বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষণা দিয়েছে, আগামী সোমবারের মধ্যে বাড়তি সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা না হলে পরদিন (মঙ্গলবার) থেকে দেশের সব স্থল ও নৌবন্দর থেকে আমদানিকৃত তাজা ফল খালাস বন্ধ রাখা হবে।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সহ-সভাপতি ফারুক সিদ্দিকী বলেন, বাড়তি শুল্কের কারণে ব্যবসা পরিচালনা অসম্ভব হয়ে পড়েছে এবং ব্যবসায়ীদের প্রতিটি চালানে আর্থিক লোকসান গুনতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, "আগে যেখানে একদিনে প্রতি ট্রাক ফল বিক্রি করা যেত, এখন সেটি বিক্রি করতে ৩-৪ দিন লেগে যাচ্ছে। ফলে পোর্ট থেকে পণ্য খালাস করা যাচ্ছে না, শিপিং ও পোর্টে অতিরিক্ত ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে।"
প্রসঙ্গত, গত ৯ জানুয়ারি সরকার আমদানি করা তাজা ফলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করেছে।
সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ফলের চাহিদার মাত্র ৩৫-৪০ শতাংশ দেশীয়ভাবে উৎপাদিত হয়, বাকি ৬০-৬৫ শতাংশ আমদানি করতে হয়।
ফারুক সিদ্দিকী আরও বলেন, "ব্যবসায়ীরা সাধারণত ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে ব্যবসা করেন, যেখানে বর্তমানে সুদের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্যের পাশাপাশি শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত ব্যবসার জন্য বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।"
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, "আমরা এখন স্বাভাবিকের তুলনায় অর্ধেক পরিমাণ ফল আমদানি করতে পারছি, যার মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশ বিক্রি হচ্ছে। ফলে ব্যবসা পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে। শুল্ক প্রত্যাহার করা হলে আপাতত ব্যবসাটা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।"
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন ঘোষণা দিয়েছে, আগামী সোমবারের মধ্যে বাড়তি সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা না হলে পরদিন (মঙ্গলবার) থেকে দেশের সব স্থল ও নৌবন্দর থেকে আমদানিকৃত তাজা ফল খালাস বন্ধ রাখা হবে।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সহ-সভাপতি ফারুক সিদ্দিকী বলেন, বাড়তি শুল্কের কারণে ব্যবসা পরিচালনা অসম্ভব হয়ে পড়েছে এবং ব্যবসায়ীদের প্রতিটি চালানে আর্থিক লোকসান গুনতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, "আগে যেখানে একদিনে প্রতি ট্রাক ফল বিক্রি করা যেত, এখন সেটি বিক্রি করতে ৩-৪ দিন লেগে যাচ্ছে। ফলে পোর্ট থেকে পণ্য খালাস করা যাচ্ছে না, শিপিং ও পোর্টে অতিরিক্ত ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে।"
প্রসঙ্গত, গত ৯ জানুয়ারি সরকার আমদানি করা তাজা ফলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করেছে।
সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ফলের চাহিদার মাত্র ৩৫-৪০ শতাংশ দেশীয়ভাবে উৎপাদিত হয়, বাকি ৬০-৬৫ শতাংশ আমদানি করতে হয়।
ফারুক সিদ্দিকী আরও বলেন, "ব্যবসায়ীরা সাধারণত ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে ব্যবসা করেন, যেখানে বর্তমানে সুদের হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্যের পাশাপাশি শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত ব্যবসার জন্য বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।"
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, "আমরা এখন স্বাভাবিকের তুলনায় অর্ধেক পরিমাণ ফল আমদানি করতে পারছি, যার মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশ বিক্রি হচ্ছে। ফলে ব্যবসা পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে। শুল্ক প্রত্যাহার করা হলে আপাতত ব্যবসাটা চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।"