নেত্রকোণার দুর্গাপুরের বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৫ জনের নাম উল্লেখসহ বিএনপির ২৩০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার (২৭ মার্চ) পৃথক মামলা দুইটি করে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ।
দুর্গাপুর থানার এসআই সুভাষিস গাঙ্গুলী বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে ও এসআই সানোয়ার বাদী হয়ে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে মামলা দুটি দায়ের করে। বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিবিরুল ইসলাম। এই মামালায় এখন পর্যন্ত মোট ১৩ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকালে নেত্রকোণার দুর্গাপুরে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে র্যালীসহ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করার সময় পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।
তবে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, র্যালি নিয়ে ফুল দিতে যাওয়ার সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে দেখে গালি-গালাজ ও ইটপাটকেল মারতে শুরু করে। পরে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার শুরু হয়। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে পুলিশ।
দুর্গাপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলম ভূঁইয়া জানান, মামলা হওয়ার পর থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে পুলিশ তল্লাশির নামে নানাভাবে হয়রানি করছে। রোববার রাতে পুলিশ আমার বাসায় গিয়ে আমাকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও বাসার গেইট ভেঙে ফেলে। আমি পুলিশের এমন হয়রানির তীব্র নিন্দা জানাই।
বিএনপির নেতাকর্মীদের হয়রানির অভিযোগ অস্বীকার করে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিবিরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ কারো বাসায় হামলা করেনি। আসামি গ্রেপ্তার করতে গিয়েছিল।
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
নেত্রকোণার দুর্গাপুরের বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৫ জনের নাম উল্লেখসহ বিএনপির ২৩০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার (২৭ মার্চ) পৃথক মামলা দুইটি করে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ।
দুর্গাপুর থানার এসআই সুভাষিস গাঙ্গুলী বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে ও এসআই সানোয়ার বাদী হয়ে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে মামলা দুটি দায়ের করে। বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিবিরুল ইসলাম। এই মামালায় এখন পর্যন্ত মোট ১৩ জন বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকালে নেত্রকোণার দুর্গাপুরে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে র্যালীসহ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করার সময় পুলিশের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে।
তবে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, র্যালি নিয়ে ফুল দিতে যাওয়ার সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা পুলিশকে দেখে গালি-গালাজ ও ইটপাটকেল মারতে শুরু করে। পরে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার শুরু হয়। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে পুলিশ।
দুর্গাপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলম ভূঁইয়া জানান, মামলা হওয়ার পর থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে পুলিশ তল্লাশির নামে নানাভাবে হয়রানি করছে। রোববার রাতে পুলিশ আমার বাসায় গিয়ে আমাকে উদ্দেশ্য করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও বাসার গেইট ভেঙে ফেলে। আমি পুলিশের এমন হয়রানির তীব্র নিন্দা জানাই।
বিএনপির নেতাকর্মীদের হয়রানির অভিযোগ অস্বীকার করে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিবিরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ কারো বাসায় হামলা করেনি। আসামি গ্রেপ্তার করতে গিয়েছিল।