দেশের ১৬টি শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ আরও তিন থেকে পাঁচ বছর পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, সফল ও টেকসই উত্তরণের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন।
রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা জানান, ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ এলডিসি তালিকা থেকে উত্তরণ করবে। তবে সময় কম হওয়ায় বেসরকারি খাত ও সরকার পর্যাপ্তভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে না। তাই তারা ২০৩২ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, এলডিসি পেছানো হলে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আসিয়ান দেশ ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্যচুক্তি (এফটিএ) নিশ্চিত করা সহজ হবে। এছাড়া ওষুধ, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশল খাতে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে, গুণগত মানসম্পন্ন বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং সুশাসন ও জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলার সক্ষমতা তৈরি করতে সময় প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিসিবির সহসভাপতি এ কে আজাদ ও নাসের এজাজ বিজয়, এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি রেজওয়ানুল চৌধুরী, এফআইসিসিআই বোর্ড সদস্য রুবাবা দৌলা, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ ও বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প মালিক সমিতির আবদুল মুক্তাদির।
সংবাদ সম্মেলনে তারা সরকারের কাছে একযোগে এই প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন যাতে এলডিসি উত্তরণের প্রস্তুতি আরও ভালোভাবে সম্পন্ন করা যায়।
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
দেশের ১৬টি শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ আরও তিন থেকে পাঁচ বছর পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, সফল ও টেকসই উত্তরণের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন।
রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা জানান, ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ এলডিসি তালিকা থেকে উত্তরণ করবে। তবে সময় কম হওয়ায় বেসরকারি খাত ও সরকার পর্যাপ্তভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে না। তাই তারা ২০৩২ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, এলডিসি পেছানো হলে যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আসিয়ান দেশ ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্যচুক্তি (এফটিএ) নিশ্চিত করা সহজ হবে। এছাড়া ওষুধ, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশল খাতে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনতে, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে, গুণগত মানসম্পন্ন বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং সুশাসন ও জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলার সক্ষমতা তৈরি করতে সময় প্রয়োজন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিসিবির সহসভাপতি এ কে আজাদ ও নাসের এজাজ বিজয়, এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি রেজওয়ানুল চৌধুরী, এফআইসিসিআই বোর্ড সদস্য রুবাবা দৌলা, বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ ও বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প মালিক সমিতির আবদুল মুক্তাদির।
সংবাদ সম্মেলনে তারা সরকারের কাছে একযোগে এই প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন যাতে এলডিসি উত্তরণের প্রস্তুতি আরও ভালোভাবে সম্পন্ন করা যায়।