বিশ্বব্যাংকের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ঢাকা জেলার ধামরাই ও সাভারে বাস্তবায়নাধীন রিকভারি অ্যান্ড অ্যাডভান্সমন্টে অব ইনফরমাল সেক্টর ইমপ্লয়মেন্ট (রেইজ) প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেছেন। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিনিধি দল প্রকল্পের আওতায় সংশ্লিষ্ট সহযোগী সংস্থাসমূহ পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফাইন্যান্স অফিসার তিপাওয়ান ভুটাপ্রতীপ বলেন, ‘অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও শিক্ষানবিশির মতো উদ্ভাবনী কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করছে এবং সহনশীলতা ও টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিচ্ছে। এই প্রকল্প মানুষকে তাদের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিচ্ছে।’
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কাজের প্রতি উৎসাহ তার জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক ও প্রাণবন্ত অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে ভুটাপ্রতীপ বলেন, ‘প্রকল্পভুক্ত তরুণ ও উদ্যোক্তারা কমিউনিটিতে যে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করছেন তা অসাধারণ এবং এটি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক যে একজনকে এগিয়ে নেওয়া মানে অনেককেই একসাথে এগিয়ে নেওয়া।’
পরিদর্শনের শুরুতে প্রতিনিধি দল পিকেএসএফ-এর সহযোগী সংস্থা সোসাইটি ফর ডেভেলপমেন্ট ইনিসিয়েটিভস (এসডিআই)-এর অধীনে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের সঙ্গে প্রাণবন্ত আলোচনা সভায় অংশ নেন। অংশগ্রহণকারীরা তাদের উদ্যোগ শুরু করার পেছনের গল্প, প্রশিক্ষণ থেকে অর্জিত দক্ষতা এবং প্রকল্পের সহায়তায় তাদের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।
এরপর প্রতিনিধি দল পিকেএসএফ-এর সহযোগী সংস্থা সোস্যাল আপলিফটমেন্ট সোসাইটি (সাস) ও ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক)-এর শিক্ষানবিশি কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
বিশ্বব্যাংকের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ঢাকা জেলার ধামরাই ও সাভারে বাস্তবায়নাধীন রিকভারি অ্যান্ড অ্যাডভান্সমন্টে অব ইনফরমাল সেক্টর ইমপ্লয়মেন্ট (রেইজ) প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেছেন। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিনিধি দল প্রকল্পের আওতায় সংশ্লিষ্ট সহযোগী সংস্থাসমূহ পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফাইন্যান্স অফিসার তিপাওয়ান ভুটাপ্রতীপ বলেন, ‘অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও শিক্ষানবিশির মতো উদ্ভাবনী কার্যক্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করছে এবং সহনশীলতা ও টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিচ্ছে। এই প্রকল্প মানুষকে তাদের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিচ্ছে।’
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কাজের প্রতি উৎসাহ তার জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক ও প্রাণবন্ত অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে ভুটাপ্রতীপ বলেন, ‘প্রকল্পভুক্ত তরুণ ও উদ্যোক্তারা কমিউনিটিতে যে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করছেন তা অসাধারণ এবং এটি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক যে একজনকে এগিয়ে নেওয়া মানে অনেককেই একসাথে এগিয়ে নেওয়া।’
পরিদর্শনের শুরুতে প্রতিনিধি দল পিকেএসএফ-এর সহযোগী সংস্থা সোসাইটি ফর ডেভেলপমেন্ট ইনিসিয়েটিভস (এসডিআই)-এর অধীনে প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তাদের সঙ্গে প্রাণবন্ত আলোচনা সভায় অংশ নেন। অংশগ্রহণকারীরা তাদের উদ্যোগ শুরু করার পেছনের গল্প, প্রশিক্ষণ থেকে অর্জিত দক্ষতা এবং প্রকল্পের সহায়তায় তাদের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।
এরপর প্রতিনিধি দল পিকেএসএফ-এর সহযোগী সংস্থা সোস্যাল আপলিফটমেন্ট সোসাইটি (সাস) ও ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক)-এর শিক্ষানবিশি কার্যক্রম ঘুরে দেখেন।