বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল মিন্টুর সব ব্যাংক হিসাব প্রায় ১৭ বছর পর সচল হলো। একই সঙ্গে তার স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও ছোট ছেলে তাবিথ আউয়ালেরও সব হিসাব সচল করা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) থেকে এ–সংক্রান্ত আদেশ দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়।
সব ব্যাংকের এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে সিআইসির পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, সরকারি রাজস্বসংক্রান্ত স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশের ১১৭ (৪) ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আবদুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও তাবিথ আউয়ালের একক ও যৌথ নামে সব সক্রিয় ও সুপ্ত ব্যাংক হিসাব (চলতি হিসাব, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব, লোন হিসাব, ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, ভল্ট, লকার, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্টসহ সব ধরনের হিসাব) থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর স্থগিত করা হয়েছিল। এখন এই আদেশ প্রত্যাহার করা হলো।
শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল মিন্টুর সব ব্যাংক হিসাব প্রায় ১৭ বছর পর সচল হলো। একই সঙ্গে তার স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও ছোট ছেলে তাবিথ আউয়ালেরও সব হিসাব সচল করা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) থেকে এ–সংক্রান্ত আদেশ দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়।
সব ব্যাংকের এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে সিআইসির পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, সরকারি রাজস্বসংক্রান্ত স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশের ১১৭ (৪) ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আবদুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও তাবিথ আউয়ালের একক ও যৌথ নামে সব সক্রিয় ও সুপ্ত ব্যাংক হিসাব (চলতি হিসাব, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব, লোন হিসাব, ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, ভল্ট, লকার, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্টসহ সব ধরনের হিসাব) থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর স্থগিত করা হয়েছিল। এখন এই আদেশ প্রত্যাহার করা হলো।