চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠিয়েছেন ২২৭ কোটি ডলার। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত রেমিটেন্স প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আগের মাসের একই সময়ে দেশে এসেছিল ২৯৪ কোটি ডলার, আর পুরো মার্চ মাসে এসেছিল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলার রেমিটেন্স। সেই হিসাবে চলতি এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রেমিটেন্স কমেছে ২২ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছিল ১৭২ কোটি ডলার, আর পরের সাত দিনে আসে ৫৫ কোটি ডলার। ব্যাংকাররা বলছেন, রোজার ঈদের আগে সাধারণত রেমিটেন্সের প্রবাহ বাড়ে, যা গত মাসে দেখা গিয়েছিল।
তথ্য থেকে আরও জানা যায়, দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছিল ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ এসেছিল ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার।
ব্যাংকিং খাতের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ কমে যাওয়ায় এবং ব্যাংক ও হুন্ডির রেটের ব্যবধান কমে আসায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স বেড়েছে। বর্তমানে সর্বোচ্চ ১২২ টাকায় রেমিটেন্স কেনা হচ্ছে, যেখানে জানুয়ারিতে তা উঠেছিল ১২৮ টাকায়। বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিটেন্সের সর্বোচ্চ দর নির্ধারণ করায় বাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠিয়েছেন ২২৭ কোটি ডলার। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত রেমিটেন্স প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আগের মাসের একই সময়ে দেশে এসেছিল ২৯৪ কোটি ডলার, আর পুরো মার্চ মাসে এসেছিল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলার রেমিটেন্স। সেই হিসাবে চলতি এপ্রিলের প্রথম ২৬ দিনে রেমিটেন্স কমেছে ২২ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছিল ১৭২ কোটি ডলার, আর পরের সাত দিনে আসে ৫৫ কোটি ডলার। ব্যাংকাররা বলছেন, রোজার ঈদের আগে সাধারণত রেমিটেন্সের প্রবাহ বাড়ে, যা গত মাসে দেখা গিয়েছিল।
তথ্য থেকে আরও জানা যায়, দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছিল ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ এসেছিল ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার।
ব্যাংকিং খাতের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ কমে যাওয়ায় এবং ব্যাংক ও হুন্ডির রেটের ব্যবধান কমে আসায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স বেড়েছে। বর্তমানে সর্বোচ্চ ১২২ টাকায় রেমিটেন্স কেনা হচ্ছে, যেখানে জানুয়ারিতে তা উঠেছিল ১২৮ টাকায়। বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিটেন্সের সর্বোচ্চ দর নির্ধারণ করায় বাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে।