টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া স্বপ্নের ঠিকানা পেয়েছে ভূমিহীন দরিদ্র ৩শ’ ৭০ পরিবার। নিবাস গড়েছে সেমিপাকা ঘরে। সুখে দিন কাটাচ্ছে আশ্রয় পাও য়া পরিবারগুলো। মাথা গুজার ঠাঁই পেয়ে খুশি তারা। ঘর পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জন্য দোয়া করছেন এসব পরিবারের সদস্যরা। মাথা গুজার ঠাঁই পেয়ে সুখেই ঘুমান তারা। এখন আর তাদের ঘর নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
সরেজমিনে মধুপুর শহর থেকে ২৬ কিমি. দূরে শোলাকুড়ি ইউনিয়নের সুতানালী দীঘির পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, দীঘির পশ্চিম পাশ জুড়ে রঙিন টিনের ঝলকানি। দূর থেকে দেখে মনে হয় সারি সারি ঘরের রাজ্য। এপারে বাজার, বাড়ি আর পুরানো গুচ্ছগ্রাম। রয়েছে বসতি। পশ্চিম পাড়টা পুরোটাই দেয়া গৃহহীনদের জন্য নতুন ঠিকানা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সরকারি সহযোগিতায় বাড়ির আঙিনায় তারা পারিবারিক পুষ্টি বাগান করেছে। এ বাগানের সবজি তারা খেয়ে থাকে। আবার অনেকেই বিক্রি করে পরিবারের চাহিদা পূরণও করে থাকে।
শোলাকুড়ির এ আশ্রয়ণের কয়েকজন দোকান করে। কেউ হাঁস মুরগি পালন করে। কেউবা আবার ঘোড়ার গাড়ি চালান। নারীদের অনেকেই দিন মজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। নিজ নিজ কর্মের পাশাপাশি কেউ কেউ কুটির শিল্পের কাজও করেন। হাঁস মুরগি পালন করে অনেকেই ক্ষুদ্র পরিসরে জীবিকা নির্বাহও করে।
তারা আরো জানান, তাদের নিজস্ব কোন জমি জমা ছিল না। শেখ হাসিনা তাদের দুই শতাংশ কাগজপত্রসহ সেমি পাকা ঘর দিয়েছে। এ জন্য তারা খুশি। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেন।
শোলাকুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী জানান, শোলাকুড়ি ইউনিয়নের দীঘির পাড়ে ১১০টা ঘর পেয়েছে গৃহহীনরা। স্থানীয় সংসদ সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপিকেও ধন্যবাদ জানান। তার এলাকায় ঘর পেয়ে আশ্রয়হীন খনেক খুশি।
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া স্বপ্নের ঠিকানা পেয়েছে ভূমিহীন দরিদ্র ৩শ’ ৭০ পরিবার। নিবাস গড়েছে সেমিপাকা ঘরে। সুখে দিন কাটাচ্ছে আশ্রয় পাও য়া পরিবারগুলো। মাথা গুজার ঠাঁই পেয়ে খুশি তারা। ঘর পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জন্য দোয়া করছেন এসব পরিবারের সদস্যরা। মাথা গুজার ঠাঁই পেয়ে সুখেই ঘুমান তারা। এখন আর তাদের ঘর নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
সরেজমিনে মধুপুর শহর থেকে ২৬ কিমি. দূরে শোলাকুড়ি ইউনিয়নের সুতানালী দীঘির পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, দীঘির পশ্চিম পাশ জুড়ে রঙিন টিনের ঝলকানি। দূর থেকে দেখে মনে হয় সারি সারি ঘরের রাজ্য। এপারে বাজার, বাড়ি আর পুরানো গুচ্ছগ্রাম। রয়েছে বসতি। পশ্চিম পাড়টা পুরোটাই দেয়া গৃহহীনদের জন্য নতুন ঠিকানা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সরকারি সহযোগিতায় বাড়ির আঙিনায় তারা পারিবারিক পুষ্টি বাগান করেছে। এ বাগানের সবজি তারা খেয়ে থাকে। আবার অনেকেই বিক্রি করে পরিবারের চাহিদা পূরণও করে থাকে।
শোলাকুড়ির এ আশ্রয়ণের কয়েকজন দোকান করে। কেউ হাঁস মুরগি পালন করে। কেউবা আবার ঘোড়ার গাড়ি চালান। নারীদের অনেকেই দিন মজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। নিজ নিজ কর্মের পাশাপাশি কেউ কেউ কুটির শিল্পের কাজও করেন। হাঁস মুরগি পালন করে অনেকেই ক্ষুদ্র পরিসরে জীবিকা নির্বাহও করে।
তারা আরো জানান, তাদের নিজস্ব কোন জমি জমা ছিল না। শেখ হাসিনা তাদের দুই শতাংশ কাগজপত্রসহ সেমি পাকা ঘর দিয়েছে। এ জন্য তারা খুশি। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করেন।
শোলাকুড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী জানান, শোলাকুড়ি ইউনিয়নের দীঘির পাড়ে ১১০টা ঘর পেয়েছে গৃহহীনরা। স্থানীয় সংসদ সদস্য কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপিকেও ধন্যবাদ জানান। তার এলাকায় ঘর পেয়ে আশ্রয়হীন খনেক খুশি।