যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) বাংলাদেশের আরও একটি পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানাকে লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন (লিড) স্বীকৃতি দিয়েছে। গাজীপুরের ইন্টিগ্রা ড্রেসেস লিমিটেডকে প্লাটিনাম সনদ দেয়।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে স্বীকৃত পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানার সংখ্যা ২০৪টি।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৭৪টি প্লাটিনাম, ১১৬টি গোল্ড, ১০টি সিলভার ও ৪টি গ্রিন সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা আছে। এছাড়া আরও ৫০০-এর বেশি কারখানা পরিবেশবান্ধবের স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশে এক বছরে সর্বোচ্চ ৩০টি কারখানা লিড সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে ১৫টি প্লাটিনাম ও ১৫টি গোল্ড সনদ। আর ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২২টি কারখানা এই স্বীকৃতি পেয়েছে। এর মধ্যে ১৪টি সম্মানজনক প্লাটিনাম ও ৮টি গোল্ড রেটিং অর্জন করেছে।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, বিশ্বের সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া ১০০টি কারখানার মধ্যে ৫৪টি সবুজ কারখানা আছে বাংলাদেশে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ১০টির মধ্যে ৯টি এবং ২০টির মধ্যে ১৮টি কারখানা বাংলাদেশে রয়েছে। এছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ রেটিং ১০৪ পাওয়া কারখানাও বাংলাদেশের।’
বিজিএমইএ বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প, বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, শ্রমিকদের কল্যাণ ও পরিবেশগত ক্ষেত্রে টেকসই হওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে ফারুক হাসান বলেন, ‘কারখানাগুলোর পরিবেশবান্ধব হওয়ার এই উদ্যোগ ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি কেবল বাংলাদেশের প্রত্যয়কেই তুলে ধরেনি, বরং টেকসই উৎপাদন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় দেশ হওয়ার সম্ভাবনাকেও তুলে ধরেছে।’
শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) বাংলাদেশের আরও একটি পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানাকে লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন (লিড) স্বীকৃতি দিয়েছে। গাজীপুরের ইন্টিগ্রা ড্রেসেস লিমিটেডকে প্লাটিনাম সনদ দেয়।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে স্বীকৃত পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানার সংখ্যা ২০৪টি।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৭৪টি প্লাটিনাম, ১১৬টি গোল্ড, ১০টি সিলভার ও ৪টি গ্রিন সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা আছে। এছাড়া আরও ৫০০-এর বেশি কারখানা পরিবেশবান্ধবের স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশে এক বছরে সর্বোচ্চ ৩০টি কারখানা লিড সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে ১৫টি প্লাটিনাম ও ১৫টি গোল্ড সনদ। আর ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২২টি কারখানা এই স্বীকৃতি পেয়েছে। এর মধ্যে ১৪টি সম্মানজনক প্লাটিনাম ও ৮টি গোল্ড রেটিং অর্জন করেছে।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, বিশ্বের সর্বোচ্চ রেটিং পাওয়া ১০০টি কারখানার মধ্যে ৫৪টি সবুজ কারখানা আছে বাংলাদেশে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ১০টির মধ্যে ৯টি এবং ২০টির মধ্যে ১৮টি কারখানা বাংলাদেশে রয়েছে। এছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ রেটিং ১০৪ পাওয়া কারখানাও বাংলাদেশের।’
বিজিএমইএ বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প, বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, শ্রমিকদের কল্যাণ ও পরিবেশগত ক্ষেত্রে টেকসই হওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে ফারুক হাসান বলেন, ‘কারখানাগুলোর পরিবেশবান্ধব হওয়ার এই উদ্যোগ ইতিবাচক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি কেবল বাংলাদেশের প্রত্যয়কেই তুলে ধরেনি, বরং টেকসই উৎপাদন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় দেশ হওয়ার সম্ভাবনাকেও তুলে ধরেছে।’