বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতায় পরিচালিত নগর পরিবহন রুটে শৃঙ্খলা ভঙ্গের কোনো চেষ্টা হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রশাসক ড. মুহ. শের আলী। বৃহস্পতিবার ডিএসসিসির নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। ড. শের আলী বর্তমানে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণে কঠোর পদক্ষেপ
ড. শের আলী বলেন, নগর পরিবহনের রুটগুলোতে যদি কোনো বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়, তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, "এই রুটগুলো কোনো বিশেষ ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ নয়, তাই আমরা চাই, শৃঙ্খলিতভাবে গণপরিবহন পরিচালিত হোক।" এছাড়া, নির্ধারিত রুটে কতটি বাস এবং কতক্ষণ পরপর বাস চলবে সে বিষয়ে বিস্তৃত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
নগর পরিবহনকে আধুনিক করার পরিকল্পনা
সভায় নগর পরিবহন ব্যবস্থাকে যাত্রীবান্ধব ও আধুনিক করার বিষয়ে আলোচনা হয়। ড. শের আলী বলেন, “আমরা চাই নগর পরিবহন সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য আরও আধুনিক ও সাশ্রয়ী হোক। আগের কোনো সমস্যা থাকলে সেগুলোর সমাধান করে এগিয়ে যেতে চাই।” ভাড়া সমন্বয়ের বিষয়ে তিনি জানান, "আজকের সভায় ভাড়া নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে ভবিষ্যতে যদি কোনো অভিযোগ আসে, তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।"
২৮তম সভার মূল আলোচনা
২৮তম সভায় গত সভার সিদ্ধান্তসমূহের অগ্রগতি, বাস রুট রেশনালাইজেশনের কার্যক্রম, এবং গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়। বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সদস্য-সচিব ও ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতারসহ অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২৭তম সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, নগর পরিবহনের বহরে ১০০টি ইলেকট্রিক বাস সংযোজন করা হবে। এছাড়া, যাত্রী সেবার মান ধরে রাখতে এবং শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল।
২০১৫ সালে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেন। তার মৃত্যুর পর দায়িত্ব নেন তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন, যিনি ১১টি সভা পরিচালনা করেন। পরবর্তীতে মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস দায়িত্ব নিয়ে ২৭তম সভা পর্যন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাস রুট রেশনালাইজেশনের আওতায় পরিচালিত নগর পরিবহন রুটে শৃঙ্খলা ভঙ্গের কোনো চেষ্টা হলে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রশাসক ড. মুহ. শের আলী। বৃহস্পতিবার ডিএসসিসির নগর ভবনের বুড়িগঙ্গা হলে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৮তম সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। ড. শের আলী বর্তমানে বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণে কঠোর পদক্ষেপ
ড. শের আলী বলেন, নগর পরিবহনের রুটগুলোতে যদি কোনো বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়, তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, "এই রুটগুলো কোনো বিশেষ ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ নয়, তাই আমরা চাই, শৃঙ্খলিতভাবে গণপরিবহন পরিচালিত হোক।" এছাড়া, নির্ধারিত রুটে কতটি বাস এবং কতক্ষণ পরপর বাস চলবে সে বিষয়ে বিস্তৃত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
নগর পরিবহনকে আধুনিক করার পরিকল্পনা
সভায় নগর পরিবহন ব্যবস্থাকে যাত্রীবান্ধব ও আধুনিক করার বিষয়ে আলোচনা হয়। ড. শের আলী বলেন, “আমরা চাই নগর পরিবহন সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য আরও আধুনিক ও সাশ্রয়ী হোক। আগের কোনো সমস্যা থাকলে সেগুলোর সমাধান করে এগিয়ে যেতে চাই।” ভাড়া সমন্বয়ের বিষয়ে তিনি জানান, "আজকের সভায় ভাড়া নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে ভবিষ্যতে যদি কোনো অভিযোগ আসে, তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।"
২৮তম সভার মূল আলোচনা
২৮তম সভায় গত সভার সিদ্ধান্তসমূহের অগ্রগতি, বাস রুট রেশনালাইজেশনের কার্যক্রম, এবং গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়। বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির সদস্য-সচিব ও ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতারসহ অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২৭তম সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, নগর পরিবহনের বহরে ১০০টি ইলেকট্রিক বাস সংযোজন করা হবে। এছাড়া, যাত্রী সেবার মান ধরে রাখতে এবং শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল।
২০১৫ সালে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেন। তার মৃত্যুর পর দায়িত্ব নেন তৎকালীন মেয়র সাঈদ খোকন, যিনি ১১টি সভা পরিচালনা করেন। পরবর্তীতে মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস দায়িত্ব নিয়ে ২৭তম সভা পর্যন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন।