মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স ‘মার্জিন রুলস’ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দিয়েছে। একজন বিনিয়োগকারী ১:১ অনুপাতে সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন বলে সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স। তবে সব বিনিয়োগকারী মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন না। শেয়ারবাজারের বাইরে যেসব বিনিয়োগকারীর মাসিক আয়ের সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা আছে তারাই মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন, এমন সুপারিশ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, সাধারণত বাজার সম্পর্কে যাদের দক্ষ জ্ঞান রয়েছে মার্জিন ঋণ তাদের জন্য। পৃথিবীর কোথাও দীর্ঘ মেয়াদে মার্জিন ঋণ দিয়ে রাখে না। দক্ষ বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য মার্জিন ঋণ নেন এবং পরিশোধ করে দেন। কিন্তু আমাদের দেশে বাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তিরাও মার্জিন ঋণ নেন। ২০১০ সালের ধসের পর বাজারে নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা তৈরি হয়েছে। এর মূল কারণ অদক্ষ বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণ নিয়ে আটকে যান।
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, মার্জিন ঋণের কারণে বিনিয়োগকারী এবং সার্বিক বাজার যেযান ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেসব বিষয় মাথায় রেখেই মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত সুপারিশ করা হয়েছে। স্টেকহোল্ডারদের পক্ষ থেকে সব ধরনের বিনিয়োগকারীর জন্য মার্জিন ঋণের অপশন রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে টাস্কফোর্স এখানে দ্বিমত প্রকাশ করেছে এবং বাজারের স্বার্থে যাদের শেয়ারবাজারের বাইরে সুনির্দিষ্ট আয় আছে, তাদের মার্জিন ঋণ দেওয়ার সুপারিশ করেছে। এতে বিনিয়োগ করা শেয়ারের দাম কমে গেলেও বিনিয়োগকারী অন্য আয়ের অর্থ দিয়ে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে টাস্কফোর্সের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা অন্য অংশীজনদের মতামত নিয়েছি। অংশীজনদের মতামতের সঙ্গে আমাদের সুপারিশের বড় ধরনের তেমন পার্থক্য নেই। বিশেষ কিছু বিষয়ে আমরা তাদের মতামত নিতে পারিনি। কেন সেটা নেওয়া সম্ভব হয়নি, তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা বিস্তারিত আমরা সুপারিশে তুলে ধরেছি। ডিবিএ থেকে সবার জন্য মার্জিন ঋণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমরা এ বিষয়ে একমত হইনি।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স ‘মার্জিন রুলস’ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সুপারিশ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) জমা দিয়েছে। একজন বিনিয়োগকারী ১:১ অনুপাতে সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন বলে সুপারিশ করেছে টাস্কফোর্স। তবে সব বিনিয়োগকারী মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন না। শেয়ারবাজারের বাইরে যেসব বিনিয়োগকারীর মাসিক আয়ের সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা আছে তারাই মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন, এমন সুপারিশ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, সাধারণত বাজার সম্পর্কে যাদের দক্ষ জ্ঞান রয়েছে মার্জিন ঋণ তাদের জন্য। পৃথিবীর কোথাও দীর্ঘ মেয়াদে মার্জিন ঋণ দিয়ে রাখে না। দক্ষ বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য মার্জিন ঋণ নেন এবং পরিশোধ করে দেন। কিন্তু আমাদের দেশে বাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান নেই এমন ব্যক্তিরাও মার্জিন ঋণ নেন। ২০১০ সালের ধসের পর বাজারে নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা তৈরি হয়েছে। এর মূল কারণ অদক্ষ বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণ নিয়ে আটকে যান।
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, মার্জিন ঋণের কারণে বিনিয়োগকারী এবং সার্বিক বাজার যেযান ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেসব বিষয় মাথায় রেখেই মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত সুপারিশ করা হয়েছে। স্টেকহোল্ডারদের পক্ষ থেকে সব ধরনের বিনিয়োগকারীর জন্য মার্জিন ঋণের অপশন রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে টাস্কফোর্স এখানে দ্বিমত প্রকাশ করেছে এবং বাজারের স্বার্থে যাদের শেয়ারবাজারের বাইরে সুনির্দিষ্ট আয় আছে, তাদের মার্জিন ঋণ দেওয়ার সুপারিশ করেছে। এতে বিনিয়োগ করা শেয়ারের দাম কমে গেলেও বিনিয়োগকারী অন্য আয়ের অর্থ দিয়ে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে টাস্কফোর্সের একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা অন্য অংশীজনদের মতামত নিয়েছি। অংশীজনদের মতামতের সঙ্গে আমাদের সুপারিশের বড় ধরনের তেমন পার্থক্য নেই। বিশেষ কিছু বিষয়ে আমরা তাদের মতামত নিতে পারিনি। কেন সেটা নেওয়া সম্ভব হয়নি, তার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা বিস্তারিত আমরা সুপারিশে তুলে ধরেছি। ডিবিএ থেকে সবার জন্য মার্জিন ঋণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমরা এ বিষয়ে একমত হইনি।