কুমিল্লার চান্দিনায় সিজারিয়ান অপারেশনে জন্ম নেওয়া নবজাতককে মৃত ঘোষণা করে কর্তব্যরত চিকিৎসক। ওই নবজাতকে ওষুধের কার্টুনেবন্দি করে বাড়িতে নিয়ে যায় স্বজনরা। দাফনের প্রস্তুতি নেয়ার সময় হঠাৎ কেঁদে উঠায় আত্মীয়-স্বজনরা ওই নবজাতককে নিয়ে হাসপাতালে দৌঁড়ঝাপ শুরু করে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। গত সোমবার সাড়ে ৮টায় চান্দিনা উপজেলা ‘চান্দিনা সেন্ট্রাল হাসপাতালে’ ওই নবজাতকের জন্ম হয়। নবজাতকের মাতৃ গর্ভেই মৃত্যু হয় এমন সিদ্ধান্তে হাসপাতালের কর্তৃব্যরত সেবিকারা ওষুধের কার্টুনে বন্দি করে দেয় সদ্যজাত শিশুটিকে। ওই নবজাতককে বাড়িতে নিয়ে কাটুন খুলে মাটিতে রাখার পর সকাল অনুমান ১১টায় নড়েচড়ে উঠে । কিছুক্ষণের মধ্যে ওই নবজাতক প্রস্রাব ও মলত্যাগ করে চিৎকার করে উঠলে বাড়ির লোকজন তাকে দ্রুত কুমিল্লা ইস্টার্ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক আবারও মৃত ঘোষণা করেন। প্রসূতি সুমাইয়ার বড় বোন জরিনা আক্তার জানান, আমার বোনকে হাসপাতালে আনার পর পরীক্ষা করে তারা বলছে দ্রুত সিজার করতে হবে। আমরা কোন কিছু না বুঝেই দ্রুত সিজার করতে রাজি হই। অপারেশনের পর ডাক্তার বাচ্চাটিকে কয়েকটি ঝাকি দিয়ে বলেন, বাচ্চা মারা গেছে। সকাল ৯টায় হাসপাতাল থেকে শিশুটিকে তার বাবার বাড়ি বুড়িচংয়ের আবিদপুর গ্রামে নিয়ে যায়। জরিনা বেগম অভিযোগ করে আরও বলেন, শিশুটি জন্মের পর কাটা নাভিতে পর্যন্ত বাঁধ দেয়নি কেউ। ২/১ টা ঝাকড়া দিয়ে বলে শিশুটি মারা গেছে। আমার বোনের সিজারের পরপর আরও একটি সিজার করানোর তাড়া ছিল তাদের। সম্পূর্ণ অবহেলা ও অনভিজ্ঞতার কারণে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩
কুমিল্লার চান্দিনায় সিজারিয়ান অপারেশনে জন্ম নেওয়া নবজাতককে মৃত ঘোষণা করে কর্তব্যরত চিকিৎসক। ওই নবজাতকে ওষুধের কার্টুনেবন্দি করে বাড়িতে নিয়ে যায় স্বজনরা। দাফনের প্রস্তুতি নেয়ার সময় হঠাৎ কেঁদে উঠায় আত্মীয়-স্বজনরা ওই নবজাতককে নিয়ে হাসপাতালে দৌঁড়ঝাপ শুরু করে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। গত সোমবার সাড়ে ৮টায় চান্দিনা উপজেলা ‘চান্দিনা সেন্ট্রাল হাসপাতালে’ ওই নবজাতকের জন্ম হয়। নবজাতকের মাতৃ গর্ভেই মৃত্যু হয় এমন সিদ্ধান্তে হাসপাতালের কর্তৃব্যরত সেবিকারা ওষুধের কার্টুনে বন্দি করে দেয় সদ্যজাত শিশুটিকে। ওই নবজাতককে বাড়িতে নিয়ে কাটুন খুলে মাটিতে রাখার পর সকাল অনুমান ১১টায় নড়েচড়ে উঠে । কিছুক্ষণের মধ্যে ওই নবজাতক প্রস্রাব ও মলত্যাগ করে চিৎকার করে উঠলে বাড়ির লোকজন তাকে দ্রুত কুমিল্লা ইস্টার্ণ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক আবারও মৃত ঘোষণা করেন। প্রসূতি সুমাইয়ার বড় বোন জরিনা আক্তার জানান, আমার বোনকে হাসপাতালে আনার পর পরীক্ষা করে তারা বলছে দ্রুত সিজার করতে হবে। আমরা কোন কিছু না বুঝেই দ্রুত সিজার করতে রাজি হই। অপারেশনের পর ডাক্তার বাচ্চাটিকে কয়েকটি ঝাকি দিয়ে বলেন, বাচ্চা মারা গেছে। সকাল ৯টায় হাসপাতাল থেকে শিশুটিকে তার বাবার বাড়ি বুড়িচংয়ের আবিদপুর গ্রামে নিয়ে যায়। জরিনা বেগম অভিযোগ করে আরও বলেন, শিশুটি জন্মের পর কাটা নাভিতে পর্যন্ত বাঁধ দেয়নি কেউ। ২/১ টা ঝাকড়া দিয়ে বলে শিশুটি মারা গেছে। আমার বোনের সিজারের পরপর আরও একটি সিজার করানোর তাড়া ছিল তাদের। সম্পূর্ণ অবহেলা ও অনভিজ্ঞতার কারণে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে।