দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ৮৫টি ব্রোকারেজ হাউসকে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালুর জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) গতকাল বৃহস্পতিবারের সভায় এই সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। সভা শেষে বিএসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিএসইসি জানিয়েছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যভুক্ত ২৯১টি ব্রোকারেজ হাউসের মধ্যে ২৪৪টি এরই মধ্যে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালু করেছে। আর যেসব ব্রোকারেজ হাউস এখনো এই ধরনের সফটওয়্যার চালু করেনি, তাদের আগামী আগস্টের মধ্যে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস চালুর সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে বিএসইসি। এর মধ্যে ৬টিকে চলতি মাসের মধ্যে, ২৭টিকে ১৫ আগস্টের মধ্যে এবং বাকিদের আগস্টের মধ্যে এই ধরনের সফটওয়্যার চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির তালিকা অনুযায়ী, যে ৮৫টি ব্রোকারেজ হাউসকে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ৩৮টি সিএসইর সদস্যভুক্ত। বাকি ৪৭টি ডিএসইর সদস্যভুক্ত।
জানা যায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে শেয়ারবাজারে সমন্বিত ‘ব্যাক অফিস সফটওয়্যার বা বিওএস বা বস’ চালুর উদ্যোগ নেয় বিএসইসির তৎকালীন নেতৃত্ব। এ ব্যাক অফিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থের হিসাব সংরক্ষণ করা হয়। তাই সফটওয়্যারের মাধ্যমে যাতে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থের হিসাবে কোনো গরমিল না হয়, সে জন্য সমন্বিত সফটওয়্যার চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল বিএসইসি। গত বছরের মার্চের মধ্যে সব ব্রোকারেজ হাউসের এই সমন্বিত ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালুর বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছিল। পরে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই সময়সীমা ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়। এখন এসে বিএসইসি চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে, যারা এখনো এই সফটওয়্যার চালু করেনি তাদের জন্য।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ৮৫টি ব্রোকারেজ হাউসকে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালুর জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) গতকাল বৃহস্পতিবারের সভায় এই সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। সভা শেষে বিএসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিএসইসি জানিয়েছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যভুক্ত ২৯১টি ব্রোকারেজ হাউসের মধ্যে ২৪৪টি এরই মধ্যে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালু করেছে। আর যেসব ব্রোকারেজ হাউস এখনো এই ধরনের সফটওয়্যার চালু করেনি, তাদের আগামী আগস্টের মধ্যে অসংশোধনযোগ্য ব্যাক অফিস চালুর সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে বিএসইসি। এর মধ্যে ৬টিকে চলতি মাসের মধ্যে, ২৭টিকে ১৫ আগস্টের মধ্যে এবং বাকিদের আগস্টের মধ্যে এই ধরনের সফটওয়্যার চালুর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির তালিকা অনুযায়ী, যে ৮৫টি ব্রোকারেজ হাউসকে সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ৩৮টি সিএসইর সদস্যভুক্ত। বাকি ৪৭টি ডিএসইর সদস্যভুক্ত।
জানা যায়, ২০২৩ সালের অক্টোবরে শেয়ারবাজারে সমন্বিত ‘ব্যাক অফিস সফটওয়্যার বা বিওএস বা বস’ চালুর উদ্যোগ নেয় বিএসইসির তৎকালীন নেতৃত্ব। এ ব্যাক অফিস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থের হিসাব সংরক্ষণ করা হয়। তাই সফটওয়্যারের মাধ্যমে যাতে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও অর্থের হিসাবে কোনো গরমিল না হয়, সে জন্য সমন্বিত সফটওয়্যার চালুর উদ্যোগ নিয়েছিল বিএসইসি। গত বছরের মার্চের মধ্যে সব ব্রোকারেজ হাউসের এই সমন্বিত ব্যাক অফিস সফটওয়্যার চালুর বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছিল। পরে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই সময়সীমা ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়। এখন এসে বিএসইসি চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে, যারা এখনো এই সফটওয়্যার চালু করেনি তাদের জন্য।