বাংলাদেশে মুক্ত বাণিজ্য এলাকা বা ফ্রি ট্রেড জোন (এফটিজেড) স্থাপনের জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এই কমিটি আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে এফটিজেড ঘোষণা করার উদ্যোগ গ্রহণ করবে। বেজার উদ্যোগে গঠিত এই জাতীয় কমিটিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, বিডাসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। কমিটির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, এফটিজেড স্থাপন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের আইন, নীতি, প্রণোদনা, মডেল পর্যালোচনা করা এবং বাংলাদেশে এফটিজেড প্রতিষ্ঠার জন্য উপযুক্ত কাঠামো তৈরি করা।
বেজা ও বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ বিন হারুনের সভাপতিত্বে আগামী ৬ মে কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে। কমিটির কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে এফটিজেড স্থাপনের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন, সম্ভাব্যতা যাচাই, এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সাথে আলোচনা।
বেজা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশকে গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার কাজ শুরু হয়েছে এবং এফটিজেড এর স্থাপন এই লক্ষ্য পূরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এছাড়া, গত ৭-১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ সামিটের অংশ হিসেবে, এফটিজেড স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান ডিপি ওয়ার্ল্ডের সাথে একটি সেমিনার আয়োজন করা হয়। এতে ডিপি ওয়ার্ল্ডের চেয়ারম্যান বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এফটিজেড এমন একটি নির্দিষ্ট এলাকা যেখানে শুল্ক কর্তৃপক্ষের সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়াই পণ্য আমদানি, উৎপাদন এবং পুনঃরপ্তানি করা যাবে। এটি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনীতি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশে মুক্ত বাণিজ্য এলাকা বা ফ্রি ট্রেড জোন (এফটিজেড) স্থাপনের জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এই কমিটি আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে এফটিজেড ঘোষণা করার উদ্যোগ গ্রহণ করবে। বেজার উদ্যোগে গঠিত এই জাতীয় কমিটিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, বিডাসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। কমিটির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, এফটিজেড স্থাপন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের আইন, নীতি, প্রণোদনা, মডেল পর্যালোচনা করা এবং বাংলাদেশে এফটিজেড প্রতিষ্ঠার জন্য উপযুক্ত কাঠামো তৈরি করা।
বেজা ও বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ বিন হারুনের সভাপতিত্বে আগামী ৬ মে কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে। কমিটির কার্যক্রমের মধ্যে থাকবে এফটিজেড স্থাপনের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন, সম্ভাব্যতা যাচাই, এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সাথে আলোচনা।
বেজা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশকে গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার কাজ শুরু হয়েছে এবং এফটিজেড এর স্থাপন এই লক্ষ্য পূরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এছাড়া, গত ৭-১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ সামিটের অংশ হিসেবে, এফটিজেড স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান ডিপি ওয়ার্ল্ডের সাথে একটি সেমিনার আয়োজন করা হয়। এতে ডিপি ওয়ার্ল্ডের চেয়ারম্যান বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এফটিজেড এমন একটি নির্দিষ্ট এলাকা যেখানে শুল্ক কর্তৃপক্ষের সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়াই পণ্য আমদানি, উৎপাদন এবং পুনঃরপ্তানি করা যাবে। এটি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনীতি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।