ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনা করা উচিত ছিল বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাশেদ আল তিতুমীর। রাশেদ আল তিতুমীর বলেন, দবাজেট প্রণয়নের আগেও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা যেত। তাহলে সংস্কারের বিষয়গুলো সামনে আসত। আরএলডিসি উত্তরণ নিয়ে সরকারের পরিষ্কার অবস্থান জানানো উচিত।’
শনিবার,(২৩ আগস্ট ২০২৫) রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে ব্রেইন আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন রাশেদ আল তিতুমীর। ট্রাম্প ট্যারিফ-পরবর্তী বিশ্ববাণিজ্য ও বাংলাদেশ শীর্ষক এই সেমিনারে বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা।
এদিকে মার্কিন পাল্টা শুল্ক নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘অনেক বুদ্ধিমান মানুষও এতে যুক্ত ছিলেন। গোলটেবিল বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে যা-তা বলা হয়েছে। তবে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উভয়ের জন্য লাভজনক চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছি।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল এই শুল্ক। বিডাতে এ বিষয় নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হয়েছে। আমাদের অবস্থান কী হবে, তা ঠিক করেছি। অনেকে নন-ডিসক্লোজার চুক্তি নিয়ে কথা বলেছেন। বাণিজ্যিক আলোচনায় অন্য দেশেও এসব সামনে আসে না। ইন্দোনেশিয়ার গণমাধ্যম ৫০টি বোয়িং ক্রয়ের কথা বলেনি; কিন্তু আমাদের এখানে গেল গেল রব উঠেছে।’
বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘অনেক বিনিয়োগকারী চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা নিয়ে অভিযোগ করেন। বন্দরের দক্ষতা না বাড়াতে পারলে এখানে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। বন্দরকে আমরা সিঙ্গাপুরের পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু বিদেশি অপারেটর নিয়ে অনেকে সার্বভৌমত্ব গেল গেল বলে আওয়াজ তোলেন। চিন্তাটাই যেন এমন—দেশটাকে বনসাই বানিয়ে রাখতে চাওয়া। বিডায় আগে কোনো এক দরজায় সেবা ছিল না। এখন প্রকৃত অর্থেই এক দরজায় সেবা চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনা করা উচিত ছিল বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাশেদ আল তিতুমীর। রাশেদ আল তিতুমীর বলেন, দবাজেট প্রণয়নের আগেও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা যেত। তাহলে সংস্কারের বিষয়গুলো সামনে আসত। আরএলডিসি উত্তরণ নিয়ে সরকারের পরিষ্কার অবস্থান জানানো উচিত।’
শনিবার,(২৩ আগস্ট ২০২৫) রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে ব্রেইন আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন রাশেদ আল তিতুমীর। ট্রাম্প ট্যারিফ-পরবর্তী বিশ্ববাণিজ্য ও বাংলাদেশ শীর্ষক এই সেমিনারে বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা।
এদিকে মার্কিন পাল্টা শুল্ক নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘অনেক বুদ্ধিমান মানুষও এতে যুক্ত ছিলেন। গোলটেবিল বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে যা-তা বলা হয়েছে। তবে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উভয়ের জন্য লাভজনক চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছি।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল এই শুল্ক। বিডাতে এ বিষয় নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা হয়েছে। আমাদের অবস্থান কী হবে, তা ঠিক করেছি। অনেকে নন-ডিসক্লোজার চুক্তি নিয়ে কথা বলেছেন। বাণিজ্যিক আলোচনায় অন্য দেশেও এসব সামনে আসে না। ইন্দোনেশিয়ার গণমাধ্যম ৫০টি বোয়িং ক্রয়ের কথা বলেনি; কিন্তু আমাদের এখানে গেল গেল রব উঠেছে।’
বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘অনেক বিনিয়োগকারী চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা নিয়ে অভিযোগ করেন। বন্দরের দক্ষতা না বাড়াতে পারলে এখানে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। বন্দরকে আমরা সিঙ্গাপুরের পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই। কিন্তু বিদেশি অপারেটর নিয়ে অনেকে সার্বভৌমত্ব গেল গেল বলে আওয়াজ তোলেন। চিন্তাটাই যেন এমন—দেশটাকে বনসাই বানিয়ে রাখতে চাওয়া। বিডায় আগে কোনো এক দরজায় সেবা ছিল না। এখন প্রকৃত অর্থেই এক দরজায় সেবা চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে।’