রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি-জামাতের ‘দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র’ সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ.কে আজাদ।
রবিবার বিকাল চারটায় শহরের ব্রক্ষ্মসমাজ সড়কে আওয়ামী লীগসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে দেশ ব্যাপী বিএনপি জামাতের ষড়যন্ত্র, আগুন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে এ.কে আজাদ আরো বলেন, পাকিস্তানি দোসর বিএনপি জামাত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদান করে দেশকে আবারো অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। দেশের উন্নয়নের ধারাকে বন্ধ করতে চাচ্ছে। আপনারা শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা শিকার করে ক্ষমা চান তাহলেই আপনাদের (বিএনপি) মঙ্গল।
এ.কে আজাদ বলেন, যে নেত্রী শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েন, সকালে ফজরের নামাজ পড়ে কোরআন তেলাওয়াত করেন, বাংলার মানুষের উন্নত জীবনের জন্য প্রার্থনা করেন, সেই নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদান করা হয়েছে। আজ তারই প্রতিবাদ সভায় অবিলম্বে বিএনপির সেই নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
তিনি বলেন, আমি ফরিদপুরে কোন পদ পদবীর জন্য আসিনি, ফরিদপুরের সর্ব স্তরের নেতারা আমাকে অনুরোধ করেছেন ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করতে, জনগনের জন্য কাজ করতে। আগামী ৭/৮ মাস পড়ে জাতীয় নির্বাচনে যাতে শেখ হাসিনার সরকারকে আবারও জয়যুক্ত করে দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা যায়, এজন্য আমি ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের পাশে এসেছি, সাধারন জনগনের কাছে এসেছি।
তিনি বলেন, আজকের এই প্রতিবাদ সভা করতে আমাদের বাধা দেওয়া হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদানের প্রতিবাদ সভাকে বন্ধ করতে ফরিদপুরের আওয়ামী লীগের একটি অংশ কাজ করেছে। তাহলে আপনারা কোন আওয়ামী লীগ করেন। আপনাদের কিসের ভয়, জনগনের সেবা করলে জনগন আমাদের পাশে থাকবে এটাই আপনাদের ভয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যে বেশি জনপ্রিয় তাকেই নোমিনেশন দেবেন। আমরা তাকেই জয়যুক্ত করতে একত্রে কাজ করবো।
তিনি বলেন, আপনারা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য বিপুল ঘোষকে অপমান করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে সদস্য করে সম্মান দিয়েছেন। বিপুল ঘোষকে অপমান করা মানে শেখ হাসিনাকে অপমান করা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য বিপুল ঘোষ ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামিম হককে উদ্যেশ্য করে বলেন, আপনার রাজনৈতিক ইতিহাস কি, কয়দিন জেল খাটছেন, কোন আন্দোলনে নাম আছে। আমি আওয়ামী লীগ করে ৭১ মাস জেল খাটছি। তুমি (শামিম হক) “আমার মুখে জুতা মারো তালে তালে স্লোগান দাও”। তোমার সাথে কিসের সন্ধি। তুমি বিভিন্ন জায়গায় তদবির করছো শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদ সভা বন্ধ করতে।
তিনি বলেন, শামিম তুমি জুতা মারছো, আমি মারবো না। কারন কুকুর কামড় দিলে কুকুরকে কামড়ানো যায় না। প্রশাসনরাও তোমাদের কথায় চলে। আমি আর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক সাথে ১১ মাস জেল খাটছি। এক চাদরে ঘুমাইছি। তার (ওবায়দুল কাদের) কাছে ফরিদপুরের কোন ম্যাসেজ থাকলে আমাকে দিতে পারতো। আমাকে তো কোন ম্যাসেজ দেয় নাই (ফরিদপুরের এই প্রতিবাদ সভা হওয়া না হওয়ার বিষয়ে)।
তিনি বলেন, ভাই তার বোনের হত্যার ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করবে। আমিও আমার শেখ হাসিনা বোনের প্রান রক্ষায় আজ প্রতিবাদ সভা করেছি। মানুষ এক সময় রাজা থাকে এক সময় প্রজা হয়। শামিম তোমার মাজায় দড়ি পড়তে পারে, ডান্ডা বেড়ি পড়তে পারে। তুমি গোলাম নাছিরের মত ক্রস ফায়ারের আসামি নিয়ে আমার গালে জুতা মারতে চাও। পুলিশের কাছে সকল আসামীর নথি থাকে। নাছির একজন বিপদজ্জনক দুর্বৃত্ত। সে মাদক ব্যবসা করে। আওয়ামী লীগকে ধংস্ব করতে চায়। শামিমের ডান পাশে থাকে এক মাতাল রাতে তার হুস থাকে না, যাকে তাকে গালাগালি করে। আর বাম পাশে থাকে নিরু মাতাল। এই হল তোমার (শামিম) সৈনিক। এই হল তোমাদের আওয়ামী লীগ।
তিনি বলেন, আমি শেখ হাসিনার কাছ থেকে কখনও সরে যাই নাই। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর শামিম তুমি তো দেশে ছেড়ে পালাই গেছিলা। ভবিষ্যতে আমাকে নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করলে আওয়ামী লীগের কর্মীরা তার সমুচিত জবাব দিয়ে দিবে।
তিনি বলেন, আমরাও চাই ফরিদপুরে একসাথে আওয়ামী লীগ করতে। একসাথে বিএনপি-জামাত কে মোকাবিলা করতে।
তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্যেশ্য করে বলেন, বঙ্গকন্যা ফরিদপুরের জন্য যদি কোন বার্তা থাকে তাহলে তারাতারি দেন। ফরিদপুরের আওয়ামী লীগ দুর্বৃত্ত ও মাদক ব্যবসায়ীদের কর্মকান্ড নিয়ে বিব্রত হচ্ছে।
জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট সুবল চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিপুল ঘোষ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী জাহিদ, মহিলা সম্পাদিকা আইভি মাসুদ, কোষাধ্যক্ষ যশোদা জীবন দেবনাথ, শ্রমীক লীগ সভাপতি আক্কাস হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের আহবায়ক মনিরুল হাসান মিঠু, যুগ্ম আহবায়ক মনিরুজ্জামান মনির ও এ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান বাবুল, সদস্য শেখ মাহাতাব আলী মেথু, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা নুসরাত তানিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন, হা-মীম গ্রুপের পরিচালক বেলাল হোসেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মো. খায়ের মিয়া, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক শহীদ হোসেন মোল্লা, শহর আওয়ামী লীগের সদস্য নুরুল আমিন বাপ্পিসহ আওয়ামী লীগসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপি-জামাতের ‘দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র’ সম্মিলিত ভাবে প্রতিহত করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ.কে আজাদ।
রবিবার বিকাল চারটায় শহরের ব্রক্ষ্মসমাজ সড়কে আওয়ামী লীগসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে দেশ ব্যাপী বিএনপি জামাতের ষড়যন্ত্র, আগুন সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে এ.কে আজাদ আরো বলেন, পাকিস্তানি দোসর বিএনপি জামাত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদান করে দেশকে আবারো অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। দেশের উন্নয়নের ধারাকে বন্ধ করতে চাচ্ছে। আপনারা শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা শিকার করে ক্ষমা চান তাহলেই আপনাদের (বিএনপি) মঙ্গল।
এ.কে আজাদ বলেন, যে নেত্রী শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েন, সকালে ফজরের নামাজ পড়ে কোরআন তেলাওয়াত করেন, বাংলার মানুষের উন্নত জীবনের জন্য প্রার্থনা করেন, সেই নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদান করা হয়েছে। আজ তারই প্রতিবাদ সভায় অবিলম্বে বিএনপির সেই নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
তিনি বলেন, আমি ফরিদপুরে কোন পদ পদবীর জন্য আসিনি, ফরিদপুরের সর্ব স্তরের নেতারা আমাকে অনুরোধ করেছেন ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করতে, জনগনের জন্য কাজ করতে। আগামী ৭/৮ মাস পড়ে জাতীয় নির্বাচনে যাতে শেখ হাসিনার সরকারকে আবারও জয়যুক্ত করে দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা যায়, এজন্য আমি ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের পাশে এসেছি, সাধারন জনগনের কাছে এসেছি।
তিনি বলেন, আজকের এই প্রতিবাদ সভা করতে আমাদের বাধা দেওয়া হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদানের প্রতিবাদ সভাকে বন্ধ করতে ফরিদপুরের আওয়ামী লীগের একটি অংশ কাজ করেছে। তাহলে আপনারা কোন আওয়ামী লীগ করেন। আপনাদের কিসের ভয়, জনগনের সেবা করলে জনগন আমাদের পাশে থাকবে এটাই আপনাদের ভয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যে বেশি জনপ্রিয় তাকেই নোমিনেশন দেবেন। আমরা তাকেই জয়যুক্ত করতে একত্রে কাজ করবো।
তিনি বলেন, আপনারা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য বিপুল ঘোষকে অপমান করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে সদস্য করে সম্মান দিয়েছেন। বিপুল ঘোষকে অপমান করা মানে শেখ হাসিনাকে অপমান করা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য বিপুল ঘোষ ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামিম হককে উদ্যেশ্য করে বলেন, আপনার রাজনৈতিক ইতিহাস কি, কয়দিন জেল খাটছেন, কোন আন্দোলনে নাম আছে। আমি আওয়ামী লীগ করে ৭১ মাস জেল খাটছি। তুমি (শামিম হক) “আমার মুখে জুতা মারো তালে তালে স্লোগান দাও”। তোমার সাথে কিসের সন্ধি। তুমি বিভিন্ন জায়গায় তদবির করছো শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদ সভা বন্ধ করতে।
তিনি বলেন, শামিম তুমি জুতা মারছো, আমি মারবো না। কারন কুকুর কামড় দিলে কুকুরকে কামড়ানো যায় না। প্রশাসনরাও তোমাদের কথায় চলে। আমি আর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক সাথে ১১ মাস জেল খাটছি। এক চাদরে ঘুমাইছি। তার (ওবায়দুল কাদের) কাছে ফরিদপুরের কোন ম্যাসেজ থাকলে আমাকে দিতে পারতো। আমাকে তো কোন ম্যাসেজ দেয় নাই (ফরিদপুরের এই প্রতিবাদ সভা হওয়া না হওয়ার বিষয়ে)।
তিনি বলেন, ভাই তার বোনের হত্যার ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করবে। আমিও আমার শেখ হাসিনা বোনের প্রান রক্ষায় আজ প্রতিবাদ সভা করেছি। মানুষ এক সময় রাজা থাকে এক সময় প্রজা হয়। শামিম তোমার মাজায় দড়ি পড়তে পারে, ডান্ডা বেড়ি পড়তে পারে। তুমি গোলাম নাছিরের মত ক্রস ফায়ারের আসামি নিয়ে আমার গালে জুতা মারতে চাও। পুলিশের কাছে সকল আসামীর নথি থাকে। নাছির একজন বিপদজ্জনক দুর্বৃত্ত। সে মাদক ব্যবসা করে। আওয়ামী লীগকে ধংস্ব করতে চায়। শামিমের ডান পাশে থাকে এক মাতাল রাতে তার হুস থাকে না, যাকে তাকে গালাগালি করে। আর বাম পাশে থাকে নিরু মাতাল। এই হল তোমার (শামিম) সৈনিক। এই হল তোমাদের আওয়ামী লীগ।
তিনি বলেন, আমি শেখ হাসিনার কাছ থেকে কখনও সরে যাই নাই। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর শামিম তুমি তো দেশে ছেড়ে পালাই গেছিলা। ভবিষ্যতে আমাকে নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করলে আওয়ামী লীগের কর্মীরা তার সমুচিত জবাব দিয়ে দিবে।
তিনি বলেন, আমরাও চাই ফরিদপুরে একসাথে আওয়ামী লীগ করতে। একসাথে বিএনপি-জামাত কে মোকাবিলা করতে।
তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্যেশ্য করে বলেন, বঙ্গকন্যা ফরিদপুরের জন্য যদি কোন বার্তা থাকে তাহলে তারাতারি দেন। ফরিদপুরের আওয়ামী লীগ দুর্বৃত্ত ও মাদক ব্যবসায়ীদের কর্মকান্ড নিয়ে বিব্রত হচ্ছে।
জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট সুবল চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিপুল ঘোষ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী জাহিদ, মহিলা সম্পাদিকা আইভি মাসুদ, কোষাধ্যক্ষ যশোদা জীবন দেবনাথ, শ্রমীক লীগ সভাপতি আক্কাস হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের আহবায়ক মনিরুল হাসান মিঠু, যুগ্ম আহবায়ক মনিরুজ্জামান মনির ও এ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান বাবুল, সদস্য শেখ মাহাতাব আলী মেথু, মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা নুসরাত তানিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন, হা-মীম গ্রুপের পরিচালক বেলাল হোসেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য মো. খায়ের মিয়া, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারন সম্পাদক শহীদ হোসেন মোল্লা, শহর আওয়ামী লীগের সদস্য নুরুল আমিন বাপ্পিসহ আওয়ামী লীগসহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।