দুর্নীতিদমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, দুর্নীতিদমন কমিশন পূর্বের চেয়ে বর্তমানে অনেক সক্রিয়। আমরা প্রতিকারমূলক নয় প্রতিরোধমূলক কাজে বেশী জোর দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না। অসৎ পথে উপার্জিত অর্থ কেউ ভোগ করতে পারবে না। যারাই দুর্নীতি করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কেউ ছাড় পাবে না। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনগনের সেবা নিশ্চিত কতে চাই। তিনি আরো বলেন, আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক মনোভাব নিয়ে কাজ করবো। প্রত্যেকটি পদক্ষেপের ফলোআপ করে দুর্নীতিবাজরা যাতে ঝরে যায় সেটাই আমরা করবো। তিনি গত সোমবার গাজীপুরে দুর্নীতিদমন কমিশনের উদোগে এক ব্যাতিক্রমধর্মী গণশুনানী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ‘রুখবো দুর্নীতি গড়বো দেশ, হবে সোনার বাংলাদেশ’ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে শহরের বঙ্গতাজ অডিটরিয়ামে আয়োজিত গণশুনানী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাাসক আনিসুর রহমান। বক্তব্য রাখেন কমিশনের মহাপরিচালক মো: আক্তার হোসেন, গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম, গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (অপরাধ-উত্তর) আবু তোবার মো: শামছুর রহমান, দুদকের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক মো. মোরশেদ আলম, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রফেসর এমএ বারী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মুকুল কুমার মল্লিক। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে অনুষ্ঠিত হয় গণশুনানী। এতে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান। গণ শুনানীতে মোট ১৬৪টি অভিযোগপত্র জমাপড়ে। এতে ৮৬ জন সেবা গ্রহিতা ২৩টি সরকারি অফিসের বিরুদ্ধে সরাসরি তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। পর্যায়ক্রমে এসব সরকারি অফিস প্রধান ও তাদের প্রতিনিধিরা অভিযোগ উত্থাপনকারীদের বিভিন্ন অভিযোগের কিছু নিষ্পত্তি করেন এবং অভিযোগ গুলোর তড়িৎ জবাব দেন। ১৬৪টি অভিযোগ গুলোর মধ্যে সাব রেজিষ্ট্রি অফিস, ভূমি অফিস, বন বিভাগ, সিটি কর্পোরেশন, পল্লী বিদ্যুৎ, বিআরটিএ, পাসপোর্ট অফিসের বিরুদ্ধে বেশি অভিযোগ জমা পড়ে।
মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
দুর্নীতিদমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, দুর্নীতিদমন কমিশন পূর্বের চেয়ে বর্তমানে অনেক সক্রিয়। আমরা প্রতিকারমূলক নয় প্রতিরোধমূলক কাজে বেশী জোর দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না। অসৎ পথে উপার্জিত অর্থ কেউ ভোগ করতে পারবে না। যারাই দুর্নীতি করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কেউ ছাড় পাবে না। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনগনের সেবা নিশ্চিত কতে চাই। তিনি আরো বলেন, আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক মনোভাব নিয়ে কাজ করবো। প্রত্যেকটি পদক্ষেপের ফলোআপ করে দুর্নীতিবাজরা যাতে ঝরে যায় সেটাই আমরা করবো। তিনি গত সোমবার গাজীপুরে দুর্নীতিদমন কমিশনের উদোগে এক ব্যাতিক্রমধর্মী গণশুনানী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। ‘রুখবো দুর্নীতি গড়বো দেশ, হবে সোনার বাংলাদেশ’ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে শহরের বঙ্গতাজ অডিটরিয়ামে আয়োজিত গণশুনানী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাাসক আনিসুর রহমান। বক্তব্য রাখেন কমিশনের মহাপরিচালক মো: আক্তার হোসেন, গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম, গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (অপরাধ-উত্তর) আবু তোবার মো: শামছুর রহমান, দুদকের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক মো. মোরশেদ আলম, জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রফেসর এমএ বারী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মুকুল কুমার মল্লিক। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে অনুষ্ঠিত হয় গণশুনানী। এতে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান। গণ শুনানীতে মোট ১৬৪টি অভিযোগপত্র জমাপড়ে। এতে ৮৬ জন সেবা গ্রহিতা ২৩টি সরকারি অফিসের বিরুদ্ধে সরাসরি তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। পর্যায়ক্রমে এসব সরকারি অফিস প্রধান ও তাদের প্রতিনিধিরা অভিযোগ উত্থাপনকারীদের বিভিন্ন অভিযোগের কিছু নিষ্পত্তি করেন এবং অভিযোগ গুলোর তড়িৎ জবাব দেন। ১৬৪টি অভিযোগ গুলোর মধ্যে সাব রেজিষ্ট্রি অফিস, ভূমি অফিস, বন বিভাগ, সিটি কর্পোরেশন, পল্লী বিদ্যুৎ, বিআরটিএ, পাসপোর্ট অফিসের বিরুদ্ধে বেশি অভিযোগ জমা পড়ে।