দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও এখনও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এ নিয়ে অনেক আইন হয়েছে, অনেকগুলো সরকারি সংস্থা কাজ করছে, কিন্তু এরপরও ভেজাল রোধ করা যাচ্ছে না। ভোক্তাদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা সচেতন না হলে শুধু আইন করেও খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করা সম্ভব নয়। ভেজাল রুখতে হলে মনে রাখতে হবে, আমরা সবাই ভোক্তা। উৎপাদক, ব্যবসায়ী থেকে ভোক্তা সবার সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) ও ফ্রেন্ডস ইন ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট বাংলাদেশের (এফআইভিডিবি) যৌথ আয়োজনে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের সভাকক্ষে ‘সরকারি আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী নিরাপদ খাদ্যের মান নিশ্চিত প্রাপ্যতা ও ভোক্তা অধিকার’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এ মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপদ খাদ্য। আম এনে বলা হচ্ছে ভেজালমুক্ত আম, কিন্তু সেটা আদৌ নির্ভেজাল কি না, তা জানার তেমন সুযোগ নেই। আবার ওমেগা থ্রিযুক্ত বলে সুপার শপে দামি ডিম বিক্রি হচ্ছে। ভোক্তা হিসেবে সেখানে কেউ প্রতারিত হচ্ছে কি না, তা দেখার তেমন সুযোগ নেই।’ বাজারে অনেক নকল পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এসব প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন দরকার বলে মনে করেন তিনি।
সফিকুজ্জামান আরও বলেন, ‘রেস্তোরাঁগুলোতে কাঁচা ও রান্না করা মাংস একই সঙ্গে রাখা হচ্ছে। এই বিষয়গুলো মালিকদের খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের অনেক উন্নতি হয়েছে। তবে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে তেমন অগ্রগতি নেই। ভাবতে অবাক লাগে, শিশুদের দুধের মতো খাদ্যও ভেজাল হচ্ছে। মানুষ হিসেবে আপনি-আমি সচেতন না হলে অভিযান চালিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরাপদ খাদ্য ও ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও এখনও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এ নিয়ে অনেক আইন হয়েছে, অনেকগুলো সরকারি সংস্থা কাজ করছে, কিন্তু এরপরও ভেজাল রোধ করা যাচ্ছে না। ভোক্তাদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা সচেতন না হলে শুধু আইন করেও খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করা সম্ভব নয়। ভেজাল রুখতে হলে মনে রাখতে হবে, আমরা সবাই ভোক্তা। উৎপাদক, ব্যবসায়ী থেকে ভোক্তা সবার সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) ও ফ্রেন্ডস ইন ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট বাংলাদেশের (এফআইভিডিবি) যৌথ আয়োজনে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের সভাকক্ষে ‘সরকারি আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী নিরাপদ খাদ্যের মান নিশ্চিত প্রাপ্যতা ও ভোক্তা অধিকার’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এ মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপদ খাদ্য। আম এনে বলা হচ্ছে ভেজালমুক্ত আম, কিন্তু সেটা আদৌ নির্ভেজাল কি না, তা জানার তেমন সুযোগ নেই। আবার ওমেগা থ্রিযুক্ত বলে সুপার শপে দামি ডিম বিক্রি হচ্ছে। ভোক্তা হিসেবে সেখানে কেউ প্রতারিত হচ্ছে কি না, তা দেখার তেমন সুযোগ নেই।’ বাজারে অনেক নকল পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এসব প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন দরকার বলে মনে করেন তিনি।
সফিকুজ্জামান আরও বলেন, ‘রেস্তোরাঁগুলোতে কাঁচা ও রান্না করা মাংস একই সঙ্গে রাখা হচ্ছে। এই বিষয়গুলো মালিকদের খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের অনেক উন্নতি হয়েছে। তবে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে তেমন অগ্রগতি নেই। ভাবতে অবাক লাগে, শিশুদের দুধের মতো খাদ্যও ভেজাল হচ্ছে। মানুষ হিসেবে আপনি-আমি সচেতন না হলে অভিযান চালিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরাপদ খাদ্য ও ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।’