পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় আলহাজ্ব হোসেন (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্ত্রী ও প্রতিবেশী এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের জুমাইখিরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পেশায় কৃষক নিহত আলহাজ্ব হোসেন জুমাইখিরি গ্রামের মৃত নাগর প্রামাণিকের ছেলে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পরকীয়া নিয়ে অনেকদিন ধরেই তাদের মধ্যে সাংসারিক বিরোধ চলে আসছিল। কিন্তু শুক্রবার সকালে আলহাজ্বকে তার বাড়ির উঠানে গলাকাটা অবস্থায় পরে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আটঘরিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার রাতের কোনো এক সময় আলহাজ্ব ঘরের বাইরে বের হলে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, নিহতের স্ত্রীর সঙ্গে প্রতিবেশী যুবক ইসমাইল হোসেনের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এরই জেরে আলহাজ্বকে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্ত্রী সুরাইয়া ও তার প্রেমিক প্রতিবেশি যুবক ইসমাইলকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় আলহাজ্ব হোসেন (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্ত্রী ও প্রতিবেশী এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের জুমাইখিরি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পেশায় কৃষক নিহত আলহাজ্ব হোসেন জুমাইখিরি গ্রামের মৃত নাগর প্রামাণিকের ছেলে।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, পরকীয়া নিয়ে অনেকদিন ধরেই তাদের মধ্যে সাংসারিক বিরোধ চলে আসছিল। কিন্তু শুক্রবার সকালে আলহাজ্বকে তার বাড়ির উঠানে গলাকাটা অবস্থায় পরে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরবর্তীতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আটঘরিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার রাতের কোনো এক সময় আলহাজ্ব ঘরের বাইরে বের হলে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, নিহতের স্ত্রীর সঙ্গে প্রতিবেশী যুবক ইসমাইল হোসেনের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এরই জেরে আলহাজ্বকে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্ত্রী সুরাইয়া ও তার প্রেমিক প্রতিবেশি যুবক ইসমাইলকে আটক করা হয়েছে।