অবশেষে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ নগরীর বিভিন্ন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের ঝাঁঝে অস্থির ছিল ভোক্তারা। তা মঙ্গলবার সাহেববাজারে বিক্রি হতে শুরু করেছে। এদিন প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকা দামে।
এর আগে দীর্ঘ দুই মাস ২০ দিন পর সোমবার বিকেল থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক বন্দরের পানামা পোর্টে প্রবেশ করছে। এরপর সেখান থেকে দেশের বিভিন্ন আড়তে যাচ্ছে পেঁয়াজ। ভারতীয় পেঁয়াজ রাজশাহীর বাজারে প্রবেশ করলেও এখনো দামে কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের দাম দু’একদিনের মধ্যে কমে যাবে।
পেঁয়াজের আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে দেশে আমদানি বন্ধ হলে পেঁয়াজের শূন্যতা সৃষ্টি হয়। এর ফলে রোজার ইদের পর খুচরা ও পাইকারি বাজারে হঠাৎ করেই দাম বেড়ে যায় দেশি পেঁয়াজের। এতে অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে পেঁয়াজের বাজার। দাম বেড়ে বিক্রি হয় ৮০-৯০ টাকায়। এ অবস্থায় সামনে কোরবানির ইদে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখাসহ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির দাবি জানিয়ে আসছিলেন আমদানিকারকরা। ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের কথা বিবেচনায় রেখে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ফলে সোমবার থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।
নগরীর মাস্টারপাড়ার আড়তদার দিলদার হোসেন বলেন, সোমবার রাতে এক ট্রাক পেঁয়াজ এসেছে সোনামসজিদ থেকে। মঙ্গলবার ভোরে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসে তা নিয়ে গিয়ে বিক্রি করেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরও আরও এক ট্রাক পেঁয়াজ এসেছে। এখন থেকে প্রতিদিন পেঁয়াজ আসবে। ভারতীয় পেঁয়াজ আসলে দেশি পেঁয়াজের দাম কমে যাবে। নগরীর সাহেববাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মাইনুল ইসলাম জানান, আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের কয়েক ব্যবসায়ী পেয়েছেন। এখনও সবাই পাননি। আমরা মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৮০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করেছি। ভারতীয় পেঁয়াজ আড়তে বেশি আসলে দেশি পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।
আরেক খুচরা ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন বলেন, চাহিদার তুলনায় কম পেঁয়াজ পেয়েছি। তবে এই পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ৪০ টাকা করে। এছাড়া দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ৮০ টাকা কেজি। বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ আসলে বিক্রি আরও বেড়ে যাবে।
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
অবশেষে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ নগরীর বিভিন্ন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের ঝাঁঝে অস্থির ছিল ভোক্তারা। তা মঙ্গলবার সাহেববাজারে বিক্রি হতে শুরু করেছে। এদিন প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪০ টাকা দামে।
এর আগে দীর্ঘ দুই মাস ২০ দিন পর সোমবার বিকেল থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ বোঝাই ভারতীয় ট্রাক বন্দরের পানামা পোর্টে প্রবেশ করছে। এরপর সেখান থেকে দেশের বিভিন্ন আড়তে যাচ্ছে পেঁয়াজ। ভারতীয় পেঁয়াজ রাজশাহীর বাজারে প্রবেশ করলেও এখনো দামে কোনো প্রভাব পড়েনি। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের দাম দু’একদিনের মধ্যে কমে যাবে।
পেঁয়াজের আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে দেশে আমদানি বন্ধ হলে পেঁয়াজের শূন্যতা সৃষ্টি হয়। এর ফলে রোজার ইদের পর খুচরা ও পাইকারি বাজারে হঠাৎ করেই দাম বেড়ে যায় দেশি পেঁয়াজের। এতে অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে পেঁয়াজের বাজার। দাম বেড়ে বিক্রি হয় ৮০-৯০ টাকায়। এ অবস্থায় সামনে কোরবানির ইদে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখাসহ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির দাবি জানিয়ে আসছিলেন আমদানিকারকরা। ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের কথা বিবেচনায় রেখে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। ফলে সোমবার থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।
নগরীর মাস্টারপাড়ার আড়তদার দিলদার হোসেন বলেন, সোমবার রাতে এক ট্রাক পেঁয়াজ এসেছে সোনামসজিদ থেকে। মঙ্গলবার ভোরে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসে তা নিয়ে গিয়ে বিক্রি করেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরও আরও এক ট্রাক পেঁয়াজ এসেছে। এখন থেকে প্রতিদিন পেঁয়াজ আসবে। ভারতীয় পেঁয়াজ আসলে দেশি পেঁয়াজের দাম কমে যাবে। নগরীর সাহেববাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মাইনুল ইসলাম জানান, আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের কয়েক ব্যবসায়ী পেয়েছেন। এখনও সবাই পাননি। আমরা মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৮০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করেছি। ভারতীয় পেঁয়াজ আড়তে বেশি আসলে দেশি পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।
আরেক খুচরা ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন বলেন, চাহিদার তুলনায় কম পেঁয়াজ পেয়েছি। তবে এই পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ৪০ টাকা করে। এছাড়া দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করেছি ৮০ টাকা কেজি। বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ আসলে বিক্রি আরও বেড়ে যাবে।