বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়ে যায়নি ,সঠিক পথে ফিরেছে ,অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ার পর রাতারাতি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, তা নয়, সে জন্য কিছুটা সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
সোমবার সচিবালয়ে জাতিসংঘের বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের (ইফাদ) কান্ট্রি ডিরেক্টর আরন্ড হ্যামিলাসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর অর্থমন্ত্রী এসব কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‘বাংলাদেশে সাতটি প্রকল্পে ইফাদের ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের প্রকল্প চলমান। পাশাপাশি দেশের প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণে সহায়তার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘দেশের কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে সমস্যা আছে। কৃষক পর্যায় থেকে বাজার পর্যন্ত আসতে একটি পণ্য কয়েক হাত ঘুরে। ফলে ফড়িয়া শ্রেণির সৃষ্টি হয়। সরকার এই ধারা পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। ইফাদ এ ক্ষেত্রে আমাদের সহায়তা করছে। তবে শুধু ইফাদ নয়, দেশের আরও অনেক উন্নয়ন অংশীদার আছে, তাদের সঙ্গেও আমাদের কাজ হচ্ছে। উন্নয়ন অংশীদারেরা বিভিন্ন ধরনের চিন্তা নিয়ে আসে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর আমরা মিলেমিশে প্রকল্প প্রণয়ন করি।’’
অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফ্রান্স সরকারের জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিফেন ক্রোজা। এ সময় তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়ে যায়নি ,সঠিক পথে ফিরেছে ,অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। নতুন মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়ার পর রাতারাতি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, তা নয়, সে জন্য কিছুটা সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
সোমবার সচিবালয়ে জাতিসংঘের বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিলের (ইফাদ) কান্ট্রি ডিরেক্টর আরন্ড হ্যামিলাসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর অর্থমন্ত্রী এসব কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‘বাংলাদেশে সাতটি প্রকল্পে ইফাদের ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের প্রকল্প চলমান। পাশাপাশি দেশের প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণে সহায়তার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘দেশের কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণে সমস্যা আছে। কৃষক পর্যায় থেকে বাজার পর্যন্ত আসতে একটি পণ্য কয়েক হাত ঘুরে। ফলে ফড়িয়া শ্রেণির সৃষ্টি হয়। সরকার এই ধারা পরিবর্তনের চেষ্টা করছে। ইফাদ এ ক্ষেত্রে আমাদের সহায়তা করছে। তবে শুধু ইফাদ নয়, দেশের আরও অনেক উন্নয়ন অংশীদার আছে, তাদের সঙ্গেও আমাদের কাজ হচ্ছে। উন্নয়ন অংশীদারেরা বিভিন্ন ধরনের চিন্তা নিয়ে আসে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর আমরা মিলেমিশে প্রকল্প প্রণয়ন করি।’’
অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফ্রান্স সরকারের জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিফেন ক্রোজা। এ সময় তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তা দেওয়া হয়েছে।