রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ জন প্রকৌশলীকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রূপপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাছানের সই করা চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সাইট অফিস ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এনপিসিবিএলের উপ-তত্ত্বাবধায়ক হাশমত আলীসহ ১৮ জন প্রকৌশলীকে কোম্পানির আইন অনুযায়ী বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়।
বরখাস্তের নোটিশ শুক্রবার ইমেইলের মাধ্যমে রূপপুর প্রকল্পে এসে পৌঁছেছে। বিষয়টি প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
আকস্মিক এ বরখাস্তের বিরুদ্ধে আইনগত দিক বিবেচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান প্রকৌশলী হাশমত।
তিনি জানান, চাকরিচ্যুত ১৮ জনের মধ্যে ১৫ জন বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও তিনজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার।
রূপপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাছানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাগত দাবি দাওয়া আদায়ে গত ২৮ এপ্রিল থেকে ৬ মে পর্যন্ত প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন করে। পারমাণবিক প্রকল্পে এ ধরনের আন্দোলনের ঘটনায় প্রকল্পের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা যায়। এরই জেরে ১৮ প্রকৌশলীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ জন প্রকৌশলীকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রূপপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাছানের সই করা চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সাইট অফিস ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এনপিসিবিএলের উপ-তত্ত্বাবধায়ক হাশমত আলীসহ ১৮ জন প্রকৌশলীকে কোম্পানির আইন অনুযায়ী বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়।
বরখাস্তের নোটিশ শুক্রবার ইমেইলের মাধ্যমে রূপপুর প্রকল্পে এসে পৌঁছেছে। বিষয়টি প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
আকস্মিক এ বরখাস্তের বিরুদ্ধে আইনগত দিক বিবেচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান প্রকৌশলী হাশমত।
তিনি জানান, চাকরিচ্যুত ১৮ জনের মধ্যে ১৫ জন বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও তিনজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার।
রূপপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাছানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেশাগত দাবি দাওয়া আদায়ে গত ২৮ এপ্রিল থেকে ৬ মে পর্যন্ত প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন করে। পারমাণবিক প্রকল্পে এ ধরনের আন্দোলনের ঘটনায় প্রকল্পের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা দেখা যায়। এরই জেরে ১৮ প্রকৌশলীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।