রূপগঞ্জে যুবদলের চার নেতাকে লাঠিপেটা
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে যুবদলের চার নেতাকে লাঠিপেটা করে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। গত শনিবার রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার রূপসী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আহত যুবদল নেতারা হলেন, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হোসেন রকি, সহ-সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি কামাল হোসেন ও ওই ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি ফরহাদ হোসেন।
যুবদল নেতা ওবায়দুল হোসেন রকি জানান, গত শনিবার রাতে তারা চারজন ইজিবাইকে করে রূপসী থেকে মুড়াপাড়া ফিরছিলেন। রূপসী মোড় থেকে ইজিবাইকটি ছেড়ে আফতাব ফিড এলাকায় আসার পর তিনটি মোটরসাইকেলে করে একদল দুর্বৃত্ত সামনে থেকে ইজিবাইকটি গতিরোধ করে। এ সময় তারা তাদের মুঠোফোন, মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। পরে ওবায়দুল হোসেনকে ইজিবাইক থেকে টেনে বের করে সড়কে ফেলে উপর্যুপুরি লাঠিপেটা করেন। লাঠিপেটার সময় আরও বিশ থেকে পঁচিশজন দুর্বৃত্ত এসে তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে সঙ্গে থাকা বাকি যুবদল নেতাদের মারধর করেন। এ সময় তারা তার নাম ও দলীয় পরিচয় জানতে চায়। এ সময় তিনি তার নাম ও যুবদল করেন বলে জানান। পরে দুর্বৃত্তদের একজন ছাত্রলীগ কর্মী পরিচয় দিয়ে তাদেরকে ব্যাপক মারধর শুরু করেন। মারধরের সময় তারা বলতে থাকে তোদের এত বড় সাহস তোরা এখনও বিএনপি করস। এ সময় তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান বলেন, রোববার (২৮ মে) রাতে মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদকসহ চার নেতাকর্মীকে লাঠিপেটা করে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপি পদক্ষেপ নেবো।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজ বলেন, এ ধরনের কোন ঘটনা ছাত্রলীগের কেউ করেনি। বিএনপির কাজই হচ্ছে নিজেদের ঝামেলার দায় আমাদের ওপর চাপানো।
রূপগঞ্জ থানার ওসি/তদন্ত আতাউর রহমান বলেন, এ ধরনের কোন ঘটনা আমাদের জানা নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে।
রূপগঞ্জে যুবদলের চার নেতাকে লাঠিপেটা
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে যুবদলের চার নেতাকে লাঠিপেটা করে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। গত শনিবার রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার রূপসী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আহত যুবদল নেতারা হলেন, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হোসেন রকি, সহ-সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি কামাল হোসেন ও ওই ওয়ার্ডের সহ-সভাপতি ফরহাদ হোসেন।
যুবদল নেতা ওবায়দুল হোসেন রকি জানান, গত শনিবার রাতে তারা চারজন ইজিবাইকে করে রূপসী থেকে মুড়াপাড়া ফিরছিলেন। রূপসী মোড় থেকে ইজিবাইকটি ছেড়ে আফতাব ফিড এলাকায় আসার পর তিনটি মোটরসাইকেলে করে একদল দুর্বৃত্ত সামনে থেকে ইজিবাইকটি গতিরোধ করে। এ সময় তারা তাদের মুঠোফোন, মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। পরে ওবায়দুল হোসেনকে ইজিবাইক থেকে টেনে বের করে সড়কে ফেলে উপর্যুপুরি লাঠিপেটা করেন। লাঠিপেটার সময় আরও বিশ থেকে পঁচিশজন দুর্বৃত্ত এসে তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে সঙ্গে থাকা বাকি যুবদল নেতাদের মারধর করেন। এ সময় তারা তার নাম ও দলীয় পরিচয় জানতে চায়। এ সময় তিনি তার নাম ও যুবদল করেন বলে জানান। পরে দুর্বৃত্তদের একজন ছাত্রলীগ কর্মী পরিচয় দিয়ে তাদেরকে ব্যাপক মারধর শুরু করেন। মারধরের সময় তারা বলতে থাকে তোদের এত বড় সাহস তোরা এখনও বিএনপি করস। এ সময় তাদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান বলেন, রোববার (২৮ মে) রাতে মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদকসহ চার নেতাকর্মীকে লাঠিপেটা করে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপি পদক্ষেপ নেবো।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানজির আহমেদ রিয়াজ বলেন, এ ধরনের কোন ঘটনা ছাত্রলীগের কেউ করেনি। বিএনপির কাজই হচ্ছে নিজেদের ঝামেলার দায় আমাদের ওপর চাপানো।
রূপগঞ্জ থানার ওসি/তদন্ত আতাউর রহমান বলেন, এ ধরনের কোন ঘটনা আমাদের জানা নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে।