চাঁদপুর শহরে নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে মুরগির বাজার। রমজানের পূর্ব থেকে বাজার ব্রয়লারসহ সব মুরগির দামই বেড়েছে। কিন্তু গত দুই দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও চাঁদপুর শহরের একেক বাজারে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে। রমজান মাসে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং এর সিদ্ধান্ত নিলেও কোন অভিযানই শহর এলাকায় দেখা যায়নি।
গত মঙ্গলবার সকালে খোঁজ নিয়ে দেখাগেল একেক বাজারে একেক মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। শহরের নতুন বাজার বেশ কয়েকটি মুরগির দোকান। বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৪০ টাকা।
পালবাজারের কোনো কোনো দোকানে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি।
ব্যবসায়ী মো. খোকন বলেন, এখন অনেক অনুষ্ঠান হচ্ছে। এসব অনুষ্ঠানের জন্য ব্রয়লার মুরগি কেনা হচ্ছে। তাছাড়া চাইনিজ রেস্টুরেন্টগুলোতে প্রচুর মুরগি কেনা হচ্ছে। আমাদের ধারণা এসব কারণে দাম বেড়েছে।
বিপনিবাগ বাজারের ক্রেতা আবদুর রহমান বলেন, সপ্তাহে একদিন মাংস খাই। গরুর মাংসের অনেক দাম হওয়ায় আমাদের পক্ষে কেনা সম্ভব হয় না। তাই প্রতি শুক্রবার মুরগি কিনি। কিন্তু ব্রয়লার মুরগির দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে আমাদের মতো গরিব মানুষেরা সমস্যায় পড়তে যাচ্ছে। বাজারের ভেতরে বাকি দুই দোকানে প্রতি কেজি ব্রয়লার ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। শহরের মিশন রোডের মাথায় একটি মুরগির দোকান। এই দোকানের মালিক আব্দুর রহমান। তিনি জানান, প্রতিকেজি ব্রয়লার ২৫০ টাকা এবং কক মুরগি প্রতিকেজি ৩৫০ টাকা।
চাঁদপুর জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন জানান, কোন ব্যবসায়ী সরকারের নির্ধারিত দামের বাহিরে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না, এই রমজানে আমরা জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠে কাজ করছি,আপনারা জানেন সারাদেশে মুরগির দাম কমেছে। চাঁদপুরের বাজারগুলোতে বেশি দামে মুরগি বিক্রি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোন কোন ব্যবসায়ীর এখনও আগের কেনা মাল থাকতে পারে, তবে কোন ব্যবসায়ী যদি অধিক লাভে মুরগি বিক্রি করে আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো।
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
চাঁদপুর শহরে নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে মুরগির বাজার। রমজানের পূর্ব থেকে বাজার ব্রয়লারসহ সব মুরগির দামই বেড়েছে। কিন্তু গত দুই দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও চাঁদপুর শহরের একেক বাজারে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে। রমজান মাসে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং এর সিদ্ধান্ত নিলেও কোন অভিযানই শহর এলাকায় দেখা যায়নি।
গত মঙ্গলবার সকালে খোঁজ নিয়ে দেখাগেল একেক বাজারে একেক মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। শহরের নতুন বাজার বেশ কয়েকটি মুরগির দোকান। বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২৪০ টাকা।
পালবাজারের কোনো কোনো দোকানে ২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি।
ব্যবসায়ী মো. খোকন বলেন, এখন অনেক অনুষ্ঠান হচ্ছে। এসব অনুষ্ঠানের জন্য ব্রয়লার মুরগি কেনা হচ্ছে। তাছাড়া চাইনিজ রেস্টুরেন্টগুলোতে প্রচুর মুরগি কেনা হচ্ছে। আমাদের ধারণা এসব কারণে দাম বেড়েছে।
বিপনিবাগ বাজারের ক্রেতা আবদুর রহমান বলেন, সপ্তাহে একদিন মাংস খাই। গরুর মাংসের অনেক দাম হওয়ায় আমাদের পক্ষে কেনা সম্ভব হয় না। তাই প্রতি শুক্রবার মুরগি কিনি। কিন্তু ব্রয়লার মুরগির দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে আমাদের মতো গরিব মানুষেরা সমস্যায় পড়তে যাচ্ছে। বাজারের ভেতরে বাকি দুই দোকানে প্রতি কেজি ব্রয়লার ২৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। শহরের মিশন রোডের মাথায় একটি মুরগির দোকান। এই দোকানের মালিক আব্দুর রহমান। তিনি জানান, প্রতিকেজি ব্রয়লার ২৫০ টাকা এবং কক মুরগি প্রতিকেজি ৩৫০ টাকা।
চাঁদপুর জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নুর হোসেন জানান, কোন ব্যবসায়ী সরকারের নির্ধারিত দামের বাহিরে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না, এই রমজানে আমরা জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠে কাজ করছি,আপনারা জানেন সারাদেশে মুরগির দাম কমেছে। চাঁদপুরের বাজারগুলোতে বেশি দামে মুরগি বিক্রি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোন কোন ব্যবসায়ীর এখনও আগের কেনা মাল থাকতে পারে, তবে কোন ব্যবসায়ী যদি অধিক লাভে মুরগি বিক্রি করে আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো।