দ্রুত নগরায়ণের ফলে রাজধানী ঢাকা মারাত্মক চাপের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন গড়ে ১৭০০ থেকে ১৮০০ মানুষ ঢাকায় অভিবাসন করছে। যার ফলে ট্রাফিক জট, আবাসন সংকট, জলাবদ্ধতা, দূষণ ও অবকাঠামোগত চাপ বাড়ছে। ঢাকার ওপর চাপ কমাতে প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কর্মকা- বিকেন্দ্রীকরণ প্রয়োজন।’
শনিবার,(২৩ আগস্ট ২০২৫) ঢাকা চেম্বার আয়োজিত ‘রাজধানী ঢাকার টেকসই উন্নয়নে বিকেন্দ্রীকরণ ও পরিবেশ সুরক্ষা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ডিসিসিআই অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলামসহ বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞ, নীতিনির্ধারক, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
সভায় ডিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘সরকারের নানা মেগা প্রকল্প যেমন ফ্লাইওভার, এক্সপ্রেসওয়ে ও মেট্রোরেল চালু হলেও যানজটের কারণে বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি হচ্ছে। বৈশ্বিক সূচকে ঢাকা বিশ্বের অন্যতম দূষিত ও বসবাসের অযোগ্য শহর হিসেবে চিহ্নিত। অযাচিত কেন্দ্রীয়করণ, সবুজ এলাকা হ্রাস, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা এবং অযাচিত সম্প্রসারণ শহরের মানসম্মত জীবনযাত্রাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।’
ঢাকা চেম্বার সভাপতি আরও বলেন, ‘এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো বিকেন্দ্রীকরণ। প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম সেকেন্ডারি শহরে স্থানান্তর করতে হবে। একই সঙ্গে বহুমুখী পরিবহন নেটওয়ার্ক, সবুজ অবকাঠামো, স্মার্ট নগর পরিকল্পনা এবং ডিজিটাল সংযোগ নিশ্চিত করা জরুরি।’
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
দ্রুত নগরায়ণের ফলে রাজধানী ঢাকা মারাত্মক চাপের মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন গড়ে ১৭০০ থেকে ১৮০০ মানুষ ঢাকায় অভিবাসন করছে। যার ফলে ট্রাফিক জট, আবাসন সংকট, জলাবদ্ধতা, দূষণ ও অবকাঠামোগত চাপ বাড়ছে। ঢাকার ওপর চাপ কমাতে প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কর্মকা- বিকেন্দ্রীকরণ প্রয়োজন।’
শনিবার,(২৩ আগস্ট ২০২৫) ঢাকা চেম্বার আয়োজিত ‘রাজধানী ঢাকার টেকসই উন্নয়নে বিকেন্দ্রীকরণ ও পরিবেশ সুরক্ষা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ডিসিসিআই অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলামসহ বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞ, নীতিনির্ধারক, গবেষক ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
সভায় ডিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘সরকারের নানা মেগা প্রকল্প যেমন ফ্লাইওভার, এক্সপ্রেসওয়ে ও মেট্রোরেল চালু হলেও যানজটের কারণে বছরে প্রায় ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনৈতিক ক্ষতি হচ্ছে। বৈশ্বিক সূচকে ঢাকা বিশ্বের অন্যতম দূষিত ও বসবাসের অযোগ্য শহর হিসেবে চিহ্নিত। অযাচিত কেন্দ্রীয়করণ, সবুজ এলাকা হ্রাস, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা এবং অযাচিত সম্প্রসারণ শহরের মানসম্মত জীবনযাত্রাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।’
ঢাকা চেম্বার সভাপতি আরও বলেন, ‘এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো বিকেন্দ্রীকরণ। প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম সেকেন্ডারি শহরে স্থানান্তর করতে হবে। একই সঙ্গে বহুমুখী পরিবহন নেটওয়ার্ক, সবুজ অবকাঠামো, স্মার্ট নগর পরিকল্পনা এবং ডিজিটাল সংযোগ নিশ্চিত করা জরুরি।’