মার্কিন স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা কোম্পানি স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে সেবা চালু করেছে। অল্প সময়ের মধ্যে আইনগত কাঠামো তৈরি করে স্টারলিংককে ব্যবসার সুযোগ করে দেওয়াকে সাফল্য হিসেবে দেখছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টাসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় স্টারলিংক নিয়ে আগ্রহ ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
সরকারের তড়িঘড়ি ও প্রচারণা
স্টারলিংকের জন্য সরকারের ত্বরিত উদ্যোগ ও প্রচারণাকে অনেকে অস্বাভাবিক মনে করছেন। তবে প্রধান উপদেষ্টার আইসিটি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, দেশের বিদ্যমান ইন্টারনেট সেবার মান খুবই খারাপ, যা স্টারলিংকের মাধ্যমে উন্নত করা সম্ভব।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রশাসন বিভিন্ন দেশে স্টারলিংকের ব্যবসা বাড়াতে চাপ দিচ্ছে। প্রোপাবলিকার এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে স্টারলিংকের অনুমোদনের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের ভূমিকা রয়েছে।
বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা
গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস দুবাই সফরে ইলন মাস্কের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংক চালুর নির্দেশ দেওয়া হয়। ২৮ এপ্রিল বিটিআরসি স্টারলিংককে লাইসেন্স দেয়। মঙ্গলবার স্টারলিংক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে সেবা শুরু করে।
সরকারের সাফল্য দাবি
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, রেকর্ড সময়ে স্টারলিংকের অনুমোদন বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলফলক। এটি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক বার্তা দেবে। তিনি বলেন, স্টারলিংক দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উচ্চগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করবে এবং ফ্রিল্যান্সারদের সমস্যা দূর করবে।
ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ ও আইএসপিদের ভবিষ্যৎ
স্টারলিংকের মাধ্যমে ইন্টারনেট বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে তৈয়্যব বলেন, সরকার ইন্টারনেট বন্ধের নীতিতে নেই। তবে আইআইজির মাধ্যমে স্টারলিংকের ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণের সুযোগ থাকবে।
দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর (আইএসপি) ওপর স্টারলিংকের প্রভাব নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। তৈয়্যব বলেন, আইএসপিদের সেবার মান বাড়াতে হবে, নতুবা তারা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
স্টারলিংকের একটি ডিভাইস মোবাইল টাওয়ারের সমান ইন্টারনেট সেবা দিতে সক্ষম হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
মার্কিন স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা কোম্পানি স্টারলিংক বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে সেবা চালু করেছে। অল্প সময়ের মধ্যে আইনগত কাঠামো তৈরি করে স্টারলিংককে ব্যবসার সুযোগ করে দেওয়াকে সাফল্য হিসেবে দেখছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টাসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় স্টারলিংক নিয়ে আগ্রহ ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
সরকারের তড়িঘড়ি ও প্রচারণা
স্টারলিংকের জন্য সরকারের ত্বরিত উদ্যোগ ও প্রচারণাকে অনেকে অস্বাভাবিক মনে করছেন। তবে প্রধান উপদেষ্টার আইসিটি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, দেশের বিদ্যমান ইন্টারনেট সেবার মান খুবই খারাপ, যা স্টারলিংকের মাধ্যমে উন্নত করা সম্ভব।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রশাসন বিভিন্ন দেশে স্টারলিংকের ব্যবসা বাড়াতে চাপ দিচ্ছে। প্রোপাবলিকার এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে স্টারলিংকের অনুমোদনের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের ভূমিকা রয়েছে।
বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা
গত ফেব্রুয়ারিতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস দুবাই সফরে ইলন মাস্কের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংক চালুর নির্দেশ দেওয়া হয়। ২৮ এপ্রিল বিটিআরসি স্টারলিংককে লাইসেন্স দেয়। মঙ্গলবার স্টারলিংক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে সেবা শুরু করে।
সরকারের সাফল্য দাবি
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, রেকর্ড সময়ে স্টারলিংকের অনুমোদন বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলফলক। এটি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ইতিবাচক বার্তা দেবে। তিনি বলেন, স্টারলিংক দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উচ্চগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করবে এবং ফ্রিল্যান্সারদের সমস্যা দূর করবে।
ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ ও আইএসপিদের ভবিষ্যৎ
স্টারলিংকের মাধ্যমে ইন্টারনেট বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে তৈয়্যব বলেন, সরকার ইন্টারনেট বন্ধের নীতিতে নেই। তবে আইআইজির মাধ্যমে স্টারলিংকের ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণের সুযোগ থাকবে।
দেশের ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর (আইএসপি) ওপর স্টারলিংকের প্রভাব নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। তৈয়্যব বলেন, আইএসপিদের সেবার মান বাড়াতে হবে, নতুবা তারা প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
স্টারলিংকের একটি ডিভাইস মোবাইল টাওয়ারের সমান ইন্টারনেট সেবা দিতে সক্ষম হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।