নতুন অর্থবছর ২০২৫-২৬ এর জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সোমবার বেলা ৩টায় তিনি বাজেট উপস্থাপন শুরু করেন। সংসদ না থাকায় তার বাজেট বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
অর্থ উপদেষ্টা তার বক্তৃতায় বলেন, একটি টেকসই ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কিছুটা সংস্কারভিত্তিক এই বাজেটে উন্নয়নের সুফল সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রাখা হয়েছে।
এর আগে সর্বশেষ সংসদের বাইরে বাজেট দেওয়া হয়েছিল ২০০৮ সালে, যখন সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল।
তখনকার অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জন্য ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিলেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটি প্রথম বাজেট।
দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় ১১ মাসের মাথায় অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমবার বাজেট উপস্থাপন করলেন সালেহউদ্দিন আহমেদ।
চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে ব্যয় কমিয়ে তিনি বাজেটের আকার ৭ হাজার কোটি টাকা কম করেছেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার বাজেটের আকার আগের অর্থবছরের তুলনায় কমলো।
প্রায় দেড় যুগ আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সালেহউদ্দিন আহমেদের এটি প্রথম বাজেট।
তিনি বলেছেন, বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঘাটতি কমিয়ে বাজেটের আকার ছোট রাখা হয়েছে।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে নতুন বাজেটে স্বল্প আয়ের মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা।
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, দুস্থ ভাতা, প্রতিবন্ধীদের ভাতাসহ বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বহাল রাখা হয়েছে। অল্প পরিমাণে ভাতার পরিমাণ ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়বে।
‘জুলাই আন্দোলনে’ সম্পৃক্ত ও ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের জন্য বড় পরিসরে ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন বলে মনে করছে সরকার।
সংসদ না থাকায় আগামী ৩০ জুন রাষ্ট্রপতি বাজেট অধ্যাদেশে স্বাক্ষর করবেন এবং ১ জুলাই থেকে নতুন বাজেট কার্যকর হবে।
তবে বাজেটের অনেক অংশ, বিশেষ করে কর ও কাস্টমস সংক্রান্ত বিষয়গুলো ২ জুন বাজেট উপস্থাপনের দিন থেকেই কার্যকর হবে।
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫
নতুন অর্থবছর ২০২৫-২৬ এর জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সোমবার বেলা ৩টায় তিনি বাজেট উপস্থাপন শুরু করেন। সংসদ না থাকায় তার বাজেট বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সম্প্রচার করা হচ্ছে।
অর্থ উপদেষ্টা তার বক্তৃতায় বলেন, একটি টেকসই ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কিছুটা সংস্কারভিত্তিক এই বাজেটে উন্নয়নের সুফল সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রাখা হয়েছে।
এর আগে সর্বশেষ সংসদের বাইরে বাজেট দেওয়া হয়েছিল ২০০৮ সালে, যখন সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল।
তখনকার অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জন্য ৯৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেছিলেন।
জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটি প্রথম বাজেট।
দায়িত্ব নেওয়ার প্রায় ১১ মাসের মাথায় অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে প্রথমবার বাজেট উপস্থাপন করলেন সালেহউদ্দিন আহমেদ।
চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে ব্যয় কমিয়ে তিনি বাজেটের আকার ৭ হাজার কোটি টাকা কম করেছেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথমবার বাজেটের আকার আগের অর্থবছরের তুলনায় কমলো।
প্রায় দেড় যুগ আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সালেহউদ্দিন আহমেদের এটি প্রথম বাজেট।
তিনি বলেছেন, বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঘাটতি কমিয়ে বাজেটের আকার ছোট রাখা হয়েছে।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে নতুন বাজেটে স্বল্প আয়ের মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা।
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, দুস্থ ভাতা, প্রতিবন্ধীদের ভাতাসহ বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বহাল রাখা হয়েছে। অল্প পরিমাণে ভাতার পরিমাণ ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়বে।
‘জুলাই আন্দোলনে’ সম্পৃক্ত ও ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের জন্য বড় পরিসরে ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন বলে মনে করছে সরকার।
সংসদ না থাকায় আগামী ৩০ জুন রাষ্ট্রপতি বাজেট অধ্যাদেশে স্বাক্ষর করবেন এবং ১ জুলাই থেকে নতুন বাজেট কার্যকর হবে।
তবে বাজেটের অনেক অংশ, বিশেষ করে কর ও কাস্টমস সংক্রান্ত বিষয়গুলো ২ জুন বাজেট উপস্থাপনের দিন থেকেই কার্যকর হবে।