বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে বৈধ পথে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ২৬৪ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, যা সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩২.৬৬ শতাংশ। এ মাসে যে রেমিটেন্স এসেছে, তা একক মাস হিসেবে ইতিহাসের সর্বোচ্চ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাইয়ে, যা ছিল ২৫৯ কোটি ডলার। গত ডিসেম্বরে এ রেকর্ড ভেঙে ২৬৪ কোটি ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করা হলো।
গত পাঁচ মাস ধরে প্রবাসীরা দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিটেন্স পাঠিয়ে যাচ্ছেন। নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ডলার এসেছিল।
২০২৪ সালে প্রবাসী আয়ের মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬.৯০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের ২১.৯১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ২২.৪৪ শতাংশ বেশি।
রেমিটেন্স বৃদ্ধির পেছনে বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংক কর্মকর্তারা কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো কমে যাওয়ায় বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রবাহ বেড়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের উচ্চ দর (ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ১২৮ টাকা) প্রবাসীদের বৈধ পথে অর্থ পাঠাতে উৎসাহিত করেছে। রেমিটেন্সের ওপর ২.৫ শতাংশ প্রণোদনার ধারাবাহিকতা এবং আন্ডার-ইনভয়েসিং কমায় ব্যাংকিং চ্যানেলের কার্যক্রম আরও স্থিতিশীল হওয়ায় রেমিটেন্স বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল আর কে হুসেইন বলেন, “হুন্ডি কমে যাওয়ায় বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। প্রবাসীরা এখন ঝুঁকি এড়িয়ে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করছেন।”
পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, “ডলারের উচ্চ দর এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের স্থিতিশীলতার কারণে প্রবাসীরা বৈধ পথে অর্থ পাঠাতে উৎসাহী হচ্ছেন।”
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে বৈধ পথে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ২৬৪ কোটি ডলারে পৌঁছেছে, যা সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বরে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩২.৬৬ শতাংশ। এ মাসে যে রেমিটেন্স এসেছে, তা একক মাস হিসেবে ইতিহাসের সর্বোচ্চ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাইয়ে, যা ছিল ২৫৯ কোটি ডলার। গত ডিসেম্বরে এ রেকর্ড ভেঙে ২৬৪ কোটি ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করা হলো।
গত পাঁচ মাস ধরে প্রবাসীরা দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিটেন্স পাঠিয়ে যাচ্ছেন। নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ডলার এসেছিল।
২০২৪ সালে প্রবাসী আয়ের মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬.৯০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের ২১.৯১ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ২২.৪৪ শতাংশ বেশি।
রেমিটেন্স বৃদ্ধির পেছনে বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংক কর্মকর্তারা কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো কমে যাওয়ায় বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রবাহ বেড়েছে। পাশাপাশি ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের উচ্চ দর (ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ১২৮ টাকা) প্রবাসীদের বৈধ পথে অর্থ পাঠাতে উৎসাহিত করেছে। রেমিটেন্সের ওপর ২.৫ শতাংশ প্রণোদনার ধারাবাহিকতা এবং আন্ডার-ইনভয়েসিং কমায় ব্যাংকিং চ্যানেলের কার্যক্রম আরও স্থিতিশীল হওয়ায় রেমিটেন্স বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল আর কে হুসেইন বলেন, “হুন্ডি কমে যাওয়ায় বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। প্রবাসীরা এখন ঝুঁকি এড়িয়ে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করছেন।”
পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, “ডলারের উচ্চ দর এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের স্থিতিশীলতার কারণে প্রবাসীরা বৈধ পথে অর্থ পাঠাতে উৎসাহী হচ্ছেন।”