারী সোমবার দুপুর দুইটার দিকে উপজেলা পরিষদ গেইট সংলগ্ন সিটি সেন্টারের ছাদে কাপড় ছড়াতে গিয়ে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মিলা আক্তার উপজেলার মহিষমারী গ্রামের মিজান সরকারের মেয়ে ও উপজেলা সদরের খাদিজা মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলো।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, মিলা মানসিক ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলো। সে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী হিসেবে উপবৃত্তিপ্রাপ্তও ছিলো।
নিহত স্কুল ছাত্রীর মা মরিয়ম একই ভবনের নিচ তলায় অবস্থিত মদিনা জেনারেল হাসপাতাল ও চক্ষু সেন্টারে নার্স হিসেবে কর্মরত ও ৬তলায় ভাড়া থাকেন বাবা মিজান সরকার এনজিও ব্যবসা করেন।
নিহতের পরিবার জানায়, মিলা দুপুরে ছাদে কাপড় ছড়াতে গিয়ে আচমকা পড়ে গেলে থুতনিতে প্রচন্ড জখম হয় এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পড়ে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তারা আরো জানায়, মিলা জন্মগতভাবেই মানসিক প্রতিবন্ধী ছিল এবং তাকে ঢাকায় নিয়মিত চিকিৎসা করানো হচ্ছে। সে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে প্রতিবন্ধী ভাতাও পায়।
কর্তব্যরত ডা. ফাদলুল আজিম আবরার বলেন, পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা গেছে-হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের থুতনী ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
হোমনা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ভিকটিমের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। সে মানসিক ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলো বলে পরিবার জানিয়েছে। তাকে চিকিৎসাও করানো হচ্ছিল। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে সে ভাতাও পেত। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়।