ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা বলেছেন, ওআইসি সব সময় রোহিঙ্গা ইস্যুকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান চায় এবং বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনে ওআইসি সব সময় কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে।
আজ সোমবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই অভিমত প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি জানান, আন্তর্জাতিক আদালতে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে গাম্বিয়া সরকার রোহিঙ্গা গণহত্যার যে বিচার দিয়েছে সে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য ওআইসি কাজ করে যাচ্ছে।
মতবিনিময়কালে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল ওআইসির মহাসচিবকে মিয়ানমারে তাদের জাতিগত স্বীকৃতি, নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা, নিজেদের ভিটেমাটি ফিরিয়ে দেয়াসহ গণহত্যার বিচারসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে বক্তব্য দেন।
সোমবার সকালে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে আসেন অরগানাইজেশান অব ইসলামী কনফারেন্স ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা। ওআইসির মহাসচিব পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আসেন। সকালে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছালে ওআইসির মহাসচিব ও প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ইউএনএইচসিআর’র প্রতিনিধি ও শরনার্থী কমিশন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে ওআইসির মহাসচিবের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করার পাশাপাশি তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে ওআইসির মহাসচিব হোসেইন ইব্রাহিম তাহা উখিয়া চার নাম্বার বর্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্র্যাক সেন্টারে এসে পৌঁছান। পরে সেখানে রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং রোহিঙ্গা ইয়ুথদের একটি সেন্টারে যান। রোহিঙ্গা যুবকদের শিক্ষা কার্যক্রম এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনাচার নিয়ে কথা বলেন।
পরে ক্যাম্পে আইইউসিএন পরিচালিত একটি সেন্টারে যান এবং সেখানে গাছের চারা রোপণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
দুপুরে পাঁচ নাম্বার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের একটি লার্নিং সেন্টার এবং রোহিঙ্গাদের তৈরি পাটজাত পণ্যের প্রদর্শনী সেন্টার পরিদর্শন করেন। বিকালে ওআইসি প্রতিনিধি দল ঢাকায় ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩
ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা বলেছেন, ওআইসি সব সময় রোহিঙ্গা ইস্যুকে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান চায় এবং বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক মর্যাদাপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনে ওআইসি সব সময় কুটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে।
আজ সোমবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই অভিমত প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি জানান, আন্তর্জাতিক আদালতে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে গাম্বিয়া সরকার রোহিঙ্গা গণহত্যার যে বিচার দিয়েছে সে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্নের জন্য ওআইসি কাজ করে যাচ্ছে।
মতবিনিময়কালে রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল ওআইসির মহাসচিবকে মিয়ানমারে তাদের জাতিগত স্বীকৃতি, নাগরিকত্ব, নিরাপত্তা, নিজেদের ভিটেমাটি ফিরিয়ে দেয়াসহ গণহত্যার বিচারসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে বক্তব্য দেন।
সোমবার সকালে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে আসেন অরগানাইজেশান অব ইসলামী কনফারেন্স ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা। ওআইসির মহাসচিব পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আসেন। সকালে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছালে ওআইসির মহাসচিব ও প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানান কক্সবাজারের জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ইউএনএইচসিআর’র প্রতিনিধি ও শরনার্থী কমিশন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে ওআইসির মহাসচিবের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করার পাশাপাশি তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে ওআইসির মহাসচিব হোসেইন ইব্রাহিম তাহা উখিয়া চার নাম্বার বর্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্র্যাক সেন্টারে এসে পৌঁছান। পরে সেখানে রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং রোহিঙ্গা ইয়ুথদের একটি সেন্টারে যান। রোহিঙ্গা যুবকদের শিক্ষা কার্যক্রম এবং তাদের দৈনন্দিন জীবনাচার নিয়ে কথা বলেন।
পরে ক্যাম্পে আইইউসিএন পরিচালিত একটি সেন্টারে যান এবং সেখানে গাছের চারা রোপণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
দুপুরে পাঁচ নাম্বার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের একটি লার্নিং সেন্টার এবং রোহিঙ্গাদের তৈরি পাটজাত পণ্যের প্রদর্শনী সেন্টার পরিদর্শন করেন। বিকালে ওআইসি প্রতিনিধি দল ঢাকায় ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।