আগামী ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদকে সামনে রেখে পোশাকশ্রমিকদের বোনাস মে মাসের মধ্যে এবং মে মাসের বেতন ১ থেকে ৩ জুনের মধ্যে পরিশোধ করার কথা রয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দেশের মোট ৯ হাজার ৬৮৩ টি কারখানার মধ্যে মে মাসের বেতন পরিশোধ করেছে ৮ দশমিক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বা ৭৮১টি কারখানা। ৯১ দশমিক ৯৩ শতাংশ বা ৮ হাজার ৯০২ টি প্রতিষ্ঠান বেতন পরিশোধ করতে পারেনি। গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।
অন্যদিকে, এখনো ঈদুল আজহার বোনাসও পরিশোধ করতে পারেনি ৭৩ শতাংশ কারখানা। মাত্র দুই হাজার ৫৭৮ টি বা (২৬ দশমিক ৬২ শতাংশ) কারখানা বোনাস পরিশোধ করেছে। বোনাস পরিশোধ করতে পারেনি ৭ হাজার ১০৫টি কারখানা বা ৭৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ কারখানা।
গ্যাস সংকট, এনবিআরে কলমবিরতসহ নানান সংকটে ঈদুল আজহা সামনে রেখে তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেওয়ার চাপ বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। গত ২২ মে হুঁশিয়ারি দিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘২৮ মে’র মধ্যে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ না করলে সংশ্লিষ্ট কারখানা মালিকদের জেলেও যেতে হতে পারে।’
রোববার, ০১ জুন ২০২৫
আগামী ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদকে সামনে রেখে পোশাকশ্রমিকদের বোনাস মে মাসের মধ্যে এবং মে মাসের বেতন ১ থেকে ৩ জুনের মধ্যে পরিশোধ করার কথা রয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত দেশের মোট ৯ হাজার ৬৮৩ টি কারখানার মধ্যে মে মাসের বেতন পরিশোধ করেছে ৮ দশমিক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ বা ৭৮১টি কারখানা। ৯১ দশমিক ৯৩ শতাংশ বা ৮ হাজার ৯০২ টি প্রতিষ্ঠান বেতন পরিশোধ করতে পারেনি। গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।
অন্যদিকে, এখনো ঈদুল আজহার বোনাসও পরিশোধ করতে পারেনি ৭৩ শতাংশ কারখানা। মাত্র দুই হাজার ৫৭৮ টি বা (২৬ দশমিক ৬২ শতাংশ) কারখানা বোনাস পরিশোধ করেছে। বোনাস পরিশোধ করতে পারেনি ৭ হাজার ১০৫টি কারখানা বা ৭৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ কারখানা।
গ্যাস সংকট, এনবিআরে কলমবিরতসহ নানান সংকটে ঈদুল আজহা সামনে রেখে তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেওয়ার চাপ বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। গত ২২ মে হুঁশিয়ারি দিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘২৮ মে’র মধ্যে বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ না করলে সংশ্লিষ্ট কারখানা মালিকদের জেলেও যেতে হতে পারে।’